অস্ট্রেলিয়ায় ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে পূর্বপুরুষের খোঁজ জানতে চেয়েছিলেন ডেভিড উইলিস। কিন্তু ফলাফলে যা বেরিয়ে এল তাতে অবাক না হওয়ার কোনো উপায় নেই। ফলাফল বলছে, ডেভিড ব্রিটিশ রাজবধূ ও প্রিন্সেস অব ওয়ালেস কেট মিডলটনের আত্মীয়!
দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, ৫৪ বছর বয়সী ডেভিড উইলিস অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ার বাসিন্দা। ডিএনএ টেস্টে তিনি জানতে পেরেছেন, মায়ের দিক থেকে তার সঙ্গে কেট মিডলটনের যোগসূত্র রয়েছে। যদিও বিষয়টি তাঁর মাকে বিশ্বাস করানো যাচ্ছে না। তিনি দাবি করছেন, তাঁর পূর্ব পুরুষেরা যুক্তরাজ্যের ডারহামে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ ছিলেন।
বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর ডেভিডের বন্ধুরা এখন তাকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টায় মেতে উঠছেন। তবে এখনো ডারহামে বসবাস করছেন এমন একজন চতুর্থ প্রজন্মের কাজিনের সঙ্গে ডেভিড ইতিমধ্যেই যোগাযোগ করছেন। প্রতি সপ্তাহেই তাদের মেইল আদান-প্রদান হচ্ছে। কেট মিডলটনের সঙ্গে আত্মীয়তার বিষয়টি জানানো হলে ওই কাজিনও তার ডিএনএ পরীক্ষা করান এবং যথারীতি তিনিও একই ধরনের ফলাফল পেয়েছেন।
এদিকে পিতার পূর্ব পুরুষদের লতিকা দেখতে গিয়ে ডেভিড দেখেছেন, অতীতে যুক্তরাজ্য থেকে জাহাজ ভরে যেসব অপরাধীকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানো হতো সেসব জাহাজেরই কোনো একটিতে চড়ে বসেছিলেন। তাই মজা করে নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে এখন ডেভিড বলেন, ‘আমি কেট মিডলটনের অপরাধী ভাই!’
ডেভিড বলেন, ‘আমি প্রায় সময়ই ভাবি, কেটের সঙ্গে আমার কী মিল আছে? মিল খুঁজেও পেয়েছি, আর সেটি হলো-আমাদের দুজনেরই প্রাণখোলা হাসি। এ ছাড়া কেটের মতো আমারও ড্রেস সেন্স খুব ভালো।’
নিজের পূর্বপুরুষদের সম্পর্কে জানতে আরও ২০ বছর আগেই আগ্রহী হয়ে উঠেছিলেন ডেভিড। অবশেষ ২০১৭ সালে তিনি ডিএনএ পরীক্ষা করান। সে সময়ই কেট মিডলটনের সঙ্গে তাঁর আত্মীয়তার বিষয়টি জানতে পারেন। কিন্তু এটি তখন কেউই বিশ্বাস করছিল না। পরে বিষয়টি নিশ্চিত হতে সম্প্রতি আবারও ডিএনএ পরীক্ষা করান তিনি এবং একই ফল পেয়েছেন। এ অবস্থায় ওই পরীক্ষা সম্পর্কে আর কারোরই কোনো সন্দেহ নেই।
ডেভিড জানান, তাঁর ছয় পুরুষ আগে এবং কেটের দিক থেকে সাত পুরুষ আগে-জেন কনিয়ার্স নামে এক নারীর সঙ্গে তাঁদের রক্তের সম্পর্ক রয়েছে। এই জেন ছিলেন হোর্ডেনের নবম ব্যারোনেট স্যার থমাস কনিয়ার্সের মেয়ে। যদিও সময়ের ব্যবধানে ওই পরিবারটির একটি অংশ অভিজাত শ্রেণির মধ্যে থাকলেও আরেকটি অংশ শ্রমিক শ্রেণিতে পরিণত হয়। ডেভিডের মায়ের পূর্বপুরুষরা ছিলেন সেই শ্রমিক শ্রেণির।
দেখা যাচ্ছে, বাবা-মা দুজনের দিক থেকেই ডেভিডের পূর্ব পুরুষেরা ছিলেন ব্রিটিশ। এ বিষয়ে ডেভিড বলেন, ‘এ জন্যই হয় তো ছোটবেলা থেকেই আমি ব্রিটিশ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতি আকৃষ্ট ছিলাম।’
অস্ট্রেলিয়ায় ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে পূর্বপুরুষের খোঁজ জানতে চেয়েছিলেন ডেভিড উইলিস। কিন্তু ফলাফলে যা বেরিয়ে এল তাতে অবাক না হওয়ার কোনো উপায় নেই। ফলাফল বলছে, ডেভিড ব্রিটিশ রাজবধূ ও প্রিন্সেস অব ওয়ালেস কেট মিডলটনের আত্মীয়!
দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, ৫৪ বছর বয়সী ডেভিড উইলিস অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ার বাসিন্দা। ডিএনএ টেস্টে তিনি জানতে পেরেছেন, মায়ের দিক থেকে তার সঙ্গে কেট মিডলটনের যোগসূত্র রয়েছে। যদিও বিষয়টি তাঁর মাকে বিশ্বাস করানো যাচ্ছে না। তিনি দাবি করছেন, তাঁর পূর্ব পুরুষেরা যুক্তরাজ্যের ডারহামে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ ছিলেন।
বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর ডেভিডের বন্ধুরা এখন তাকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টায় মেতে উঠছেন। তবে এখনো ডারহামে বসবাস করছেন এমন একজন চতুর্থ প্রজন্মের কাজিনের সঙ্গে ডেভিড ইতিমধ্যেই যোগাযোগ করছেন। প্রতি সপ্তাহেই তাদের মেইল আদান-প্রদান হচ্ছে। কেট মিডলটনের সঙ্গে আত্মীয়তার বিষয়টি জানানো হলে ওই কাজিনও তার ডিএনএ পরীক্ষা করান এবং যথারীতি তিনিও একই ধরনের ফলাফল পেয়েছেন।
এদিকে পিতার পূর্ব পুরুষদের লতিকা দেখতে গিয়ে ডেভিড দেখেছেন, অতীতে যুক্তরাজ্য থেকে জাহাজ ভরে যেসব অপরাধীকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানো হতো সেসব জাহাজেরই কোনো একটিতে চড়ে বসেছিলেন। তাই মজা করে নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে এখন ডেভিড বলেন, ‘আমি কেট মিডলটনের অপরাধী ভাই!’
ডেভিড বলেন, ‘আমি প্রায় সময়ই ভাবি, কেটের সঙ্গে আমার কী মিল আছে? মিল খুঁজেও পেয়েছি, আর সেটি হলো-আমাদের দুজনেরই প্রাণখোলা হাসি। এ ছাড়া কেটের মতো আমারও ড্রেস সেন্স খুব ভালো।’
নিজের পূর্বপুরুষদের সম্পর্কে জানতে আরও ২০ বছর আগেই আগ্রহী হয়ে উঠেছিলেন ডেভিড। অবশেষ ২০১৭ সালে তিনি ডিএনএ পরীক্ষা করান। সে সময়ই কেট মিডলটনের সঙ্গে তাঁর আত্মীয়তার বিষয়টি জানতে পারেন। কিন্তু এটি তখন কেউই বিশ্বাস করছিল না। পরে বিষয়টি নিশ্চিত হতে সম্প্রতি আবারও ডিএনএ পরীক্ষা করান তিনি এবং একই ফল পেয়েছেন। এ অবস্থায় ওই পরীক্ষা সম্পর্কে আর কারোরই কোনো সন্দেহ নেই।
ডেভিড জানান, তাঁর ছয় পুরুষ আগে এবং কেটের দিক থেকে সাত পুরুষ আগে-জেন কনিয়ার্স নামে এক নারীর সঙ্গে তাঁদের রক্তের সম্পর্ক রয়েছে। এই জেন ছিলেন হোর্ডেনের নবম ব্যারোনেট স্যার থমাস কনিয়ার্সের মেয়ে। যদিও সময়ের ব্যবধানে ওই পরিবারটির একটি অংশ অভিজাত শ্রেণির মধ্যে থাকলেও আরেকটি অংশ শ্রমিক শ্রেণিতে পরিণত হয়। ডেভিডের মায়ের পূর্বপুরুষরা ছিলেন সেই শ্রমিক শ্রেণির।
দেখা যাচ্ছে, বাবা-মা দুজনের দিক থেকেই ডেভিডের পূর্ব পুরুষেরা ছিলেন ব্রিটিশ। এ বিষয়ে ডেভিড বলেন, ‘এ জন্যই হয় তো ছোটবেলা থেকেই আমি ব্রিটিশ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতি আকৃষ্ট ছিলাম।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৮ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
৮ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
১১ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
১১ ঘণ্টা আগে