অনলাইন ডেস্ক
উগান্ডার রাজধানী কাম্পালায় বিশাল আবর্জনার স্তূপ ধসে কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছেন। প্রাথমিকভাবে এই সংখ্যা ৮ ও পরে ১৭ জন বলে জানানো হয়েছিল। প্রবল বৃষ্টির পরে কাম্পালার একমাত্র আবর্জনার স্তূপে ধসের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সময় গত শুক্রবার গভীর রাতে যখন বাসিন্দারা ঘুমিয়ে ছিলেন তখন আবর্জনার স্তূপের প্রান্তে বাড়িগুলো গুঁড়িয়ে যায় এবং অনেকে চাপা পড়ে।
দেশটির প্রেসিডেন্ট ইওওয়েরি মুসেভেনি এক বিবৃতিতে বলেছেন, আবর্জনার স্তূপের কাছাকাছি বসবাসকারী সকলকে সরেয়ে নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। ভূমিধসের পর বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের খোঁজে উদ্ধারকারীরা বর্জ্য খনন চালিয়ে যাচ্ছেন।
সরকার ধসের কারণ সম্পর্কে তদন্তও শুরু করেছে। কোনো অবহেলা চোখে পড়লে কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
সরকারের পরিদর্শক এক্স-এ একটি পোস্টে এই তথ্য জানিয়েছে। এ পর্যন্ত অন্তত ১৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশের মুখপাত্র প্যাট্রিক ওনিয়াঙ্গো জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘উদ্ধার অভিযান এখনো অব্যাহত রয়েছে এবং এটি চলবে যতক্ষণ না আমরা নিশ্চিত হতে পারি যে আর কেউ আটকা নেই।’
ওনিয়াঙ্গো বলেছেন, আবর্জনার স্তূপ ধসের কারণে প্রায় এক হাজার লোক তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
অবশ্য কতজন লোক ওই স্থানে বাস করছিলেন বা তার কাছাকাছি এলাকায় বাস করছিলেন কি না তা তিনি উল্লেখ করেননি। ভূমিধসের কারণে বাস্তুচ্যুতদের জন্য কাছাকাছি তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে বলে রেড ক্রস জানিয়েছে। মূলত পুনরায় বিক্রি করা যায় এমন কিছুর সন্ধানে অনেকে আবর্জনার স্তূপের মধ্য দিয়ে ট্রলিং করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন। উগান্ডা রেড ক্রস অস্থায়ী আশ্রয়ের প্রয়োজনে তাঁবু সরবরাহ করছে।
২০১৭ সালে আদ্দিস আবাবায় আবর্জনার ভূমিধসে ইথিওপিয়ায় কমপক্ষে ১১৫ জন নিহত হয়েছিল।
মোজাম্বিকের মাপুতোতে ২০১৮ সালের একই ধরনের ঘটনায় কমপক্ষে ১৭ জন মারা যায়।
উগান্ডার রাজধানী কাম্পালায় বিশাল আবর্জনার স্তূপ ধসে কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছেন। প্রাথমিকভাবে এই সংখ্যা ৮ ও পরে ১৭ জন বলে জানানো হয়েছিল। প্রবল বৃষ্টির পরে কাম্পালার একমাত্র আবর্জনার স্তূপে ধসের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সময় গত শুক্রবার গভীর রাতে যখন বাসিন্দারা ঘুমিয়ে ছিলেন তখন আবর্জনার স্তূপের প্রান্তে বাড়িগুলো গুঁড়িয়ে যায় এবং অনেকে চাপা পড়ে।
দেশটির প্রেসিডেন্ট ইওওয়েরি মুসেভেনি এক বিবৃতিতে বলেছেন, আবর্জনার স্তূপের কাছাকাছি বসবাসকারী সকলকে সরেয়ে নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। ভূমিধসের পর বেঁচে থাকা ব্যক্তিদের খোঁজে উদ্ধারকারীরা বর্জ্য খনন চালিয়ে যাচ্ছেন।
সরকার ধসের কারণ সম্পর্কে তদন্তও শুরু করেছে। কোনো অবহেলা চোখে পড়লে কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
সরকারের পরিদর্শক এক্স-এ একটি পোস্টে এই তথ্য জানিয়েছে। এ পর্যন্ত অন্তত ১৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশের মুখপাত্র প্যাট্রিক ওনিয়াঙ্গো জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘উদ্ধার অভিযান এখনো অব্যাহত রয়েছে এবং এটি চলবে যতক্ষণ না আমরা নিশ্চিত হতে পারি যে আর কেউ আটকা নেই।’
ওনিয়াঙ্গো বলেছেন, আবর্জনার স্তূপ ধসের কারণে প্রায় এক হাজার লোক তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
অবশ্য কতজন লোক ওই স্থানে বাস করছিলেন বা তার কাছাকাছি এলাকায় বাস করছিলেন কি না তা তিনি উল্লেখ করেননি। ভূমিধসের কারণে বাস্তুচ্যুতদের জন্য কাছাকাছি তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে বলে রেড ক্রস জানিয়েছে। মূলত পুনরায় বিক্রি করা যায় এমন কিছুর সন্ধানে অনেকে আবর্জনার স্তূপের মধ্য দিয়ে ট্রলিং করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন। উগান্ডা রেড ক্রস অস্থায়ী আশ্রয়ের প্রয়োজনে তাঁবু সরবরাহ করছে।
২০১৭ সালে আদ্দিস আবাবায় আবর্জনার ভূমিধসে ইথিওপিয়ায় কমপক্ষে ১১৫ জন নিহত হয়েছিল।
মোজাম্বিকের মাপুতোতে ২০১৮ সালের একই ধরনের ঘটনায় কমপক্ষে ১৭ জন মারা যায়।
২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৩ মিনিট আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৭ মিনিট আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনীয় সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের ফ্রন্টলাইনে মোতায়েন থাকা উত্তর কোরিয়ার সেনাদের কয়েক সপ্তাহ ধরে আর দেখা যাচ্ছে না। তারা হয়তো ব্যাপক হতাহতের কারণেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে