ইতি খন্দকার
পিরিয়ডের সময় নারীদের পুষ্টির ঘাটতি হয়ে থাকে। এ সময় তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা, খিটখিটে মেজাজ, খাবারে অরুচি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। তাই পিরিয়ড চলাকালীন খাবার নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে। খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার।
যেসব খাবার খাবেন
পানি: পিরিয়ডের সময় শরীর থেকে রক্তপাতের পাশাপাশি অনেক পানি বেরিয়ে যায়। তাই এ সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন। এ ছাড়া লেবুর শরবত, ডাবের পানিসহ বিভিন্ন ধরনের শরবত পান করবেন।
প্রোটিনজাতীয় খাবার: সুস্থ থাকতে প্রোটিনজাতীয় খাবার যেমন: ডিম, দুধ, বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও খেজুর খাবেন। এই খাবারগুলো খেলে সহজে আপনি দুর্বল হবেন না।
কলা: পিরিয়ডের সময় রক্তক্ষরণ হয়। তাই শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এ সময় শক্তি জোগাতে কলা খেতে পারেন। কলায় থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও খনিজ উপাদানগুলো শরীরে পুষ্টির জোগান দেয়।
মাছ: সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। শরীরের ক্ষয় পূরণ ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে মাছ। তাই এ সময় খাবারে সামুদ্রিক মাছ রাখুন।
মৌসুমি ফল: পুষ্টির চাহিদা পূরণে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই। ফল অবশ্যই খাবেন। বিশেষ করে পেয়ারা, আমড়া, লেবু, কামরাঙ্গা, আনারস, পাকা পেঁপে, আমলকী, জাম্বুরা খেতে পারেন। এগুলোতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে।
সবুজ শাকসবজি: সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর আয়রন আছে। আয়রন ক্ষয় পূরণে সহায়তা করবে। শাকসবজিতে প্রচুর আঁশও রয়েছে। আঁশ হজমে সহায়তা করে। তাই এ সময় বেশি করে শাকসবজি খাবেন।
গ্রিন টি: পিরিয়ডের সময় গ্রিন টি, অর্থাৎ সবুজ চা পান করতে পারেন। এতে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। গ্রিন টি ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে।
আদা চা: পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে আদা চা পান করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, আদা ইবুপ্রোফেন ওষুধের মতোই কাজ করে। তা ছাড়া, আদায় আছে বিভিন্ন উপকারী উপাদান, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
যেসব খাবার খাবেন না
পিরিয়ডের সময় দুধ, চিজ বা দইজাতীয় খাবার বেশি মাত্রায় খাবেন না। খেলে হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এতে শারীরিক কষ্ট হয়। ফ্রিজের ঠান্ডা পানি, প্রক্রিয়াজাত খাবার, তেলে ভাজা খাবার, কোমল পানীয়, মিষ্টিজাতীয় খাবার, অতিরিক্ত লবণ খাবেন না। আর অবশ্যই সব ধরনের ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট ক্লিনিক, ঢাকা
পিরিয়ডের সময় নারীদের পুষ্টির ঘাটতি হয়ে থাকে। এ সময় তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা, খিটখিটে মেজাজ, খাবারে অরুচি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। তাই পিরিয়ড চলাকালীন খাবার নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে। খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার।
যেসব খাবার খাবেন
পানি: পিরিয়ডের সময় শরীর থেকে রক্তপাতের পাশাপাশি অনেক পানি বেরিয়ে যায়। তাই এ সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন। এ ছাড়া লেবুর শরবত, ডাবের পানিসহ বিভিন্ন ধরনের শরবত পান করবেন।
প্রোটিনজাতীয় খাবার: সুস্থ থাকতে প্রোটিনজাতীয় খাবার যেমন: ডিম, দুধ, বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও খেজুর খাবেন। এই খাবারগুলো খেলে সহজে আপনি দুর্বল হবেন না।
কলা: পিরিয়ডের সময় রক্তক্ষরণ হয়। তাই শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এ সময় শক্তি জোগাতে কলা খেতে পারেন। কলায় থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও খনিজ উপাদানগুলো শরীরে পুষ্টির জোগান দেয়।
মাছ: সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। শরীরের ক্ষয় পূরণ ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে মাছ। তাই এ সময় খাবারে সামুদ্রিক মাছ রাখুন।
মৌসুমি ফল: পুষ্টির চাহিদা পূরণে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই। ফল অবশ্যই খাবেন। বিশেষ করে পেয়ারা, আমড়া, লেবু, কামরাঙ্গা, আনারস, পাকা পেঁপে, আমলকী, জাম্বুরা খেতে পারেন। এগুলোতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে।
সবুজ শাকসবজি: সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর আয়রন আছে। আয়রন ক্ষয় পূরণে সহায়তা করবে। শাকসবজিতে প্রচুর আঁশও রয়েছে। আঁশ হজমে সহায়তা করে। তাই এ সময় বেশি করে শাকসবজি খাবেন।
গ্রিন টি: পিরিয়ডের সময় গ্রিন টি, অর্থাৎ সবুজ চা পান করতে পারেন। এতে আছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। গ্রিন টি ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে।
আদা চা: পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে আদা চা পান করতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, আদা ইবুপ্রোফেন ওষুধের মতোই কাজ করে। তা ছাড়া, আদায় আছে বিভিন্ন উপকারী উপাদান, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
যেসব খাবার খাবেন না
পিরিয়ডের সময় দুধ, চিজ বা দইজাতীয় খাবার বেশি মাত্রায় খাবেন না। খেলে হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এতে শারীরিক কষ্ট হয়। ফ্রিজের ঠান্ডা পানি, প্রক্রিয়াজাত খাবার, তেলে ভাজা খাবার, কোমল পানীয়, মিষ্টিজাতীয় খাবার, অতিরিক্ত লবণ খাবেন না। আর অবশ্যই সব ধরনের ঠান্ডা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট ক্লিনিক, ঢাকা
অনেকে মনে করি, ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর হলো দীর্ঘদিন খাবার ভালো রাখার নিরাপদ জায়গা। কিন্তু সব খাবার ফ্রিজে ভালো থাকে না। কিছু কিছু খাবার ফ্রিজে রাখলে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি ক্ষতিকরও হয়ে উঠতে পারে। আধুনিক জীবনব্যবস্থায় ফ্রিজ অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ, যা আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে মিশে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেকানে পানি ঢুকলে কান পাকে, এ ধারণা ভুল। আগে থেকে যদি কারও মধ্যকর্ণে বা কানের পর্দায় ফুটো থাকে, তাহলে পানি ঢুকলে কান পাকে। যাদের আগে থেকে কান পাকার সমস্যা, তাদের কানে পানি ঢুকলে সমস্যাটি আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তবে যাদের এ ধরনের সমস্যা নেই, তাদের কানে পানি প্রবেশ করলেও কান পাকার আশঙ্কা নেই...
৫ ঘণ্টা আগেকাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
৫ ঘণ্টা আগেশিশুর মনোবল বাড়ানোর জন্য মা-বাবা, অভিভাবক ও শিক্ষকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণা থেকে শিশুর মনোবল বাড়ানোর কিছু কার্যকরী কৌশল খুঁজে পেয়েছেন। এসব কৌশল শিশুর শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
৬ ঘণ্টা আগে