পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার নবাগিয়া বিলপাড়ে প্রায় দুই কিলোমিটার জুড়ে বাঁধটি আবার নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে প্রায় ৩০০ একর ফসলি জমির অসময়ে বন্যা ও বর্ষা মৌসুমে বিলের পানি বেড়ে প্লাবিত হওয়া থেকে রক্ষা পাবে। একসময় বিলপাড়ের চাষিরা এক ফসলের বেশি চাষাবাদ করতে পারতেন না। বাঁধটি নির্মাণের ফলে কৃষিতে বিপ্লব ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হোসেন্দী, পাটুয়াভাঙা ও বুরুদিয়া ইউনিয়নের ওপর দিয়ে নবাগিয়া বিলটি প্রবাহিত হয়ে সিংগুয়া নদীতে গিয়ে মিশেছে। বিলপারে ওই তিনটি ইউনিয়নের কয়েক গ্রামের শত শত কৃষকের প্রায় ৩০০ একর ফসলি জমি রয়েছে। সম্প্রতি এলজিইডির অধীনে ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের (২য় পর্যায়) আওতায় বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার অর্থায়নে ১ দশমিক ৭৮০ মিটারের ওই বাঁধ পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। যেটির প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮ টাকা। স্থানীয় হোসেন্দী নামাপাড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির মাধ্যমে বাঁধটির কাজ চলছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী বর্ষা মৌসুমের আগেই বাঁধটির পুরো কাজ শেষ হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, হোসেন্দী বাঘের বাড়ি জামে মসজিদের সামনে থেকে বেড়িবাঁধটি শুরু হয়ে নবাগিয়া বিলের পাটুয়াভাঙা ইউনিয়নের গুদারাঘাট হয়ে বুরুদিয়া ইউনিয়নের পাবদা সেতুতে গিয়ে মিলেছে। বাঁধটি সমতল থেকে পাঁচ-ছয় ফুট উঁচু। প্রশস্ত ৮-১০ ফুট। তবে বাঁধটির পুরো নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
বিলপাড়ের কৃষক আনোয়ার হোসেন বলেন, বর্ষা মৌসুমে কিংবা অসময়ে বন্যার পানিতে ফসলি জমি ডুবে যেত। পানি সরে গেলে জমিতে প্রচুর কচুরিপানা আটকে যেত। এতে চাষাবাদে বিঘ্ন ঘটত। ফলে এক ফসলের বেশি ফসল করা যেত না। বাঁধটি নির্মাণের ফলে অনেক উপকার হবে।
হোসেন্দী নামাপাড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন সবুজ বলেন, ‘এই এলাকার শতশত কৃষকের স্বপ্ন ছিল এই বেরিবাঁধ। বহু আকাঙ্খার পর বাঁধটি নির্মাণ হচ্ছে । এর ফলে এখানকার কৃষকেরা বেশ উপকৃত হবেন। কৃষি উৎপাদনের নতুন মাত্রা যোগ হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘অসময়ে বন্যা ও বর্ষা মৌসুমে কৃষকের ফসলি জমি রক্ষায় এ বাঁধ পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করছি, বর্ষা মৌসুমের আগেই নির্মাণকাজ শেষ হবে। বাঁধটি যেন টেকসই হয়, সেদিকটি খেয়াল রাখা হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজলিন শহীদ চৌধুরী বলেন, ওই এলাকার কৃষকদের উপকারের স্বার্থে বেড়িবাঁধটি পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। বাঁধটি যেন টেকসই হয় এবং এটি নির্মাণে কোনো অনিয়ম হলে তা মেনে নেওয়া হবে না।
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার নবাগিয়া বিলপাড়ে প্রায় দুই কিলোমিটার জুড়ে বাঁধটি আবার নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে প্রায় ৩০০ একর ফসলি জমির অসময়ে বন্যা ও বর্ষা মৌসুমে বিলের পানি বেড়ে প্লাবিত হওয়া থেকে রক্ষা পাবে। একসময় বিলপাড়ের চাষিরা এক ফসলের বেশি চাষাবাদ করতে পারতেন না। বাঁধটি নির্মাণের ফলে কৃষিতে বিপ্লব ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার হোসেন্দী, পাটুয়াভাঙা ও বুরুদিয়া ইউনিয়নের ওপর দিয়ে নবাগিয়া বিলটি প্রবাহিত হয়ে সিংগুয়া নদীতে গিয়ে মিশেছে। বিলপারে ওই তিনটি ইউনিয়নের কয়েক গ্রামের শত শত কৃষকের প্রায় ৩০০ একর ফসলি জমি রয়েছে। সম্প্রতি এলজিইডির অধীনে ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের (২য় পর্যায়) আওতায় বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার অর্থায়নে ১ দশমিক ৭৮০ মিটারের ওই বাঁধ পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। যেটির প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৭ লাখ ৬০ হাজার ৩৮ টাকা। স্থানীয় হোসেন্দী নামাপাড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির মাধ্যমে বাঁধটির কাজ চলছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী বর্ষা মৌসুমের আগেই বাঁধটির পুরো কাজ শেষ হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, হোসেন্দী বাঘের বাড়ি জামে মসজিদের সামনে থেকে বেড়িবাঁধটি শুরু হয়ে নবাগিয়া বিলের পাটুয়াভাঙা ইউনিয়নের গুদারাঘাট হয়ে বুরুদিয়া ইউনিয়নের পাবদা সেতুতে গিয়ে মিলেছে। বাঁধটি সমতল থেকে পাঁচ-ছয় ফুট উঁচু। প্রশস্ত ৮-১০ ফুট। তবে বাঁধটির পুরো নির্মাণকাজ শেষ হয়নি।
বিলপাড়ের কৃষক আনোয়ার হোসেন বলেন, বর্ষা মৌসুমে কিংবা অসময়ে বন্যার পানিতে ফসলি জমি ডুবে যেত। পানি সরে গেলে জমিতে প্রচুর কচুরিপানা আটকে যেত। এতে চাষাবাদে বিঘ্ন ঘটত। ফলে এক ফসলের বেশি ফসল করা যেত না। বাঁধটি নির্মাণের ফলে অনেক উপকার হবে।
হোসেন্দী নামাপাড়া পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন সবুজ বলেন, ‘এই এলাকার শতশত কৃষকের স্বপ্ন ছিল এই বেরিবাঁধ। বহু আকাঙ্খার পর বাঁধটি নির্মাণ হচ্ছে । এর ফলে এখানকার কৃষকেরা বেশ উপকৃত হবেন। কৃষি উৎপাদনের নতুন মাত্রা যোগ হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘অসময়ে বন্যা ও বর্ষা মৌসুমে কৃষকের ফসলি জমি রক্ষায় এ বাঁধ পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করছি, বর্ষা মৌসুমের আগেই নির্মাণকাজ শেষ হবে। বাঁধটি যেন টেকসই হয়, সেদিকটি খেয়াল রাখা হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজলিন শহীদ চৌধুরী বলেন, ওই এলাকার কৃষকদের উপকারের স্বার্থে বেড়িবাঁধটি পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। বাঁধটি যেন টেকসই হয় এবং এটি নির্মাণে কোনো অনিয়ম হলে তা মেনে নেওয়া হবে না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪