শ্যামল চন্দ্র দাস, মতলব দক্ষিণ
এক সময়ে কৃষকদের জমি চাষে একমাত্র নির্ভরশীলতা ছিল গরু দিয়ে হালচাষ। তবে দিনে দিনে দেশের অন্য অনেক অঞ্চলের মতোই চাঁদপুরের মতলবে বিলুপ্তির পথে গরু দিয়ে হালচাষের ব্যবস্থা।
একটা সময়ে অনেক বাড়িতে হালচাষের জন্য একাধিক জোড়া হালের গরু, লাঙল, জোয়াল ও মইসহ হালচাষের সরঞ্জাম শোভা পেত বাড়িতে। যার বাড়িতে যত বেশি হালচাষের সরঞ্জাম থাকত এলাকা জুড়ে তার পরিচিতি ছিল তত বেশি। এর কারণে ওই বাড়িতে শোভা পেত গোয়ালঘর ও বৈঠকখানা। এখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেই বৈঠকখানাও আগের মতো আর নেই। নেই হালের গরু, লাঙল, জোয়াল। এর সবকিছুই এখন বিলুপ্তি হতে চলেছে।
সময় ও অর্থের সাশ্রয় এবং ঝামেলামুক্ত থাকতেই লোকজন এখন গরুর পরিবর্তে পাওয়ার টিলারের হালচাষে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে। অন্যান্য এলাকার পাশাপাশি চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ উপজেলার একটি পৌরসভার ও ৬টি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের এমন চিত্র লক্ষ করা গেছে।
বেশ কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, এক সময় বিঘা বিঘা জমিতে লাঙল ও বদল গরু দিয়ে হাল চাষ করতাম। এখন আর জমিতে লাঙল দিয়ে তেমন একটা চাষ করতে দেখা যায় না।
কৃষক মমতাজ উদ্দিন, গণেশ সরকার ও লিটন সুতার জানান, হালচাষে জমি অনেক উর্বর ছিল। ফলনও ভালো হতো। এখন আধুনিক পদ্ধতিতে জমি চাষ করছি। জমির উর্বরতাও দিন দিন কমে যাচ্ছে।
তাঁরা জানান, নিজের গরু লাঙল দিয়ে জমিতে চাষ দিচ্ছেন ফসল করার জন্য। গরুর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, কামলাদের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায়, গৃহস্থরাও আর অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে চান না। সময় ও অর্থ বাঁচাতে কৃষকদের প্রায় বাড়িতেই রয়েছে পাওয়ার টিলার।
তবে হালচাষের আধুনিক পদ্ধতিতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পরেও পুরোনো ঐতিহ্য ধরে রেখে মাঝে কিছু জমিতে গরু দিয়ে হালচাষের পদ্ধতিও দেখা গেছে। গরু দিয়ে হালচাষের পুরোনো ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন এমন একজন ব্যক্তি হলেন—মতলব দক্ষিণ উপজেলার নায়েরগাঁও ও নারায়ণপুর এলাকার চাষি মোবারক হোসেন। ৫০ বছর বয়সী এই চাষি এখনো জমিতে হালচাষ দিয়ে ফসল ফলাচ্ছেন।
এক সময়ে কৃষকদের জমি চাষে একমাত্র নির্ভরশীলতা ছিল গরু দিয়ে হালচাষ। তবে দিনে দিনে দেশের অন্য অনেক অঞ্চলের মতোই চাঁদপুরের মতলবে বিলুপ্তির পথে গরু দিয়ে হালচাষের ব্যবস্থা।
একটা সময়ে অনেক বাড়িতে হালচাষের জন্য একাধিক জোড়া হালের গরু, লাঙল, জোয়াল ও মইসহ হালচাষের সরঞ্জাম শোভা পেত বাড়িতে। যার বাড়িতে যত বেশি হালচাষের সরঞ্জাম থাকত এলাকা জুড়ে তার পরিচিতি ছিল তত বেশি। এর কারণে ওই বাড়িতে শোভা পেত গোয়ালঘর ও বৈঠকখানা। এখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেই বৈঠকখানাও আগের মতো আর নেই। নেই হালের গরু, লাঙল, জোয়াল। এর সবকিছুই এখন বিলুপ্তি হতে চলেছে।
সময় ও অর্থের সাশ্রয় এবং ঝামেলামুক্ত থাকতেই লোকজন এখন গরুর পরিবর্তে পাওয়ার টিলারের হালচাষে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে। অন্যান্য এলাকার পাশাপাশি চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ উপজেলার একটি পৌরসভার ও ৬টি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের এমন চিত্র লক্ষ করা গেছে।
বেশ কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, এক সময় বিঘা বিঘা জমিতে লাঙল ও বদল গরু দিয়ে হাল চাষ করতাম। এখন আর জমিতে লাঙল দিয়ে তেমন একটা চাষ করতে দেখা যায় না।
কৃষক মমতাজ উদ্দিন, গণেশ সরকার ও লিটন সুতার জানান, হালচাষে জমি অনেক উর্বর ছিল। ফলনও ভালো হতো। এখন আধুনিক পদ্ধতিতে জমি চাষ করছি। জমির উর্বরতাও দিন দিন কমে যাচ্ছে।
তাঁরা জানান, নিজের গরু লাঙল দিয়ে জমিতে চাষ দিচ্ছেন ফসল করার জন্য। গরুর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, কামলাদের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায়, গৃহস্থরাও আর অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে চান না। সময় ও অর্থ বাঁচাতে কৃষকদের প্রায় বাড়িতেই রয়েছে পাওয়ার টিলার।
তবে হালচাষের আধুনিক পদ্ধতিতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠার পরেও পুরোনো ঐতিহ্য ধরে রেখে মাঝে কিছু জমিতে গরু দিয়ে হালচাষের পদ্ধতিও দেখা গেছে। গরু দিয়ে হালচাষের পুরোনো ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন এমন একজন ব্যক্তি হলেন—মতলব দক্ষিণ উপজেলার নায়েরগাঁও ও নারায়ণপুর এলাকার চাষি মোবারক হোসেন। ৫০ বছর বয়সী এই চাষি এখনো জমিতে হালচাষ দিয়ে ফসল ফলাচ্ছেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫