সন্দীপ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
শুষ্ক মৌসুমে কুমিরা-গুপ্তছড়া নৌপথে যাত্রীদের প্রধান বাহন হয়ে ওঠে স্পিডবোট। তখন সন্দ্বীপ চ্যানেল শান্ত থাকে। কিন্তু এই নৌপথে স্পিডবোট চলাচলের অনুমতি নেই। এসব স্পিডবোটের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর জন্য সীতাকুণ্ড ও সন্দ্বীপের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) চিঠি দেওয়া হয় বিআইডব্লিউটিসির পক্ষ থেকে। কিন্তু চিঠি দেওয়ার ৬৩ দিন পার হলেও কোনো অভিযান চালাইনি ইউএনও।
জানা গেছে, অবৈধ স্পিডবোট চলাচলের কারণে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) যাত্রীবাহী জাহাজে উঠতে চায় না মানুষ। এ ছাড়া যাত্রীদের ছোট নৌকা দিয়ে জাহাজে উঠতে হয়। এতে দুর্ভোগে পড়ে যাত্রী। যার কারণে যাত্রী না হওয়ায় লোকসান গুনতে হয় বিআইডব্লিউটিসিকে। এ জন্য গত ৭ ফেব্রুয়ারি অবৈধ নৌযান বিশেষ করে স্পিডবোটের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে সীতাকুণ্ড ও সন্দ্বীপের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) সংস্থাটির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম-বাণিজ্য) গোপাল চন্দ্র মজুমদার একটি চিঠি দেন। ওই চিঠি দেওয়ার ৬৩ দিন পার হলেও কোনো অভিযান চালাইনি ইউএনও কিংবা বিআইডব্লিউটিএ।
গোপাল চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘অভিযান পরিচালনার জন্য আমি সরাসরি ইউএনওদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস দিলেও এখনো অভিযান হয়েছে কিনা জানি না।’
জানতে চাইলে সীতাকুণ্ডের ইউএনও শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘ঘাটের খাস কালেক্টরের কাছে স্পিডবোটসহ ওই নৌপথে চলাচলকারী নৌযানের কাগজপত্র তলব করা হয়েছে। কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে যথাযথ না হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বিআইডব্লিউটিসির অবৈধ নৌযান বন্ধের চিঠির জবাবে গত ৯ ফেব্রুয়ারি সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সম্রাট খীসা স্বাক্ষরিত একটি চিঠি বিআইডব্লিটিসিকে পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয় পরিকল্পিত নৌ চ্যানেলের অভাব ও নাব্যতা সংকটের কারণে জাহাজ বিআইডব্লিউটিএর নির্মিত জেটি থেকে প্রায় ২৫০-৩০০ ফুট দূরে মাঝসাগরে অবস্থান করে। ছোট লালবোট দিয়ে যাত্রীদের মাঝসাগরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং টায়ার দিয়ে নির্মিত সিঁড়ি দিয়ে যাত্রীদের ওঠানামা করতে হয়, যা খুব ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক। বৃদ্ধ-নারী-শিশুদের জাহাজে যাতায়াতের ইচ্ছে থাকলেও ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে তাঁরা জাহাজে যাতায়াতে আগ্রহী হচ্ছেন না। পরিকল্পিত ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে জাহাজ চলাচলের উপযোগী করে নৌ চ্যানেল করা হলে সরাসরি জাহাজ জেটিতে নোঙর করতে পারবে। এতে নৌ চলাচল সুষ্ঠু ও নিরাপদ হবে।
এই বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএর উপপরিচালক নয়ন শীল বলেন, ‘ড্রেজিং চলমান রয়েছে। নৌ চলাচল সহজ করতে ড্রেজিং করে খালের ভেতর জাহাজ প্রবেশ করানো যায় কি না আমরা সেটা চেষ্টা করছি। কয়েক মাস আগে যেখানে ড্রেজিং করা হয়েছিল, সেখানে প্রাকৃতিকভাবে কয়েক দিন পর আবার ভরাট হয়ে যায়। কুমিরা-গুপ্তছড়ার দুই পাশে যাত্রী ওঠানামার সুবিধায় পন্টুন দেওয়া যায় কি না সেটাও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, এই রুটে স্পিডবোট চলাচলের অনুমোদন নেই। গত ১৮ মার্চ ইজারাদার স্পিডবোট ভাড়া ৫০ টাকা বৃদ্ধি করে। এতে যাত্রীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে ঘাট উন্মুক্ত করার দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। স্পিডবোট অবৈধ নৌযান হওয়ায় ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে দায় নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
শুষ্ক মৌসুমে কুমিরা-গুপ্তছড়া নৌপথে যাত্রীদের প্রধান বাহন হয়ে ওঠে স্পিডবোট। তখন সন্দ্বীপ চ্যানেল শান্ত থাকে। কিন্তু এই নৌপথে স্পিডবোট চলাচলের অনুমতি নেই। এসব স্পিডবোটের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর জন্য সীতাকুণ্ড ও সন্দ্বীপের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) চিঠি দেওয়া হয় বিআইডব্লিউটিসির পক্ষ থেকে। কিন্তু চিঠি দেওয়ার ৬৩ দিন পার হলেও কোনো অভিযান চালাইনি ইউএনও।
জানা গেছে, অবৈধ স্পিডবোট চলাচলের কারণে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) যাত্রীবাহী জাহাজে উঠতে চায় না মানুষ। এ ছাড়া যাত্রীদের ছোট নৌকা দিয়ে জাহাজে উঠতে হয়। এতে দুর্ভোগে পড়ে যাত্রী। যার কারণে যাত্রী না হওয়ায় লোকসান গুনতে হয় বিআইডব্লিউটিসিকে। এ জন্য গত ৭ ফেব্রুয়ারি অবৈধ নৌযান বিশেষ করে স্পিডবোটের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে সীতাকুণ্ড ও সন্দ্বীপের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) সংস্থাটির উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম-বাণিজ্য) গোপাল চন্দ্র মজুমদার একটি চিঠি দেন। ওই চিঠি দেওয়ার ৬৩ দিন পার হলেও কোনো অভিযান চালাইনি ইউএনও কিংবা বিআইডব্লিউটিএ।
গোপাল চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘অভিযান পরিচালনার জন্য আমি সরাসরি ইউএনওদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস দিলেও এখনো অভিযান হয়েছে কিনা জানি না।’
জানতে চাইলে সীতাকুণ্ডের ইউএনও শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘ঘাটের খাস কালেক্টরের কাছে স্পিডবোটসহ ওই নৌপথে চলাচলকারী নৌযানের কাগজপত্র তলব করা হয়েছে। কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে যথাযথ না হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বিআইডব্লিউটিসির অবৈধ নৌযান বন্ধের চিঠির জবাবে গত ৯ ফেব্রুয়ারি সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সম্রাট খীসা স্বাক্ষরিত একটি চিঠি বিআইডব্লিটিসিকে পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয় পরিকল্পিত নৌ চ্যানেলের অভাব ও নাব্যতা সংকটের কারণে জাহাজ বিআইডব্লিউটিএর নির্মিত জেটি থেকে প্রায় ২৫০-৩০০ ফুট দূরে মাঝসাগরে অবস্থান করে। ছোট লালবোট দিয়ে যাত্রীদের মাঝসাগরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং টায়ার দিয়ে নির্মিত সিঁড়ি দিয়ে যাত্রীদের ওঠানামা করতে হয়, যা খুব ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক। বৃদ্ধ-নারী-শিশুদের জাহাজে যাতায়াতের ইচ্ছে থাকলেও ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে তাঁরা জাহাজে যাতায়াতে আগ্রহী হচ্ছেন না। পরিকল্পিত ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে জাহাজ চলাচলের উপযোগী করে নৌ চ্যানেল করা হলে সরাসরি জাহাজ জেটিতে নোঙর করতে পারবে। এতে নৌ চলাচল সুষ্ঠু ও নিরাপদ হবে।
এই বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএর উপপরিচালক নয়ন শীল বলেন, ‘ড্রেজিং চলমান রয়েছে। নৌ চলাচল সহজ করতে ড্রেজিং করে খালের ভেতর জাহাজ প্রবেশ করানো যায় কি না আমরা সেটা চেষ্টা করছি। কয়েক মাস আগে যেখানে ড্রেজিং করা হয়েছিল, সেখানে প্রাকৃতিকভাবে কয়েক দিন পর আবার ভরাট হয়ে যায়। কুমিরা-গুপ্তছড়ার দুই পাশে যাত্রী ওঠানামার সুবিধায় পন্টুন দেওয়া যায় কি না সেটাও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, এই রুটে স্পিডবোট চলাচলের অনুমোদন নেই। গত ১৮ মার্চ ইজারাদার স্পিডবোট ভাড়া ৫০ টাকা বৃদ্ধি করে। এতে যাত্রীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে ঘাট উন্মুক্ত করার দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে। স্পিডবোট অবৈধ নৌযান হওয়ায় ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে দায় নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫