নোয়াখালী হাতিয়ার বাসিন্দা মোক্তাদির রাহিম জনি বোনকে নিয়ে বাড়ি ফেরার জন্য উঠেছিলেন যাত্রীবাহী স্পিডবোটে। বোটটি ২৮ জন যাত্রী নিয়ে রওনা দিয়ে মেঘনা নদীর মাঝে এসে হঠাৎ তলা ফেটে পানি ঢুকতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেয়। জীবন বাঁচাতে যাত্রীরা নিজেদের জামাকাপড় দিয়ে ফাটা অংশ চেপে ধরে...
বেলা ৩টার দিকে আরিচা ঘাট থেকে ১৮ জন যাত্রী নিয়ে কাজিরহাটের উদ্দেশে রওনা দেয় রহিজউদ্দিনের মালিকানাধীন একটি স্পিডবোট। গোয়ালন্দ উপজেলার দেওলিয়া মৌজার কাছে পৌঁছালে নদীতে প্রচণ্ড ঢেউ ও প্রবল স্রোতের কারণে বোটটির তলা ফেটে যায়। এ সময় আশপাশে থাকা একটি লঞ্চ ও একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা দ্রুত এগিয়ে এসে যাত্রীদের
নোয়াখালীর হাতিয়ায় যাত্রীবাহী একটি স্পিডবোট নদীতে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া স্পিডবোট থেকে ২৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন। সোমবার (২৩ জুন) উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট রুটের বউবাজার এলাকায় মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে স্পিডবোট ঘাটের টোল আদায় নিয়ে ইজারাদার ও বোটমালিকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। আগে ৫০ টাকা টোল নেওয়া হলেও এখন ২০০ টাকা দাবি করা হচ্ছে। এ নিয়ে ইজারা নেওয়া বিএনপির নেতা-কর্মীরা গত মঙ্গলবার ও গতকাল বুধবার ঘাটে ঝামেলা করেছেন। অতিরিক্ত টোল না পেয়ে বোট থেকে যাত্রীদের নামিয়ে দিয়েছেন।