Ajker Patrika

মাকে ফোন করে চাঁদা দাবি: নিখোঁজ সেই যুবকের লাশ ৮ দিন পর উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
আপডেট : ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬: ২২
Thumbnail image
প্রতীকী ছবি

বরিশালের কীর্তনখোলা নদীতে স্পিডবোট দুর্ঘটনার আট দিন পর নিখোঁজ যাত্রী সজল দাসের (৩০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে দপদপিয়া সেতুর কাছে কীর্তনখোলা নদীতে ভাসমান অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করে সদর নৌ থানা-পুলিশ।

সজল দাস বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরের বাসিন্দা এবং দুলাল দাসের ছেলে। স্বজনেরা তাঁর মরদেহটি শনাক্ত করেছেন।

সদর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সনাতন চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে কীর্তনখোলা নদীর লাহারহাট খালের প্রবেশমুখে জনতার হাট এলাকায় একটি ট্রলারের সঙ্গে স্পিডবোটের সঙ্গে সংঘর্ষের পর এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে এক যাত্রী নদীতে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। দুর্ঘটনায় ভোলার দৌলতখান থানার কনস্টেবল মানসুর আহমেদ আহত হন।

দুর্ঘটনার দুই দিন পর তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সর্বশেষ সজল দাসের মরদেহ উদ্ধারের মাধ্যমে দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল পাঁচজনে।

উল্লেখ্য, দুর্ঘটনার পর সজল দাসের ‘মোবাইল নম্বর’ থেকে তাঁর মায়ের কাছে ফোন করে একটি অজ্ঞাত চক্র সজলকে ফেরত পাঠানোর জন্য ২৫ হাজার টাকা দাবি করে এবং বিকাশ নম্বর দেয়। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়। সে সময় কোতোয়ালি থানা-পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে সিম ক্লোনের বিষয়টি জানিয়েছিল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত