প্রথমদিকে পুলিশ জানিয়েছিল, হুমাইরার মরদেহ নিতে অস্বীকার করেছে তাঁর পরিবার। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিনেত্রীর ভাই নাভিদ আসগর। তিনি বলেন, ‘সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে মরদেহ গ্রহণ করেছি।’
তিনি বলেন, আদালতের আদেশ অনুযায়ী ফ্ল্যাটটি খালি করার জন্য গতকাল মঙ্গলবার বেলা ৩টা ১৫ মিনিটে গিজরি থানার পুলিশ সেখানে যায়। দরজায় কড়া নাড়ার পর সাড়া না পেয়ে পুলিশ দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং অভিনেত্রীর মরদেহ দেখতে পায়।
মো. রাশিদা আক্তার নামের ওই নারী তাঁর অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, গত ২ জুন গাবতলীর গরুর হাটে ডিপজলের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয় এবং শরীরে অ্যাসিড ঢেলে দেওয়া হয়। পরদিন ঘুম থেকে উঠে অ্যাসিডের ঘটনা সে বুঝতে পারে। তাতেই আপত্তি জানিয়েছেন ডিপজল।
দুই বছরেও বিষয়টি বুঝতে পারেননি আলিয়া। টের পেয়েছিলেন অভিনেত্রীর মা সোনি রাজদান। বেদিকা শেঠির বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার অভিযোগ করেছিলেন থানায়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে পুলিশ...