চারঘাট প্রতিনিধি
বাজার তদারকি ও লাগাতার অভিযানের পরও চারঘাট উপজেলার বাজারগুলোয় খোলা সয়াবিন তেলের দাম কমেনি। বরং দাম আরও বাড়তে পারে—এ শঙ্কায় রমজান মাস সামনে রেখে অনেকেই প্রয়োজনের চেয়ে বেশি করে তেল কিনে রাখছেন। ফলে অনেক দোকানে দেখা দিয়েছে তেলের সংকট।
জানা যায়, গত এক সপ্তাহে চারঘাটে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে একাধিক অভিযান পরিচালনা করেছে। জরিমানার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে তিনজন অসাধু ব্যবসায়ীকে। তারপরও বাজারে খোলা তেলের দাম সরকার নির্ধারিত দামে আসেনি। দোকানগুলোয় টাঙানো হয়নি মূল্যতালিকা।
বিক্রেতারা বলছেন, তাঁরা আগে যে দামে সয়াবিন তেল কিনতেন, এখন তার চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই বিক্রিও করছেন বেশি দামে। অনেক সময় লোকসান গুনেও তেল বিক্রি করতে হচ্ছে।
এদিকে ক্রেতারা বলছেন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের লোকজন বাজারে অভিযানে আসবে তা টের পেলেই কিছু দোকান বন্ধ রাখা হচ্ছে কিংবা অভিযানের সময়ে সরকার নির্ধারিত দামে তেল বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু অভিযান শেষ হলেই ১৭০-১৯০ টাকা লিটারে তেল বিক্রি হচ্ছে। রমজান মাসে তেলের দাম আরও বাড়তে পারে এ শঙ্কায় অনেকেই তেল কিনে রাখছেন। অতিরিক্ত চাহিদা পুঁজি করে দোকানে সয়াবিন তেলের সংকট দেখিয়ে দোকানিরা ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন।
সরেজমিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, উপজেলায় কয়েকজন দোকানি সয়াবিন তেলের সংকটের কথা জানিয়েছেন। দোকানিরা বলছেন, সময়মতো তাঁরা তেল আনতে পারছেন না। অনেক বেশি দাম দিয়ে কিনে আনতে হচ্ছে। সরকার খোলা ভোজ্যতেল ১৪৩ টাকা লিটার দাম নির্ধারণ করে দিলেও দোকানিরা নিজেই সেই দামে তেল কিনতে পারছেন না।
চারঘাট পৌর বাজারে গতকাল শনিবার তেল কিনতে এসেছেন সেলিম রেজা। তিনি বলেন, ‘শুনলাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর তেল বিক্রেতাকে জরিমানা করায় তেলের দাম কিছুটা কমেছে। অথচ ১৯০ টাকা লিটার দিয়ে এক লিটার সয়াবিন কিনলাম। তেলের দাম যেভাবে বাড়াচ্ছে, সামনে কী হয়, জানি না। আবার আগামী মাসেই রোজা, সে জন্য একটু বেশি তেল নিয়ে রাখছি।’
চারঘাট বাজারের পাইকারি তেল ব্যবসায়ী বিশ্বনাথ কুমার বলেন, ‘আমরা ১৪৩ টাকায় তেল কিনতে না পারলে বিক্রি করব কীভাবে? এক লিটার খোলা সয়াবিন তেল আমরা ১৭৩ টাকা দামে কিনেছি। সরকার পদক্ষেপ নিলে হয়তো এমন পরিস্থিতি আর থাকবে না। কিন্তু শুধু আমাদের দোষ দিয়ে আর জরিমানা করে সমাধান হবে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজশাহীর সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলী জানান, সরকারনির্ধারিত দাম প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৪৩ টাকা। এর বেশি দামে বিক্রি করলেই আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। ব্যবসায়ীরা নিজেরাও বেশি দামে কিনবে না, বিক্রিও করবে না বেশি দামে। তাঁদের লোকসান করে তেলের ব্যবসা করতে কেউ বাধ্য করছে না। এ অভিযান চলমান থাকবে।
বাজার তদারকি ও লাগাতার অভিযানের পরও চারঘাট উপজেলার বাজারগুলোয় খোলা সয়াবিন তেলের দাম কমেনি। বরং দাম আরও বাড়তে পারে—এ শঙ্কায় রমজান মাস সামনে রেখে অনেকেই প্রয়োজনের চেয়ে বেশি করে তেল কিনে রাখছেন। ফলে অনেক দোকানে দেখা দিয়েছে তেলের সংকট।
জানা যায়, গত এক সপ্তাহে চারঘাটে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে একাধিক অভিযান পরিচালনা করেছে। জরিমানার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে তিনজন অসাধু ব্যবসায়ীকে। তারপরও বাজারে খোলা তেলের দাম সরকার নির্ধারিত দামে আসেনি। দোকানগুলোয় টাঙানো হয়নি মূল্যতালিকা।
বিক্রেতারা বলছেন, তাঁরা আগে যে দামে সয়াবিন তেল কিনতেন, এখন তার চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই বিক্রিও করছেন বেশি দামে। অনেক সময় লোকসান গুনেও তেল বিক্রি করতে হচ্ছে।
এদিকে ক্রেতারা বলছেন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের লোকজন বাজারে অভিযানে আসবে তা টের পেলেই কিছু দোকান বন্ধ রাখা হচ্ছে কিংবা অভিযানের সময়ে সরকার নির্ধারিত দামে তেল বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু অভিযান শেষ হলেই ১৭০-১৯০ টাকা লিটারে তেল বিক্রি হচ্ছে। রমজান মাসে তেলের দাম আরও বাড়তে পারে এ শঙ্কায় অনেকেই তেল কিনে রাখছেন। অতিরিক্ত চাহিদা পুঁজি করে দোকানে সয়াবিন তেলের সংকট দেখিয়ে দোকানিরা ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছেন।
সরেজমিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, উপজেলায় কয়েকজন দোকানি সয়াবিন তেলের সংকটের কথা জানিয়েছেন। দোকানিরা বলছেন, সময়মতো তাঁরা তেল আনতে পারছেন না। অনেক বেশি দাম দিয়ে কিনে আনতে হচ্ছে। সরকার খোলা ভোজ্যতেল ১৪৩ টাকা লিটার দাম নির্ধারণ করে দিলেও দোকানিরা নিজেই সেই দামে তেল কিনতে পারছেন না।
চারঘাট পৌর বাজারে গতকাল শনিবার তেল কিনতে এসেছেন সেলিম রেজা। তিনি বলেন, ‘শুনলাম ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর তেল বিক্রেতাকে জরিমানা করায় তেলের দাম কিছুটা কমেছে। অথচ ১৯০ টাকা লিটার দিয়ে এক লিটার সয়াবিন কিনলাম। তেলের দাম যেভাবে বাড়াচ্ছে, সামনে কী হয়, জানি না। আবার আগামী মাসেই রোজা, সে জন্য একটু বেশি তেল নিয়ে রাখছি।’
চারঘাট বাজারের পাইকারি তেল ব্যবসায়ী বিশ্বনাথ কুমার বলেন, ‘আমরা ১৪৩ টাকায় তেল কিনতে না পারলে বিক্রি করব কীভাবে? এক লিটার খোলা সয়াবিন তেল আমরা ১৭৩ টাকা দামে কিনেছি। সরকার পদক্ষেপ নিলে হয়তো এমন পরিস্থিতি আর থাকবে না। কিন্তু শুধু আমাদের দোষ দিয়ে আর জরিমানা করে সমাধান হবে না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর রাজশাহীর সহকারী পরিচালক মো. মাসুম আলী জানান, সরকারনির্ধারিত দাম প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৪৩ টাকা। এর বেশি দামে বিক্রি করলেই আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। ব্যবসায়ীরা নিজেরাও বেশি দামে কিনবে না, বিক্রিও করবে না বেশি দামে। তাঁদের লোকসান করে তেলের ব্যবসা করতে কেউ বাধ্য করছে না। এ অভিযান চলমান থাকবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫