সনি আজাদ, চারঘাট
ইট-পাথরের শহর থেকে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে সবুজের সমারোহ। তার মধ্যেই কেউ কেউ রচনা করছেন প্রাকৃতিক পরিবেশের নান্দনিক দৃশ্যপট। বাড়ির ছাদের সীমিত পরিসরকেই বাগান হিসেবে সাজিয়ে তুলছেন। তেমনই একজন চারঘাট উপজেলা সদরের বাসিন্দা মমিনুল ইসলাম।
পেশায় ওষুধ ব্যবসায়ী মমিনুল ছয় বছর ধরে বাড়ির ছাদে বিষমুক্ত সবজি ও ফলের চাষ করছেন। তাঁর ছাদবাগান পরিণত হয়েছে এক টুকরো সবুজ উদ্যানে। শুধু ছাদই নয়, বাড়ির আশপাশও সাজিয়েছেন শখের গাছপালা দিয়ে। তাঁকে দেখে এলাকার অনেকেই এখন অনুপ্রাণিত হয়ে ঝুঁকছেন ছাদে সবজিবাগান করতে।
মমিনুলের বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, ছাদে লাগানো রয়েছে সারি সারি সবজি, ফুল ও ফলের গাছ। চাষ হচ্ছে ফুলকপি, বেগুন, টমেটো, মরিচ, লাউ, পুঁইশাক, লালশাক, শিমসহ নানা ধরনের সবজি। বাড়ির চারপাশে ও ছাদে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির আম, জাম, পেয়ারা, সফেদা, লেবু, আমলকী, পেঁপে, বেল, আতা, কুলসহ আরও অনেক ধরনের ফলগাছ।
ফাঁকা তপ্ত ছাদকে শীতল এবং সহনীয় করতেই বাগান করার উদ্যোগ নেন মমিনুল। প্রকৃতি প্রেম থেকে শখের বসে গড়ে তোলেন সবুজ এই উদ্যান। যেখানে টব আর ড্রামে পরম যত্নে বেড়ে উঠছে গাছগুলো। তিনি তিলে তিলে এই বাগান পরিচর্যা করে বড় করেছেন।
মমিনুল জানান, ব্যবসার কাজের পর যেটুকু সময় পান তার অধিকাংশই তিনি ছেলেকে নিয়ে এ বাগানে কাটান। প্রতিটি গাছকে তিনি নিজের সন্তানের মতোই যত্ন করেন। কোনো ধরনের রাসায়নিক সার প্রয়োগ না করে নিজেই জৈব সার তৈরি করে ব্যবহার করেন। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেই তিনি ড্রাম ও টবে গাছ লাগিয়েছেন। এতে তার ভবনের কোনো ধরনের ক্ষতি হচ্ছে না।
এই প্রকৃতিপ্রেমী বলেন, ছাদবাগান শুধু সৌন্দর্যই বাড়ায় না, এটি পরিবারের ভেজালমুক্ত ফল ও শাকসবজির জোগানের অন্যতম উৎস। এ বাগান থেকে পরিবারের সবজি ও দেশি ফলের চাহিদা মেটানোর পর আত্মীয়স্বজনের বাড়িতেও পাঠানো যায়।
ছাদবাগান করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে মমিনুল বলেন, দিন দিন ফসলি জমি কমে আসছে, কমছে সবুজ প্রকৃতি। উষ্ণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এসব মোকাবিলায় যাঁদের ভবন ও বাড়ির আশপাশে পতিত জমি রয়েছে, তাঁরা যেন সবুজ বাগান গড়ে তোলেন। এতে বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি পরিবারে বিষমুক্ত সবজির জোগান দেওয়া সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার বলেন, যাঁরা এই ধরনের ছাদ কৃষিতে আগ্রহ দেখান তাঁদের উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সাহায্য করা হয়ে থাকে। বাড়ির ছাদবাগানকে সরকার উৎসাহিত করছে। মমিনুল ইসলাম উপজেলার একজন সফল ছাদবাগানি।
ইট-পাথরের শহর থেকে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে সবুজের সমারোহ। তার মধ্যেই কেউ কেউ রচনা করছেন প্রাকৃতিক পরিবেশের নান্দনিক দৃশ্যপট। বাড়ির ছাদের সীমিত পরিসরকেই বাগান হিসেবে সাজিয়ে তুলছেন। তেমনই একজন চারঘাট উপজেলা সদরের বাসিন্দা মমিনুল ইসলাম।
পেশায় ওষুধ ব্যবসায়ী মমিনুল ছয় বছর ধরে বাড়ির ছাদে বিষমুক্ত সবজি ও ফলের চাষ করছেন। তাঁর ছাদবাগান পরিণত হয়েছে এক টুকরো সবুজ উদ্যানে। শুধু ছাদই নয়, বাড়ির আশপাশও সাজিয়েছেন শখের গাছপালা দিয়ে। তাঁকে দেখে এলাকার অনেকেই এখন অনুপ্রাণিত হয়ে ঝুঁকছেন ছাদে সবজিবাগান করতে।
মমিনুলের বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, ছাদে লাগানো রয়েছে সারি সারি সবজি, ফুল ও ফলের গাছ। চাষ হচ্ছে ফুলকপি, বেগুন, টমেটো, মরিচ, লাউ, পুঁইশাক, লালশাক, শিমসহ নানা ধরনের সবজি। বাড়ির চারপাশে ও ছাদে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির আম, জাম, পেয়ারা, সফেদা, লেবু, আমলকী, পেঁপে, বেল, আতা, কুলসহ আরও অনেক ধরনের ফলগাছ।
ফাঁকা তপ্ত ছাদকে শীতল এবং সহনীয় করতেই বাগান করার উদ্যোগ নেন মমিনুল। প্রকৃতি প্রেম থেকে শখের বসে গড়ে তোলেন সবুজ এই উদ্যান। যেখানে টব আর ড্রামে পরম যত্নে বেড়ে উঠছে গাছগুলো। তিনি তিলে তিলে এই বাগান পরিচর্যা করে বড় করেছেন।
মমিনুল জানান, ব্যবসার কাজের পর যেটুকু সময় পান তার অধিকাংশই তিনি ছেলেকে নিয়ে এ বাগানে কাটান। প্রতিটি গাছকে তিনি নিজের সন্তানের মতোই যত্ন করেন। কোনো ধরনের রাসায়নিক সার প্রয়োগ না করে নিজেই জৈব সার তৈরি করে ব্যবহার করেন। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেই তিনি ড্রাম ও টবে গাছ লাগিয়েছেন। এতে তার ভবনের কোনো ধরনের ক্ষতি হচ্ছে না।
এই প্রকৃতিপ্রেমী বলেন, ছাদবাগান শুধু সৌন্দর্যই বাড়ায় না, এটি পরিবারের ভেজালমুক্ত ফল ও শাকসবজির জোগানের অন্যতম উৎস। এ বাগান থেকে পরিবারের সবজি ও দেশি ফলের চাহিদা মেটানোর পর আত্মীয়স্বজনের বাড়িতেও পাঠানো যায়।
ছাদবাগান করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে মমিনুল বলেন, দিন দিন ফসলি জমি কমে আসছে, কমছে সবুজ প্রকৃতি। উষ্ণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এসব মোকাবিলায় যাঁদের ভবন ও বাড়ির আশপাশে পতিত জমি রয়েছে, তাঁরা যেন সবুজ বাগান গড়ে তোলেন। এতে বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি পরিবারে বিষমুক্ত সবজির জোগান দেওয়া সম্ভব হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার বলেন, যাঁরা এই ধরনের ছাদ কৃষিতে আগ্রহ দেখান তাঁদের উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সাহায্য করা হয়ে থাকে। বাড়ির ছাদবাগানকে সরকার উৎসাহিত করছে। মমিনুল ইসলাম উপজেলার একজন সফল ছাদবাগানি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪