কলকাতা প্রতিনিধি
বাংলাদেশের পদ্মা-মেঘনার ইলিশ সাঁতরে চলে যাচ্ছে ভারতে। একটি-দুটি নয়, এখন ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ছে আসাম ও পশ্চিমবঙ্গে। বেশির ভাগ ইলিশেরই যাত্রাপথ ব্রহ্মপুত্র বা যমুনা।
আসামের ধুবড়ি জেলার ব্রহ্মপুত্রে আগে কখনো ইলিশ ধরা পড়ত না। তাই সেখানে ইলিশ শিকার বা সংরক্ষণের কোনো পরিকাঠামোই নেই। কিন্তু ইদানীং জেলেদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে ৩০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ। চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি ধরা পড়ায় এবং সংরক্ষণের পরিকাঠামো না থাকায় স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি ইলিশ ১০০ রুপিতেও বিক্রি হচ্ছে।
ধুবড়ির স্থানীয় বাসিন্দা সঞ্জীব বসাক জানান, এবারও প্রচুর ইলিশ ধরা পড়েছে। ধুবড়ির মানুষ কম পয়সায় ইলিশ খাচ্ছেন। উল্লেখ্য, ধুবড়ির পাশেই কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা। এপারে ব্রহ্মপুত্র এবং ওপারে যুমনা।
কোচবিহার জেলার মাথাভাঙার মানসাই নদীতেও ইলিশ ধরছেন জেলেরা। মানসাই নদীর উৎসও যমুনা বা ব্রহ্মপুত্র। পদ্মা থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার উজানপথ পাড়ি দিয়ে লালমনিরহাট হয়ে কোচবিহারের মাথাভাঙায় আসছে ইলিশের ঝাঁক।
কোচবিহার জেলার সহকারী মৎস্য পরিচালক সম্পদ মাঝি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, গত ৫ বছর ধরে এখানে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ মিলছে। জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ৩০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ। তাই তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ইলিশ সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রকে মানসাই নদীকেও এই রুপালি ফসল নিয়ে গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
হঠাৎ করে ভারতীয় নদীতে ইলিশের আগমন বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে গবেষণা শুরু করতে চলেছেন দেশটির ইলিশ গবেষকেরা।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ডায়মন্ড হারবারে ২০১৩ সালে ইলিশ সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র গড়ে ওঠে। তাদের পরামর্শেই প্রতিবছর ১৫ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ পশ্চিমবঙ্গে। তবে সংস্থাটি গঙ্গার অববাহিকা অঞ্চল দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, বর্ধমান, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ ও মালদায় সীমাবদ্ধ রেখেছেন তাঁদের গবেষণা। এখন মানসাইয়ের কারণে কোচবিহারকেও তাদের গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশের পদ্মা-মেঘনার ইলিশ সাঁতরে চলে যাচ্ছে ভারতে। একটি-দুটি নয়, এখন ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ছে আসাম ও পশ্চিমবঙ্গে। বেশির ভাগ ইলিশেরই যাত্রাপথ ব্রহ্মপুত্র বা যমুনা।
আসামের ধুবড়ি জেলার ব্রহ্মপুত্রে আগে কখনো ইলিশ ধরা পড়ত না। তাই সেখানে ইলিশ শিকার বা সংরক্ষণের কোনো পরিকাঠামোই নেই। কিন্তু ইদানীং জেলেদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে ৩০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ। চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি ধরা পড়ায় এবং সংরক্ষণের পরিকাঠামো না থাকায় স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি ইলিশ ১০০ রুপিতেও বিক্রি হচ্ছে।
ধুবড়ির স্থানীয় বাসিন্দা সঞ্জীব বসাক জানান, এবারও প্রচুর ইলিশ ধরা পড়েছে। ধুবড়ির মানুষ কম পয়সায় ইলিশ খাচ্ছেন। উল্লেখ্য, ধুবড়ির পাশেই কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা। এপারে ব্রহ্মপুত্র এবং ওপারে যুমনা।
কোচবিহার জেলার মাথাভাঙার মানসাই নদীতেও ইলিশ ধরছেন জেলেরা। মানসাই নদীর উৎসও যমুনা বা ব্রহ্মপুত্র। পদ্মা থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার উজানপথ পাড়ি দিয়ে লালমনিরহাট হয়ে কোচবিহারের মাথাভাঙায় আসছে ইলিশের ঝাঁক।
কোচবিহার জেলার সহকারী মৎস্য পরিচালক সম্পদ মাঝি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, গত ৫ বছর ধরে এখানে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ মিলছে। জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ৩০০-৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ। তাই তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ইলিশ সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রকে মানসাই নদীকেও এই রুপালি ফসল নিয়ে গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
হঠাৎ করে ভারতীয় নদীতে ইলিশের আগমন বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে গবেষণা শুরু করতে চলেছেন দেশটির ইলিশ গবেষকেরা।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ডায়মন্ড হারবারে ২০১৩ সালে ইলিশ সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র গড়ে ওঠে। তাদের পরামর্শেই প্রতিবছর ১৫ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ পশ্চিমবঙ্গে। তবে সংস্থাটি গঙ্গার অববাহিকা অঞ্চল দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, বর্ধমান, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ ও মালদায় সীমাবদ্ধ রেখেছেন তাঁদের গবেষণা। এখন মানসাইয়ের কারণে কোচবিহারকেও তাদের গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫