চলছে ইলিশের ভরা মৌসুম। এরপরও বরিশালে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে ইলিশ মিলছে না। সরবরাহ কম হওয়ায় বাজারে বেড়েছে দামও। এতে সাধারণ মানুষ ইলিশের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। মৎস্য অধিদপ্তর এবং ব্যবসায়ীদের তথ্যমতে, গত বছরের চেয়ে এবার ইলিশের দৈনিক উৎপাদন কমেছে ৮-১০ মণ। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। প্রতি কেজিতে দাম বেড়েছে ৫০০
ভরা মৌসুমেও সাগরে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ পাচ্ছেন না বরগুনার পাথরঘাটার জেলেরা। এত দিন নিষেধাজ্ঞায় প্রায় দুই মাস সাগরে মাছ ধরতে পারেননি তাঁরা। নিষেধাজ্ঞা ওঠার পর কয়েক দফা সাগরে গিয়ে তুলনামূলক কম মাছ পেয়েছেন তাঁরা। আর এখন সাগর উত্তাল থাকায় নৌকা নিয়ে দূরে যেতে পারছেন না তাঁরা। সব মিলিয়ে
ইলিশের মাছের দাম অস্বাভাবিকভাবে না বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘অস্বাভাবিক কোনো কারণে ইলিশের দাম যেন না বাড়ে, তা নিশ্চিত করতে হবে।’
পদ্মা-মেঘনা নদীতে পানি বৃদ্ধি ও বৃষ্টির প্রবণতা বাড়লেও চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশের সরবরাহ অনেক কম। ইলিশের চাহিদা যেমন আছে, ক্রেতার উপস্থিতিও বেশ ভালো। তবে চড়া দাম শুনে খুব কম ক্রেতা ইলিশ কিনছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কম থাকায় দাম চড়া। এই ঘাটে আগে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ থেকে ৫০০ মণ ইলিশ বেচাকেনা