মো. হোসাইন আলী কাজী আমতলী (বরগুনা)
‘মোরা গবির মানু ক্যামনে ইলিশ খামু। এত দাম দিয়া ইলিশ কিনে খাওয়ার টাহা মোগো নাই। মাঝেমধ্যে বাজারে যাইয়্যা ইলিশ দেইখ্যা আই। আর দাম জিগাইয়্যা চইল্লা আই। মোরা গরিব মানু, মোগো কপালে ইলিশ নাই। ওগুলো খাবে নানাভাবে টাহা আয় হরা বড়লোক মানু।’ আক্ষেপ করে এসব কথা বলেছেন বরগুনার আমতলী উপজেলার চাওড়া ইউনিয়নের কাউনিয়া গ্রামের অটোচালক মনিরুল ইসলাম। তিনি আরও বলেন, ‘গত দুই বছরে একটা ইলিশ কিইন্না গুড়াগাড়ার মুখে দেতে পারি নাই। ছোট ইলিশই কেনার টাহা নাই। বড় ইলিশ কিনমু কী দিয়া? আল্লায় জাগো কপালে খাওয়ান দেছে, হ্যারা খাওউক।’
জানা গেছে, একসময় রুপালি ইলিশে ভরপুর ছিল বঙ্গোপসাগর ও সাগর মোহনার পায়রা, বলেশ্বর ও বিষখালী নদী। পায়রার মিঠাপানির ইলিশ খুবই সুস্বাদু। কিন্তু কালের বিবর্তনে বঙ্গোপসাগর ও সাগর মোহনা পায়রা, বলেশ্বর ও বিষখালী নদীতে তেমন ইলিশ জেলেদের জালে ধরা পরছে না। ইলিশ শিকারের মৌসুম জুন মাস থেকে শুরু হয়ে নভেম্বর পর্যন্ত। এর মধ্যে ভরা মৌসুম জুলাই মাসের শেষ থেকে শুরু হয়ে পুরো নভেম্বর মাস। এ সময়ে ইলিশ বঙ্গোপসাগর ও মোহনা নদীতে জেলেদের জালে ধরা পড়ে। আমতলী-তালতলী উপজেলায় ১৫ হাজার ৭৯৯ জন জেলে রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অধিকাংশ জেলে ইলিশ ধরেন। ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে ১১ জুন জেলেরা সাগর ও নদীতে পুরোদমে ইলিশ ধরা শুরু করেছেন। সাগর ও নদীতে জেলেদের জালে মোটামুটি ইলিশ ধরা পড়ছে। কিন্তু ইলিশ যতটুকুই ধরা হোক, দামে তা আকাশছোঁয়া। গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষের নাগালের বাইরে ইলিশের দাম।
তালতলী মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের সূত্রে জানা গেছে, চার ক্যাটাগরিতে ইলিশ মাছ বিক্রি হয়। ২০০-৩০০ গ্রাম, ৪০০-৬০০ গ্রাম, ৭০০-৯০০ গ্রাম ও ১০০০ গ্রামের ওপরে। এ চার ক্যাটাগরির ইলিশের মধ্যে প্রথম ক্যাটাগরির ইলিশের দাম এক মণ ৩৫ হাজার টাকা, দ্বিতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের মণ ৬০ হাজার টাকা, তৃতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের মণ ৮০ হাজার টাকা ও চতুর্থ ক্যাটাগরির ইলিশের মণ ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। তাতে ছোট ইলিশ অর্থাৎ প্রথম ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ৮৫০ টাকা, দ্বিতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, তৃতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ২ হাজার টাকা এবং চতুর্থ ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ৩ হাজার টাকা পড়ে। এত দামে ইলিশ ক্রয় করা গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের ক্ষমতার বাইরে।
দুই উপজেলা আমতলী-তালতলীতে অধিকাংশ গবির ও মধ্যবিত্ত পরিবার গত দুই বছরে ইলিশ মুখে তুলতে পারেনি—এমন দাবি মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক আব্দুল আজিজ হাওলাদারের। এ ছাড়া সাগর ও পায়রা নদীর জেলেদের জালে ধরা পড়া ইলিশ স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় না বলে দাবি করেন ফকিরহাট মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের ইলিশ মাছ ব্যবসায়ী মজিবুর রহমান ফরাজী। ওই মাছ ঢাকা, যশোর, খুলনা, সাতক্ষীরা, পাবনা, গাজীপুর, মাদারীপুর, কালকিনি, শরীয়তপুর, নরিয়া ও পাটচর এলাকায় চলে যায়। এর মধ্যে বড় সাইজের ইলিশ মাদারীপুর জেলায় বেশি যায়। ওই জেলায় বড় সাইজের ইলিশের চাহিদা বেশি বলে জানান ব্যবসায়ী টুকু সিকদার। ওই জেলার প্রবাসীরা এই ইলিশ কেনেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক বলেন, গত দুই বছরে কোনো ধরনের ইলিশ কিনে খেতে পারেননি তাঁরা। ইলিশের যে দাম, তাতে তাঁদের মতো আয়ের মানুষের ইলিশ কিনে খাওয়া সম্ভব নয়। এখন যাঁরা ইলিশ কিনে খান, তা নেহায়েত বিলাসিতা।
তালতলী ফকিরহাট মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের পাইকারী ব্যবসায়ী মো. টুকু সিকদার জানান, এ অবতরণকেন্দ্রের কোনো মাছ স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় না। সব মাছ বাসে অথবা ট্রাকে করে উত্তরাঞ্চলে পাঠানো হয়। বিশেষ করে, মাদারীপুর জেলায় এখানের বেশির ভাগ ইলিশ যায়। ওই জেলার মানুষের ইলিশের চাহিদা বেশি। তিনি আরও জানান, ইলিশের যে দাম, এত টাকা দিয়ে স্থানীয় মানুষের ইলিশ কিনে খাওয়ার সক্ষমতা নেই।
তালতলী উপজেলার ফকিরহাট মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের ইনচার্জ মো. জুয়েল বলেন, বাজারে ইলিশ মাছের দাম অনেক চড়া। চার ক্যাটাগরিতে ইলিশ বিক্রি হয়। এতে ছোট ইলিশের মণ ৩৫ হাজার টাকাএবং বড় ইলিশের মণ ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। তিনি আরও বলেন, দাম নির্ধারিত হয় পাইকারদের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে। তাঁরা ইলিশ মাছ ডেকে দরদাম করে ক্রয় করেন।
আমতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ভিক্টর বাইন বলেন, সরবরাহের ওপর ভিত্তি করে ইলিশের দাম কমে ও বাড়ে। ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া। সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। তবে সরকার ইলিশের দাম নির্ধারণ করে দিলে সাধারণ মানুষ ইলিশ কিনে খেতে পারতেন।
আমতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা তন্ময় কুমার দাশ বলেন, ‘ইলিশের দাম নির্ধারণে আমার কোনো নির্দেশনা নেই। ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ইলিশের দাম নাগালের মধ্যে থাকলে সাধারণ মানুষ ক্রয় করতে পারতেন।
বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসিন মিয়া বলেন, ‘ইলিশ মাছের দাম অনেক, কিন্তু মূল্যনির্ধারণে আমার দপ্তর কাজ করে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইলিশের দাম নির্ধারণে জেলায় একটি কমিটি রয়েছে, ওই কমিটির মিটিংয়ে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে।’
‘মোরা গবির মানু ক্যামনে ইলিশ খামু। এত দাম দিয়া ইলিশ কিনে খাওয়ার টাহা মোগো নাই। মাঝেমধ্যে বাজারে যাইয়্যা ইলিশ দেইখ্যা আই। আর দাম জিগাইয়্যা চইল্লা আই। মোরা গরিব মানু, মোগো কপালে ইলিশ নাই। ওগুলো খাবে নানাভাবে টাহা আয় হরা বড়লোক মানু।’ আক্ষেপ করে এসব কথা বলেছেন বরগুনার আমতলী উপজেলার চাওড়া ইউনিয়নের কাউনিয়া গ্রামের অটোচালক মনিরুল ইসলাম। তিনি আরও বলেন, ‘গত দুই বছরে একটা ইলিশ কিইন্না গুড়াগাড়ার মুখে দেতে পারি নাই। ছোট ইলিশই কেনার টাহা নাই। বড় ইলিশ কিনমু কী দিয়া? আল্লায় জাগো কপালে খাওয়ান দেছে, হ্যারা খাওউক।’
জানা গেছে, একসময় রুপালি ইলিশে ভরপুর ছিল বঙ্গোপসাগর ও সাগর মোহনার পায়রা, বলেশ্বর ও বিষখালী নদী। পায়রার মিঠাপানির ইলিশ খুবই সুস্বাদু। কিন্তু কালের বিবর্তনে বঙ্গোপসাগর ও সাগর মোহনা পায়রা, বলেশ্বর ও বিষখালী নদীতে তেমন ইলিশ জেলেদের জালে ধরা পরছে না। ইলিশ শিকারের মৌসুম জুন মাস থেকে শুরু হয়ে নভেম্বর পর্যন্ত। এর মধ্যে ভরা মৌসুম জুলাই মাসের শেষ থেকে শুরু হয়ে পুরো নভেম্বর মাস। এ সময়ে ইলিশ বঙ্গোপসাগর ও মোহনা নদীতে জেলেদের জালে ধরা পড়ে। আমতলী-তালতলী উপজেলায় ১৫ হাজার ৭৯৯ জন জেলে রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অধিকাংশ জেলে ইলিশ ধরেন। ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে ১১ জুন জেলেরা সাগর ও নদীতে পুরোদমে ইলিশ ধরা শুরু করেছেন। সাগর ও নদীতে জেলেদের জালে মোটামুটি ইলিশ ধরা পড়ছে। কিন্তু ইলিশ যতটুকুই ধরা হোক, দামে তা আকাশছোঁয়া। গরিব ও মধ্যবিত্ত মানুষের নাগালের বাইরে ইলিশের দাম।
তালতলী মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের সূত্রে জানা গেছে, চার ক্যাটাগরিতে ইলিশ মাছ বিক্রি হয়। ২০০-৩০০ গ্রাম, ৪০০-৬০০ গ্রাম, ৭০০-৯০০ গ্রাম ও ১০০০ গ্রামের ওপরে। এ চার ক্যাটাগরির ইলিশের মধ্যে প্রথম ক্যাটাগরির ইলিশের দাম এক মণ ৩৫ হাজার টাকা, দ্বিতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের মণ ৬০ হাজার টাকা, তৃতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের মণ ৮০ হাজার টাকা ও চতুর্থ ক্যাটাগরির ইলিশের মণ ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। তাতে ছোট ইলিশ অর্থাৎ প্রথম ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ৮৫০ টাকা, দ্বিতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, তৃতীয় ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ২ হাজার টাকা এবং চতুর্থ ক্যাটাগরির ইলিশের কেজি ৩ হাজার টাকা পড়ে। এত দামে ইলিশ ক্রয় করা গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারের ক্ষমতার বাইরে।
দুই উপজেলা আমতলী-তালতলীতে অধিকাংশ গবির ও মধ্যবিত্ত পরিবার গত দুই বছরে ইলিশ মুখে তুলতে পারেনি—এমন দাবি মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক আব্দুল আজিজ হাওলাদারের। এ ছাড়া সাগর ও পায়রা নদীর জেলেদের জালে ধরা পড়া ইলিশ স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় না বলে দাবি করেন ফকিরহাট মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের ইলিশ মাছ ব্যবসায়ী মজিবুর রহমান ফরাজী। ওই মাছ ঢাকা, যশোর, খুলনা, সাতক্ষীরা, পাবনা, গাজীপুর, মাদারীপুর, কালকিনি, শরীয়তপুর, নরিয়া ও পাটচর এলাকায় চলে যায়। এর মধ্যে বড় সাইজের ইলিশ মাদারীপুর জেলায় বেশি যায়। ওই জেলায় বড় সাইজের ইলিশের চাহিদা বেশি বলে জানান ব্যবসায়ী টুকু সিকদার। ওই জেলার প্রবাসীরা এই ইলিশ কেনেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক বলেন, গত দুই বছরে কোনো ধরনের ইলিশ কিনে খেতে পারেননি তাঁরা। ইলিশের যে দাম, তাতে তাঁদের মতো আয়ের মানুষের ইলিশ কিনে খাওয়া সম্ভব নয়। এখন যাঁরা ইলিশ কিনে খান, তা নেহায়েত বিলাসিতা।
তালতলী ফকিরহাট মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের পাইকারী ব্যবসায়ী মো. টুকু সিকদার জানান, এ অবতরণকেন্দ্রের কোনো মাছ স্থানীয় বাজারে বিক্রি হয় না। সব মাছ বাসে অথবা ট্রাকে করে উত্তরাঞ্চলে পাঠানো হয়। বিশেষ করে, মাদারীপুর জেলায় এখানের বেশির ভাগ ইলিশ যায়। ওই জেলার মানুষের ইলিশের চাহিদা বেশি। তিনি আরও জানান, ইলিশের যে দাম, এত টাকা দিয়ে স্থানীয় মানুষের ইলিশ কিনে খাওয়ার সক্ষমতা নেই।
তালতলী উপজেলার ফকিরহাট মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের ইনচার্জ মো. জুয়েল বলেন, বাজারে ইলিশ মাছের দাম অনেক চড়া। চার ক্যাটাগরিতে ইলিশ বিক্রি হয়। এতে ছোট ইলিশের মণ ৩৫ হাজার টাকাএবং বড় ইলিশের মণ ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। তিনি আরও বলেন, দাম নির্ধারিত হয় পাইকারদের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে। তাঁরা ইলিশ মাছ ডেকে দরদাম করে ক্রয় করেন।
আমতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ভিক্টর বাইন বলেন, সরবরাহের ওপর ভিত্তি করে ইলিশের দাম কমে ও বাড়ে। ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া। সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। তবে সরকার ইলিশের দাম নির্ধারণ করে দিলে সাধারণ মানুষ ইলিশ কিনে খেতে পারতেন।
আমতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা তন্ময় কুমার দাশ বলেন, ‘ইলিশের দাম নির্ধারণে আমার কোনো নির্দেশনা নেই। ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ইলিশের দাম নাগালের মধ্যে থাকলে সাধারণ মানুষ ক্রয় করতে পারতেন।
বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসিন মিয়া বলেন, ‘ইলিশ মাছের দাম অনেক, কিন্তু মূল্যনির্ধারণে আমার দপ্তর কাজ করে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইলিশের দাম নির্ধারণে জেলায় একটি কমিটি রয়েছে, ওই কমিটির মিটিংয়ে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে।’
করোনার সংক্রমণ রোধে সরকার দেশের সব স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরে সতর্কতা ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলেও এখন পর্যন্ত বেনাপোল বন্দরে কোনো ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে অবাধে ভারতীয় ট্রাকচালকেরা প্রবেশ করছে বন্দরে। এ ছাড়া পাসপোর্টধারীরা...
১৬ মিনিট আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ওষুধ ও জনবলসংকট দেখা দিয়েছে। এতে স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর সেবা ব্যাহত হচ্ছে। ফলে পরিবার পরিকল্পনা-সংশ্লিষ্ট সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার সাধারণ মানুষ; বিশেষ করে নারী ও কিশোরীরা।
২৩ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর থেকে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ট্রেনে টিকিট ছাড়া যাত্রীদের ভ্রমণের সুযোগ করে দিয়ে অবৈধভাবে অর্থ আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। আর এ কাজে জড়িত ট্রাভেলিং টিকিট পরীক্ষক (টিটিই), অ্যাটেন্ডেন্ট, রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি) সদস্য ও ক্যাটারিংয়ে যুক্ত অসাধু কিছু লোক। ট্রেনের ওই রানিং স্টাফদের কারণে...
৩৫ মিনিট আগে২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বলিবাজার থেকে পরিবারের ছয় সদস্য নিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন রোহিঙ্গা আজিম উল্লাহ (৪৮)। প্রায় পৌনে আট বছর কক্সবাজারের উখিয়ার হাকিমপাড়া আশ্রয়শিবিরে পাহাড়ের ঢালুতে ত্রিপলের ছাউনি ও বাঁশের বেড়া দিয়ে তৈরি ঘরে পরিবার নিয়ে থাকছেন তিনি...
৩৯ মিনিট আগে