মিরপুর প্রতিনিধি
মিরপুরের পল্লবী, কালশী, ১০ নম্বরের বিহারি ক্যাম্পের সিংহভাগ মানুষ এখনো করোনা টিকার আওতায় আসেননি। নিবন্ধনের ঝামেলা ও সচেতনতার অভাবে তাদের মধ্যে টিকা নেওয়ার আগ্রহ কম। এ অবস্থায় ক্যাম্পগুলোয় টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করলে অধিকাংশ বিহারিকে টিকার আওতায় আনা যাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, মিরপুর ২, ৩ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ৯০ হাজার বিহারি বসবাস করে। তাদের মধ্যে ১ শতাংশ মানুষও টিকা নিয়েছেন কি না—সন্দেহ আছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, ওই সব এলাকায় ভোটার আইডি কার্ড আছে—এমন মানুষের সংখ্যা প্রচুর। কিন্তু শিক্ষার অভাবে অধিকাংশ মানুষ রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না। তাই টিকাও দেওয়াও হচ্ছে না।
২ নম্বর ওয়ার্ডের এলাহি মান্না নামের এক বিহারি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ভোটার আইডি কার্ড থাকলেও কোনো কাজের নয়। কারণ, আমাদের আইডি কার্ডে স্থায়ী কোনো ঠিকানা নাই। এই ওয়ার্ডে ৩০ হাজার বিহারি আছেন। আমাদের কার্ডে ঠিকানা হিসেবে শুধু ক্যাম্পের নাম লেখা আছে। তাহলে আমাদের খুঁজে পাবে কীভাবে?’
ওয়ার্ডটির কাউন্সিলর সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘যেসব বিহারি টিকাকেন্দ্রে আসছেন, তাঁরা টিকা পাচ্ছেন। আমি তো আর তাঁদের বাসায় গিয়ে টিকা দিতে পারি না।’
নিজেদের ওয়ার্ডে ৫০ শতাংশ উর্দুভাষী মানুষ টিকা পেয়েছে জানিয়ে ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মানিক মিয়া বলেন, ‘টিকা দেওয়ার জন্য মাইকিং করেছি। যাঁরা এসেছেন সবাই টিকা পেয়েছেন। তবে তাঁদের জন্য নির্ধারিত কোনো টিকাকেন্দ্র করা হয়নি। ভবিষ্যতে ওই ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব।’
টিকা না পাওয়া প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন মানুষও যদি টিকার আওতার বাইরে থাকে, তা সবার জন্য ক্ষতিকর। রোহিঙ্গাদের যেভাবে ক্যাম্পে টিকা দেওয়া হয়েছে, সেই রকম ব্যবস্থা করে বিহারিদেরও টিকার আওতায় আনা অতি জরুরি। এবং এইটা খুব দ্রুত করা উচিত।’
মিরপুরের পল্লবী, কালশী, ১০ নম্বরের বিহারি ক্যাম্পের সিংহভাগ মানুষ এখনো করোনা টিকার আওতায় আসেননি। নিবন্ধনের ঝামেলা ও সচেতনতার অভাবে তাদের মধ্যে টিকা নেওয়ার আগ্রহ কম। এ অবস্থায় ক্যাম্পগুলোয় টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করলে অধিকাংশ বিহারিকে টিকার আওতায় আনা যাবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, মিরপুর ২, ৩ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ৯০ হাজার বিহারি বসবাস করে। তাদের মধ্যে ১ শতাংশ মানুষও টিকা নিয়েছেন কি না—সন্দেহ আছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, ওই সব এলাকায় ভোটার আইডি কার্ড আছে—এমন মানুষের সংখ্যা প্রচুর। কিন্তু শিক্ষার অভাবে অধিকাংশ মানুষ রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না। তাই টিকাও দেওয়াও হচ্ছে না।
২ নম্বর ওয়ার্ডের এলাহি মান্না নামের এক বিহারি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ভোটার আইডি কার্ড থাকলেও কোনো কাজের নয়। কারণ, আমাদের আইডি কার্ডে স্থায়ী কোনো ঠিকানা নাই। এই ওয়ার্ডে ৩০ হাজার বিহারি আছেন। আমাদের কার্ডে ঠিকানা হিসেবে শুধু ক্যাম্পের নাম লেখা আছে। তাহলে আমাদের খুঁজে পাবে কীভাবে?’
ওয়ার্ডটির কাউন্সিলর সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘যেসব বিহারি টিকাকেন্দ্রে আসছেন, তাঁরা টিকা পাচ্ছেন। আমি তো আর তাঁদের বাসায় গিয়ে টিকা দিতে পারি না।’
নিজেদের ওয়ার্ডে ৫০ শতাংশ উর্দুভাষী মানুষ টিকা পেয়েছে জানিয়ে ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মানিক মিয়া বলেন, ‘টিকা দেওয়ার জন্য মাইকিং করেছি। যাঁরা এসেছেন সবাই টিকা পেয়েছেন। তবে তাঁদের জন্য নির্ধারিত কোনো টিকাকেন্দ্র করা হয়নি। ভবিষ্যতে ওই ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করব।’
টিকা না পাওয়া প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন মানুষও যদি টিকার আওতার বাইরে থাকে, তা সবার জন্য ক্ষতিকর। রোহিঙ্গাদের যেভাবে ক্যাম্পে টিকা দেওয়া হয়েছে, সেই রকম ব্যবস্থা করে বিহারিদেরও টিকার আওতায় আনা অতি জরুরি। এবং এইটা খুব দ্রুত করা উচিত।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪