ইলিয়াস শান্ত, ঢাকা
পয়লা বৈশাখে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে অনুষ্ঠিত হয় বর্ষবরণ উৎসব। ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নেওয়ার নানা আয়োজন। এদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার। এই আয়োজন প্রতিটি বছর ছড়িয়ে পড়ে শহর থেকে গ্রামের নানা প্রান্তে। পয়লা বৈশাখ এখন বাঙালির সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে।
বৈশাখ উদ্যাপনকে রঙিন করে তুলতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে জমে ওঠে বর্ষবরণের প্রস্তুতি। পয়লা বৈশাখের উৎসবের রূপ ফুটিয়ে তুলতে শোভাযাত্রার জন্য তৈরি হচ্ছে বর্ণিল মুখোশ, রঙিন মোটিফসহ বিভিন্ন কাঠামো। শিক্ষার্থীরা তৈরি করছেন রাজা-রানির মুখোশ, প্যাঁচা, জাতীয় পশু বাঘ, ইলিশ, পাখি ও ফুলের রঙিন অবয়ব।
শিক্ষার্থীরা জানান, এসব তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে বাঁশ, কাঠ ও কাগজ। এর মাধ্যমে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের পাশাপাশি তুলে ধরা হবে গ্রামবাংলার চিরায়ত সংস্কৃতি। উঠে আসবে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলা বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবিও।
এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের আয়োজনে শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগের নাম ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ পরিবর্তন করে নতুন করে রাখা হয়েছে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম জানান, এটি আসলে নাম পরিবর্তন নয়, বরং নামের পুনরুদ্ধার।
১৯৮৯ সালে ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বর্ষবরণ উৎসব শুরু হয়। পরে ১৯৯৫ সালে এর নামকরণ হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। এবার নতুন করে দেওয়া হয়েছে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ নাম। অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘১৯৮৯ সালে যখন এই চর্চা শুরু হয়, আমরা তখন এখানকার ছাত্র ছিলাম। পরে এটি ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামে পরিচিত হয়।’
প্রস্তুতির বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ১৪ এপ্রিল শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন আয়োজন স্বাভাবিকভাবে অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও জানান, শোভাযাত্রা উপলক্ষে তৈরি করা ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতির মোটিফে আগুন লেগে যাওয়ার অনাকাঙ্ক্ষিত এই ঘটনা আয়োজনকে কোনোভাবে প্রভাবিত করবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও বর্ষবরণের প্রস্তুতি চলছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও সীমিত পরিসরে নববর্ষ উদ্যাপন করা হবে।
নববর্ষ উদ্যাপন প্রসঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘রাবিতে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আয়োজন করা হবে। এই আয়োজনে থাকবে আনন্দ শোভাযাত্রা এবং চারুকলার শিক্ষার্থীদের নিজস্ব কিছু পরিবেশনা। এর জন্য আমাদের প্রস্তুতি চলছে। শিক্ষার্থীরাই এই আয়োজন সফল করতে নিরলস কাজ করছেন।’
পয়লা বৈশাখে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে অনুষ্ঠিত হয় বর্ষবরণ উৎসব। ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে যায় বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নেওয়ার নানা আয়োজন। এদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার। এই আয়োজন প্রতিটি বছর ছড়িয়ে পড়ে শহর থেকে গ্রামের নানা প্রান্তে। পয়লা বৈশাখ এখন বাঙালির সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে।
বৈশাখ উদ্যাপনকে রঙিন করে তুলতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে জমে ওঠে বর্ষবরণের প্রস্তুতি। পয়লা বৈশাখের উৎসবের রূপ ফুটিয়ে তুলতে শোভাযাত্রার জন্য তৈরি হচ্ছে বর্ণিল মুখোশ, রঙিন মোটিফসহ বিভিন্ন কাঠামো। শিক্ষার্থীরা তৈরি করছেন রাজা-রানির মুখোশ, প্যাঁচা, জাতীয় পশু বাঘ, ইলিশ, পাখি ও ফুলের রঙিন অবয়ব।
শিক্ষার্থীরা জানান, এসব তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে বাঁশ, কাঠ ও কাগজ। এর মাধ্যমে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের পাশাপাশি তুলে ধরা হবে গ্রামবাংলার চিরায়ত সংস্কৃতি। উঠে আসবে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলা বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবিও।
এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের আয়োজনে শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগের নাম ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ পরিবর্তন করে নতুন করে রাখা হয়েছে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম জানান, এটি আসলে নাম পরিবর্তন নয়, বরং নামের পুনরুদ্ধার।
১৯৮৯ সালে ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বর্ষবরণ উৎসব শুরু হয়। পরে ১৯৯৫ সালে এর নামকরণ হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। এবার নতুন করে দেওয়া হয়েছে ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ নাম। অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘১৯৮৯ সালে যখন এই চর্চা শুরু হয়, আমরা তখন এখানকার ছাত্র ছিলাম। পরে এটি ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামে পরিচিত হয়।’
প্রস্তুতির বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ১৪ এপ্রিল শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন আয়োজন স্বাভাবিকভাবে অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও জানান, শোভাযাত্রা উপলক্ষে তৈরি করা ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতির মোটিফে আগুন লেগে যাওয়ার অনাকাঙ্ক্ষিত এই ঘটনা আয়োজনকে কোনোভাবে প্রভাবিত করবে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও বর্ষবরণের প্রস্তুতি চলছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও সীমিত পরিসরে নববর্ষ উদ্যাপন করা হবে।
নববর্ষ উদ্যাপন প্রসঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘রাবিতে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আয়োজন করা হবে। এই আয়োজনে থাকবে আনন্দ শোভাযাত্রা এবং চারুকলার শিক্ষার্থীদের নিজস্ব কিছু পরিবেশনা। এর জন্য আমাদের প্রস্তুতি চলছে। শিক্ষার্থীরাই এই আয়োজন সফল করতে নিরলস কাজ করছেন।’
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে সম্প্রতি ‘ট্রান্সফরমেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ পলিসিজ ফর লিঙ্গুইস্টিক অ্যান্ড কালচারাল ডাইভারসিটি অ্যান্ড সোশ্যাল জাস্টিস অ্যান্ড ইকুইটি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব ল্যাঙ্গুয়েজেস এই সেমিনারের আয়োজন করেছে। সেমিনারে অন্তর্ভুক্তিমূলক ভাষানীতি প্রণয়নের
৫ ঘণ্টা আগেব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ভর্তিতে নতুন করে এমসিকিউ পরীক্ষা নিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের করা আবেদন মঞ্জুর করেছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও তামান্না রহমান খালিদির বেঞ্চ এ সিদ্ধান্ত দেন। এর ফলে এই ‘গ’ ইউনিটে নতুন করে এমসিউকিউ পরীক্ষা নেবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৭ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) পাঁচ বছর পর আবারও বৈশাখী মেলা হতে যাচ্ছে। আগামীকাল (১৪ এপ্রিল) পয়লা বৈশাখ ও বাংলা ১৪৩২ সনকে বরণ করে নিতে ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেজার্মান ভিসার জন্য আবেদন করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে আবেদনের সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে বাড়ছে শিক্ষার্থীদের ভিসা প্রাপ্তির প্রহর। চলতি বছরের ২৫ মার্চ পর্যন্ত প্রাপ্ত হিসাব অনুযায়ী, দেশটির ভিসার অপেক্ষায় রয়েছেন অন্তত ৮১ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী।
১২ ঘণ্টা আগে