উচ্চমাধ্যমিক শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ থাকে বিবিএ। স্নাতকে বিবিএর কোন বিষয়টি নিয়ে পড়বেন, সে নিয়েও সংকোচ থাকে অনেকের। তবে দক্ষতাভিত্তিক ক্যারিয়ার ও উচ্চশিক্ষার অবারিত সুযোগ থাকায় অনেকে এগিয়ে রাখেন মার্কেটিং বিষয়টিকে। এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মোমেন। অনুলিখন অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ।
কোনো একটি জব সাইটে প্রবেশ করলে মার্কেটিং সেক্টরের চাহিদা বোঝা যায়। এখানে বেসিক টু অ্যাডভান্স থেকে শুরু করে লাখ টাকা বেতনের চাকরিরও সুযোগ রয়েছে। তাই মার্কেটিংয়ে পড়ার প্রথম কারণ হতে পারে কর্মক্ষেত্রের অবারিত সুযোগ।
কী পড়ানো হয় মার্কেটিয়ে?
মার্কেটিংয়ে সাধারণত বিক্রয় কৌশল, ব্যবসার কৌশল, কীভাবে ব্যবসা শুরু করবেন এবং বড় করবেন—এসব শেখানো হয়। ব্যবসা করতে গেলে কী ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয় এবং তা থেকে উত্তরণের উপায় শেখানো হয়। এ ছাড়া গতানুগতিক মার্কেটিংয়ের পাশাপাশি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কলাকৌশলও শেখানো হয় এ বিষয়ে।
মার্কেটিং নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা
মার্কেটিং নিয়ে কিছু ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে। সেগুলো হলো মার্কেটিংয়ে পড়া লাগে না, মার্কেটিং মানে চাপাবাজি, মানুষকে বিভ্রান্ত করে কোনো কিছু বিক্রি করা। এ সবই ভুল ধারণা। মূলত মার্কেটিং একটি চমৎকার বৈজ্ঞানিক কৌশলের নাম। ভোক্তা বা ক্রেতার আচরণ বিশ্লেষণ করে তাদের সুনির্দিষ্ট আচরণের ওপর বিশ্লেষণ এবং সে অনুযায়ী একটি পণ্যের ডিজাইন করা, ডেভেলপ করা, বাজারজাত করা হয়। অসংখ্য প্রতিযোগীর মধ্যে কীভাবে টিকে থাকা যায়, কীভাবে নিজেদের পণ্যকে বিশেষভাবে উপস্থাপন করা যায়—এসব কলাকৌশল শেখানো হয়। সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে ক্রেতা যেন দীর্ঘদিন বিক্রেতার সঙ্গে সংযুক্ত থাকেন, সে কলাকৌশল শেখানো হয় মার্কেটিংয়ে।
মার্কেটিংয়ে পড়ে ক্যারিয়ার
একটি সময় মনে করা হতো, শুধু বহুজাতিক কোম্পানিগুলোই মার্কেটিংয়ের চাকরি দেয়, আসলে তা নয়। বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রে মার্কেটিংয়ের চাকরি আছে। সরকারি-বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে মার্কেটিংয়ের নিয়োগ হয়। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে মার্কেটিংয়ের রয়েছে অবারিত চাকরির সুযোগ। এ ছাড়া উদ্যোক্তা হতে চাইলে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং কনসালট্যান্ট বা মার্কেটিং কৌশলী হিসেবে কাজ করতে চাইলেও মার্কেটিং পড়ার প্রয়োজন হয়।
মার্কেটিং মানেই কী মাঠপর্যায়ের জব
অনেকের ধারণা, মার্কেটিং হলো শুধু মাঠপর্যায়ের চাকরি, এটি সঠিক নয়। মাঠপর্যায়ে মার্কেটিংয়ের একটি বড় সুযোগ আছে। তবে ডেস্ক জব, ক্রিয়েটিভ জব, অ্যানালিটিকস জবের সুযোগও কম নয়। আবার মাঠপর্যায়ের কাজকেও অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ, মাঠপর্যায়ে কাজ করেই পরে বড় পদে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
মার্কেটিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ
বিবিএর অন্য বিষয়ের মতো মার্কেটিং নিয়েও বিদেশে এমবিএ, পিএইচডি করার সুযোগ আছে। বিশেষ করে মার্কেটিং অ্যানালিটিকস, ডিজিটাল মার্কেটিং, মার্কেটিং উইথ এআই—এসব বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করা যায়।
উচ্চমাধ্যমিক শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ থাকে বিবিএ। স্নাতকে বিবিএর কোন বিষয়টি নিয়ে পড়বেন, সে নিয়েও সংকোচ থাকে অনেকের। তবে দক্ষতাভিত্তিক ক্যারিয়ার ও উচ্চশিক্ষার অবারিত সুযোগ থাকায় অনেকে এগিয়ে রাখেন মার্কেটিং বিষয়টিকে। এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মোমেন। অনুলিখন অনিরুদ্ধ সাজ্জাদ।
কোনো একটি জব সাইটে প্রবেশ করলে মার্কেটিং সেক্টরের চাহিদা বোঝা যায়। এখানে বেসিক টু অ্যাডভান্স থেকে শুরু করে লাখ টাকা বেতনের চাকরিরও সুযোগ রয়েছে। তাই মার্কেটিংয়ে পড়ার প্রথম কারণ হতে পারে কর্মক্ষেত্রের অবারিত সুযোগ।
কী পড়ানো হয় মার্কেটিয়ে?
মার্কেটিংয়ে সাধারণত বিক্রয় কৌশল, ব্যবসার কৌশল, কীভাবে ব্যবসা শুরু করবেন এবং বড় করবেন—এসব শেখানো হয়। ব্যবসা করতে গেলে কী ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয় এবং তা থেকে উত্তরণের উপায় শেখানো হয়। এ ছাড়া গতানুগতিক মার্কেটিংয়ের পাশাপাশি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কলাকৌশলও শেখানো হয় এ বিষয়ে।
মার্কেটিং নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা
মার্কেটিং নিয়ে কিছু ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে। সেগুলো হলো মার্কেটিংয়ে পড়া লাগে না, মার্কেটিং মানে চাপাবাজি, মানুষকে বিভ্রান্ত করে কোনো কিছু বিক্রি করা। এ সবই ভুল ধারণা। মূলত মার্কেটিং একটি চমৎকার বৈজ্ঞানিক কৌশলের নাম। ভোক্তা বা ক্রেতার আচরণ বিশ্লেষণ করে তাদের সুনির্দিষ্ট আচরণের ওপর বিশ্লেষণ এবং সে অনুযায়ী একটি পণ্যের ডিজাইন করা, ডেভেলপ করা, বাজারজাত করা হয়। অসংখ্য প্রতিযোগীর মধ্যে কীভাবে টিকে থাকা যায়, কীভাবে নিজেদের পণ্যকে বিশেষভাবে উপস্থাপন করা যায়—এসব কলাকৌশল শেখানো হয়। সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে ক্রেতা যেন দীর্ঘদিন বিক্রেতার সঙ্গে সংযুক্ত থাকেন, সে কলাকৌশল শেখানো হয় মার্কেটিংয়ে।
মার্কেটিংয়ে পড়ে ক্যারিয়ার
একটি সময় মনে করা হতো, শুধু বহুজাতিক কোম্পানিগুলোই মার্কেটিংয়ের চাকরি দেয়, আসলে তা নয়। বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রে মার্কেটিংয়ের চাকরি আছে। সরকারি-বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে মার্কেটিংয়ের নিয়োগ হয়। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে মার্কেটিংয়ের রয়েছে অবারিত চাকরির সুযোগ। এ ছাড়া উদ্যোক্তা হতে চাইলে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং কনসালট্যান্ট বা মার্কেটিং কৌশলী হিসেবে কাজ করতে চাইলেও মার্কেটিং পড়ার প্রয়োজন হয়।
মার্কেটিং মানেই কী মাঠপর্যায়ের জব
অনেকের ধারণা, মার্কেটিং হলো শুধু মাঠপর্যায়ের চাকরি, এটি সঠিক নয়। মাঠপর্যায়ে মার্কেটিংয়ের একটি বড় সুযোগ আছে। তবে ডেস্ক জব, ক্রিয়েটিভ জব, অ্যানালিটিকস জবের সুযোগও কম নয়। আবার মাঠপর্যায়ের কাজকেও অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ, মাঠপর্যায়ে কাজ করেই পরে বড় পদে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।
মার্কেটিংয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ
বিবিএর অন্য বিষয়ের মতো মার্কেটিং নিয়েও বিদেশে এমবিএ, পিএইচডি করার সুযোগ আছে। বিশেষ করে মার্কেটিং অ্যানালিটিকস, ডিজিটাল মার্কেটিং, মার্কেটিং উইথ এআই—এসব বিষয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করা যায়।
ঢাকার ঐতিহ্যবাহী সাতটি কলেজের সমন্বয়ে একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনে ইউজিসির বিশেষজ্ঞ কমিটি কাজ করছে। সেখানে সরকারি তিতুমীর কলেজের বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে বলে এক বিবৃতি দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে আন্দোলন সংশ্লিষ্ট সকলকে ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা কলেজের ২০১০-১১ সেশনের বোটানি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. তানজীমুল ইসলাম। একসময় সরকারি চাকরি না পেয়ে হতাশ হন। শুরু করেন বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতি। সফলতাও পেয়েছেন তানজীম। আইইএলটিএস পরীক্ষায় পেয়েছেন ৭.৫। বর্তমানে তানজীম যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ওয়েবস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্যারাফ্রেজ: মূল ভাবার্থ ঠিক রেখে কোনো বাক্যকে (বা তার কিছু অংশ) অন্যভাবে বলাকে ইংরেজিতে প্যারাফ্রেজ বলে। রিডিং, রাইটিংয়ের মতো লিসনিংয়ের ক্ষেত্রেও প্যারাফ্রেজ করার দক্ষতা অতীব জরুরি। কারণ লিসনিংয়ের প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের জবাব রেকর্ডিংয়ে প্যারাফ্রেজ করে বলে। প্রশ্নপত্র বুঝতে এবং রেকর্ডিং শুনে সঠিক...
৬ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা।
২১ ঘণ্টা আগে