প্রতিনিধি
ধুনট (বগুড়া): ধুনট উপজেলায় যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা সোহরাব হোসেনকে (৩৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার বেলা ১২টায় নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক ও জুয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে করা নয়টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছিলেন আদালত।
সোহরাব হোসেন ধুনট পৌর এলাকার সদরপাড়ার আব্দুর রহমানের ছেলে এবং পৌর যুবলীগের সাবেক সভাপতি। গত সাত বছরে তার বিরুদ্ধে বগুড়া সদর ও ধুনট থানায় নয়টি মামলা হয়েছে। সর্বশেষ মাদ্রকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাদক বিক্রির অভিযোগে কয়েক দফা গ্রেপ্তার হওয়ায় সোহরাব হোসেনকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, সোহরাব হোসেনকে ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত একটি খুনের মামলায় ও মাদকসহ একধিকবার গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। গত ১৯ এপ্রিল রাতে সোহরাব ও তার ভাই উপজেলা যুবলীগের সহ–সম্পাদক ফরহাদ হোসেন (৪০) মাদকদ্রব্য বিক্রি করতে থাকে। এসময় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ফরহাদ হোসেনকে মাদকদ্রব্যসহ গ্রেপ্তার করে। তবে সোহরাব হোসেন পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সোহরাব হোসেন ও ফরহাদ হোসেনকে আসামি করে থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করে। পরে ফরহাদ হোসেনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ঘটনার পর থেকে সোহরাব পলাতক ছিলেন।
ধুনট থানার ওসি কৃপা সিন্ধু বালা বলেন, সোহরাব হোসেন এলাকায় একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাকে মাদকসহ একাধিকবার গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছিল। এছাড়া তার বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলাসহ নয়টি মামলা রয়েছে। আজ বিকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ধুনট (বগুড়া): ধুনট উপজেলায় যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা সোহরাব হোসেনকে (৩৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার বেলা ১২টায় নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক ও জুয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে করা নয়টি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছিলেন আদালত।
সোহরাব হোসেন ধুনট পৌর এলাকার সদরপাড়ার আব্দুর রহমানের ছেলে এবং পৌর যুবলীগের সাবেক সভাপতি। গত সাত বছরে তার বিরুদ্ধে বগুড়া সদর ও ধুনট থানায় নয়টি মামলা হয়েছে। সর্বশেষ মাদ্রকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মাদক বিক্রির অভিযোগে কয়েক দফা গ্রেপ্তার হওয়ায় সোহরাব হোসেনকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, সোহরাব হোসেনকে ২০১৪ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত একটি খুনের মামলায় ও মাদকসহ একধিকবার গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। গত ১৯ এপ্রিল রাতে সোহরাব ও তার ভাই উপজেলা যুবলীগের সহ–সম্পাদক ফরহাদ হোসেন (৪০) মাদকদ্রব্য বিক্রি করতে থাকে। এসময় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ফরহাদ হোসেনকে মাদকদ্রব্যসহ গ্রেপ্তার করে। তবে সোহরাব হোসেন পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সোহরাব হোসেন ও ফরহাদ হোসেনকে আসামি করে থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করে। পরে ফরহাদ হোসেনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। ঘটনার পর থেকে সোহরাব পলাতক ছিলেন।
ধুনট থানার ওসি কৃপা সিন্ধু বালা বলেন, সোহরাব হোসেন এলাকায় একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাকে মাদকসহ একাধিকবার গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছিল। এছাড়া তার বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলাসহ নয়টি মামলা রয়েছে। আজ বিকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৮ দিন আগে