নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ভূমিহীনদের বাদ দিয়ে ঘুষের বিনিময়ে বিত্তশালীদের আশ্রয়ণের ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের রহিমপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর বরাদ্দে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে বলে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন।
কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান আজ বুধবার অভিযোগ প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে রহিমপুর গ্রামের আ. রহিম, মানিক মিয়াসহ কয়েকজন মিলে গত সোমবার এ অভিযোগ দেন।
এর আগে আশ্রয়ণের ঘর রবাদ্দে অনিয়মের প্রতিবাদে রহিমপুর বাজারে গত শনিবার বিকেলে এলাকাবাসী মানববন্ধন করেন।
অভিযোগে জানা গেছে, রহিমপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর বরাদ্দ পাওয়া অধিকাংশ ব্যক্তির নিজেদের পাকা বাড়ি ও চাষের জমি রয়েছে। অনেকের রয়েছে বাজারে ব্যবসা ও সুদের কারবার। এঁদের মধ্যে একজনের বাড়ি পাশের জেলা সুনামগঞ্জে। এ ছাড়া ঘর বরাদ্দ পাওয়া অনেকে ঢাকায় বসবাস করেন। শুধু ঘুষের বিনিময়ে তাঁদের নামে ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অথচ প্রকৃত ভূমিহীনদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
রহিমপুর গ্রামের মজনু মিয়া ও আ. রাজ্জাক বলেন, ‘গ্রামের নুরুল মিয়া নামের এক ব্যক্তি ইউএনও অফিসে তার যোগাযোগ-যাতায়াত আছে। নুরুল তার বাবা, অনার্স পাস। ঢাকায় চাকরিরত ছোট ভাই, চাচা, চাচিসহ পরিবারের আটজনকে আশ্রয়ণের ঘর পাইয়ে দিয়েছেন। ফলে এলাকার প্রকৃত ভূমিহীনেরা ঘর পাননি।’
অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে নুরুল মিয়া বলেন, ‘ঘর বরাদ্দ পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে আমার কোনো হাত নেই। আমার আত্মীয়েরা দরিদ্র, তাই যথাযথ নিয়মেই তাঁরা ঘর পেয়েছেন।’
ইউএনও আসাদুজ্জামান বলেন, ঘরের অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে তদন্তে কমিটি গঠন করা হবে। তদন্তের প্রতিবেদন অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ভূমিহীনদের বাদ দিয়ে ঘুষের বিনিময়ে বিত্তশালীদের আশ্রয়ণের ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের রহিমপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর বরাদ্দে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে বলে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন।
কলমাকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান আজ বুধবার অভিযোগ প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে রহিমপুর গ্রামের আ. রহিম, মানিক মিয়াসহ কয়েকজন মিলে গত সোমবার এ অভিযোগ দেন।
এর আগে আশ্রয়ণের ঘর রবাদ্দে অনিয়মের প্রতিবাদে রহিমপুর বাজারে গত শনিবার বিকেলে এলাকাবাসী মানববন্ধন করেন।
অভিযোগে জানা গেছে, রহিমপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর বরাদ্দ পাওয়া অধিকাংশ ব্যক্তির নিজেদের পাকা বাড়ি ও চাষের জমি রয়েছে। অনেকের রয়েছে বাজারে ব্যবসা ও সুদের কারবার। এঁদের মধ্যে একজনের বাড়ি পাশের জেলা সুনামগঞ্জে। এ ছাড়া ঘর বরাদ্দ পাওয়া অনেকে ঢাকায় বসবাস করেন। শুধু ঘুষের বিনিময়ে তাঁদের নামে ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অথচ প্রকৃত ভূমিহীনদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
রহিমপুর গ্রামের মজনু মিয়া ও আ. রাজ্জাক বলেন, ‘গ্রামের নুরুল মিয়া নামের এক ব্যক্তি ইউএনও অফিসে তার যোগাযোগ-যাতায়াত আছে। নুরুল তার বাবা, অনার্স পাস। ঢাকায় চাকরিরত ছোট ভাই, চাচা, চাচিসহ পরিবারের আটজনকে আশ্রয়ণের ঘর পাইয়ে দিয়েছেন। ফলে এলাকার প্রকৃত ভূমিহীনেরা ঘর পাননি।’
অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে নুরুল মিয়া বলেন, ‘ঘর বরাদ্দ পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে আমার কোনো হাত নেই। আমার আত্মীয়েরা দরিদ্র, তাই যথাযথ নিয়মেই তাঁরা ঘর পেয়েছেন।’
ইউএনও আসাদুজ্জামান বলেন, ঘরের অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে তদন্তে কমিটি গঠন করা হবে। তদন্তের প্রতিবেদন অনুয়ায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে