মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে কৃষক শাইজুদ্দিন হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ডসহ ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও দুজনের ১ বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এই মামলার অপর সাত আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মানিকগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক উৎপল ভট্টাচার্য আসামিদের উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি হলেন, মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পুটাইল গ্রামের খৈইমুদ্দিনের ছেলে ছাহের উদ্দিন, এক বছরে করে সাজাপ্রাপ্তরা হলেন খৈইমুদ্দিনের ছেলে দলিল উদ্দিন ও তাঁর ছেলে সেলিম।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ভাইদের মধ্যে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পুটাইল গ্রামে ২০১৩ সালে ১২ জুন ভাইয়ের হাতে খুন হন শাইজুদ্দিন। এই ঘটনায় নিহতের ছেলে আশিম আলী বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় ছাহের উদ্দিন, দলিল উদ্দিন, সেলিম, সোহেল, মঞ্জুরুল, নছির উদ্দিন, জিলুক, আসমা বেগম, রূপজান ও রেজাউল করিম।
মামলার রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী এপিপি নিরঞ্জন বসাক জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপুলিশ পরিদর্শক আসগর আলী ২০১৩ সালে ২৮ নভেম্বর আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। মামলায় মোট ১৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
যুক্তিতর্ক শেষে আসামি ছাহের উদ্দিনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে আসামির মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার রায় ঘোষণা করেন বিচারক। দণ্ডপ্রাপ্ত অপর দুই আসামি দলিল উদ্দিন ও তাঁর ছেলে সেলিমের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার ১ বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। আসামি পক্ষের মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট মেজবাউল হক। তিনি বলেন উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
মানিকগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে কৃষক শাইজুদ্দিন হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ডসহ ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও দুজনের ১ বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এই মামলার অপর সাত আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে মানিকগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক উৎপল ভট্টাচার্য আসামিদের উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি হলেন, মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পুটাইল গ্রামের খৈইমুদ্দিনের ছেলে ছাহের উদ্দিন, এক বছরে করে সাজাপ্রাপ্তরা হলেন খৈইমুদ্দিনের ছেলে দলিল উদ্দিন ও তাঁর ছেলে সেলিম।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ভাইদের মধ্যে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার পুটাইল গ্রামে ২০১৩ সালে ১২ জুন ভাইয়ের হাতে খুন হন শাইজুদ্দিন। এই ঘটনায় নিহতের ছেলে আশিম আলী বাদী হয়ে মানিকগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় ছাহের উদ্দিন, দলিল উদ্দিন, সেলিম, সোহেল, মঞ্জুরুল, নছির উদ্দিন, জিলুক, আসমা বেগম, রূপজান ও রেজাউল করিম।
মামলার রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী এপিপি নিরঞ্জন বসাক জানান, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপুলিশ পরিদর্শক আসগর আলী ২০১৩ সালে ২৮ নভেম্বর আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। মামলায় মোট ১৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
যুক্তিতর্ক শেষে আসামি ছাহের উদ্দিনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে আসামির মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার রায় ঘোষণা করেন বিচারক। দণ্ডপ্রাপ্ত অপর দুই আসামি দলিল উদ্দিন ও তাঁর ছেলে সেলিমের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার ১ বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। আসামি পক্ষের মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট মেজবাউল হক। তিনি বলেন উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে