অনলাইন ডেস্ক
মিরপুর থানায় করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় হবিগঞ্জ–৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
সকালে ব্যারিস্টার সুমনকে আদালতে হাজির করা হয়। মিরপুর ১০ নম্বরের বাঙালিয়ানা ভোজ রেস্টুরেন্টের সহকারী বাবুর্চি ও হবিগঞ্জের মাধবপুর থানার ছাতিয়াইন ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি হৃদয় মিয়াকে হত্যার চেষ্টা মামলায় আসামি তিনি। তাঁকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর থানার এসআই মো. আব্দুল হালিম কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে সুমনের আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মিরপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই জালাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ২২ অক্টোবর এই মামলায় ব্যারিস্টার সুমনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ২১ অক্টোবর ১টা ২০ মিনিটের সময় মিরপুর থানা-পুলিশ মিরপুর ৬ নম্বর এলাকা থেকে ব্যারিস্টার সুমনকে আটক করে। পরে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়ে তাঁকে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর হৃদয় মিয়া মিরপুর থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। তিনি মামলায় অভিযোগ করেন, গত ১৪ জুলাই থেকে তিনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যোগ দিয়ে মিছিল-মিটিং করেন। গত ১৯ জুলাই দুপুরের পর মিরপুর ১০ নম্বর ফলপট্টি গলিতে তিনি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মিছিলে ছিলেন। বেলা আড়াইটার সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। গুলিতে তার ডান পায়ের হাঁটুর ওপরের বাটি দুই ভাগ হয়ে যায়। এ সময় পাশের এক আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
স্থানীয়রা তাঁকে পাশের একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিনি বিএনপির নেতা হওয়ায় তাঁকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়নি। পরে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। সুস্থ হয়ে মামলা করেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ঘটনার দিন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন নেতা–কর্মীরা লোহার রড, হাসুয়া, পিস্তল, রামদা ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ মিছিলকারীদের ওপর হামলা করে। তাদের হামলায় তিনি গুরুতর যখন হন। তাঁকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল।
মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও ব্যারিস্টার সুমনসহ ৫০ জনকে আসামি করা হয়।
মিরপুর থানায় করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় হবিগঞ্জ–৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
সকালে ব্যারিস্টার সুমনকে আদালতে হাজির করা হয়। মিরপুর ১০ নম্বরের বাঙালিয়ানা ভোজ রেস্টুরেন্টের সহকারী বাবুর্চি ও হবিগঞ্জের মাধবপুর থানার ছাতিয়াইন ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি হৃদয় মিয়াকে হত্যার চেষ্টা মামলায় আসামি তিনি। তাঁকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিরপুর থানার এসআই মো. আব্দুল হালিম কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে সুমনের আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মিরপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই জালাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ২২ অক্টোবর এই মামলায় ব্যারিস্টার সুমনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। এর আগে ২১ অক্টোবর ১টা ২০ মিনিটের সময় মিরপুর থানা-পুলিশ মিরপুর ৬ নম্বর এলাকা থেকে ব্যারিস্টার সুমনকে আটক করে। পরে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়ে তাঁকে।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর হৃদয় মিয়া মিরপুর থানায় এই মামলাটি দায়ের করেন। তিনি মামলায় অভিযোগ করেন, গত ১৪ জুলাই থেকে তিনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যোগ দিয়ে মিছিল-মিটিং করেন। গত ১৯ জুলাই দুপুরের পর মিরপুর ১০ নম্বর ফলপট্টি গলিতে তিনি বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মিছিলে ছিলেন। বেলা আড়াইটার সময় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। গুলিতে তার ডান পায়ের হাঁটুর ওপরের বাটি দুই ভাগ হয়ে যায়। এ সময় পাশের এক আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
স্থানীয়রা তাঁকে পাশের একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিনি বিএনপির নেতা হওয়ায় তাঁকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়নি। পরে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন তিনি। সুস্থ হয়ে মামলা করেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ঘটনার দিন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন নেতা–কর্মীরা লোহার রড, হাসুয়া, পিস্তল, রামদা ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ মিছিলকারীদের ওপর হামলা করে। তাদের হামলায় তিনি গুরুতর যখন হন। তাঁকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল।
মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও ব্যারিস্টার সুমনসহ ৫০ জনকে আসামি করা হয়।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে