নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অপরাধ আমলে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আসাদুজ্জামান মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের উপস্থিতিতে এই আদেশ দেন।
অন্যদিকে মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রীর জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার। এ সময় দুজনের পাসপোর্ট আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারক। পরে দুজনের পাসপোর্ট জমা দিয়ে জামিননামা দাখিল করা হয়।
অভিযোগপত্র গ্রহণ ও আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে নেওয়ার পর আদালত মামলাটি বিচারের জন্য বিশেষ জজ আদালত-৬–এ বদলি করার নির্দেশ দেন।
এর আগে গত ২৭ ডিসেম্বর এই মামলায় অভিযোগপত্র দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন। ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণ হয়েছে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগ পত্রে বলা হয়, আফরোজা আব্বাসের নামে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৮ টাকার সম্পদ প্রকৃতপক্ষে তাঁর স্বামী মির্জা আব্বাসের সহায়তায় ও মাধ্যমে অবৈধ উৎসের আয় থেকে অর্জিত হয়। মির্জা আব্বাস ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সংসদ সদস্য, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত আফরোজা আব্বাসের নামে ওই টাকার সম্পদ অর্জন করেন।
দুদকের তদন্তে অবৈধ ওই সম্পদ হস্তান্তর, রূপান্তর ও অবস্থান গোপনকরণে কৌশল অবলম্বন করার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তা আফরোজা আব্বাস ও তাঁর স্বামী মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪–এর ২৭ (১) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় এবং সেই সঙ্গে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৮; মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৯ ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২–এর ৪ ধারায় অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
২০১৯ সালের ৭ জুলাই রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা মো. সালাহউদ্দিন মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ২০ কোটি ৭৬ লাখ ৯২ হাজার টাকার সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছিল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অপরাধ আমলে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আসাদুজ্জামান মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের উপস্থিতিতে এই আদেশ দেন।
অন্যদিকে মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রীর জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার। এ সময় দুজনের পাসপোর্ট আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারক। পরে দুজনের পাসপোর্ট জমা দিয়ে জামিননামা দাখিল করা হয়।
অভিযোগপত্র গ্রহণ ও আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে নেওয়ার পর আদালত মামলাটি বিচারের জন্য বিশেষ জজ আদালত-৬–এ বদলি করার নির্দেশ দেন।
এর আগে গত ২৭ ডিসেম্বর এই মামলায় অভিযোগপত্র দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন। ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণ হয়েছে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগ পত্রে বলা হয়, আফরোজা আব্বাসের নামে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৮ টাকার সম্পদ প্রকৃতপক্ষে তাঁর স্বামী মির্জা আব্বাসের সহায়তায় ও মাধ্যমে অবৈধ উৎসের আয় থেকে অর্জিত হয়। মির্জা আব্বাস ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন। তিনি সংসদ সদস্য, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট পর্যন্ত আফরোজা আব্বাসের নামে ওই টাকার সম্পদ অর্জন করেন।
দুদকের তদন্তে অবৈধ ওই সম্পদ হস্তান্তর, রূপান্তর ও অবস্থান গোপনকরণে কৌশল অবলম্বন করার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তা আফরোজা আব্বাস ও তাঁর স্বামী মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪–এর ২৭ (১) ধারা, দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় এবং সেই সঙ্গে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৮; মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৯ ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২–এর ৪ ধারায় অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
২০১৯ সালের ৭ জুলাই রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা মো. সালাহউদ্দিন মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ২০ কোটি ৭৬ লাখ ৯২ হাজার টাকার সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছিল।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫