সেগুনবাগিচার স্বজন টাওয়ার ২-এর সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে মোবাইল ফোনে একটি নম্বর ডায়াল করলাম। অপর প্রান্ত থেকে ভেসে এল, ‘চলে এসেছেন? ওপরে আসুন।’ লিফট দিয়ে উঠে যাঁর ফ্ল্যাটে প্রবেশ করলাম, তাঁর নাম মাসুমা মিথিলা। পেশায় আইনজীবী, বসার ঘর দেখলে সেটা বোঝা যায়। মেঝে থেকে সিলিংছোঁয়া কাঠের তাকে সারি সারি ফাইল,
হাতিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছাইফ উদ্দিনকে (৫৯) গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী। আজ সোমবার বিকেলে হাতিয়া আদালত এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁকে গ্রেপ্তারের আগে দুপুর থেকে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা আদালত এলাকায় অবস্থান করছিলেন।
ওই নারীর স্বামী আমাজনের একজন প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেন। তিনি স্ত্রীকে বিচ্ছেদ বাবদ ৩৫ লাখ রুপি দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাঁর স্ত্রী দাবি করেছেন ৫ কোটি রুপি। তবে ওই নারীর আইনজীবী বলেন, মধ্যস্থতা কেন্দ্রে ৫ কোটি রুপি থেকে খোরপোশের পরিমাণ কমানো হয়েছে।
জয়ের লেখা চিরকুটে ছিল, “আমার শরীরে যে রোগ বাসা বেঁধেছে, তাতে আমার মৃত্যু অনিবার্য। শরীরের কষ্ট, মানসিক চাপ আমি আর নিতে পারছি না। তাই সবকিছু ভেবেচিন্তে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলাম। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি আমার ভুলগুলো বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমাকে ভুল বুঝবেন না, পারলে ক্ষমা করে দেবেন।”