বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় আওয়ামীপন্থী ১২ আইনজীবীকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এর আগে তাদের জামিনের জন্য আবেদন করে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। বিজ্ঞ বিচারক জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
জামিন নামঞ্জুর হওয়া আইনজীবীরা হলেন বরগুনা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মাহবুবুল বারি আসলাম, আইনজীবী মো. মজিবর রহমান, মো. হুমায়ুন কবির, মো. নুরুল ইসলাম, মো. মজিবুল হক, হুমায়ুন কবির পল্টু, জুনায়েদ হোসেন জুয়েল, আবদুল্লাহ আল মামুন, ইমরান হোসাইন, সাইমুল ইসলাম রাব্বি, আবদুর রহমান জুয়েল ও আমিরুল ইসলাম মিলন। রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. নুরুল আমীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আসামিরা একটি মিছিল বের করে বরগুনা জেলা বিএনপি কার্যালয়ে হামলা চালান। হামলার সময় তাঁরা অফিসরুম তছনছ করেন। এ ছাড় অফিসের আসবাবপত্র, ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক্যাল সরঞ্জাম ভাঙচুর করেন এবং সেগুলো সড়কে স্তূপ করে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া কার্যালয়ের ভেতর ও বাইরে একাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এ ঘটনায় গত ৩০ এপ্রিল এস এম নইমুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি মামলা করেন। তিনি বরগুনা জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত এস এম নজরুল ইসলামের ছেলে। বিশেষ ক্ষমতা আইনের পাশাপাশি এই মামলায় বিস্ফোরক আইনের ধারাও সংযোজন করা হয়। মামলায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদেরও আসামি করা হয়েছে।
জানতে চাইলে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. আবদুল মোতালেব মিয়া ও মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা আবারও জামিনের জন্য আবেদন করব। আসামিরা প্রত্যেকেই কোর্টে নিয়মিত কর্মরত, পালানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। তা ছাড়া মামলাটি দুই বছর আগের ঘটনা নিয়ে করা হয়েছে এবং অনেক আসামি আওয়ামী লীগের সদস্যও নন।’
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের পিপি মো. নুরুল আমীন বলেন, ‘মামলাটি বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা হয়েছিল। আসামিরা সবাই আইনজীবী ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত।’
বরগুনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা মামলায় আওয়ামীপন্থী ১২ আইনজীবীকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এর আগে তাদের জামিনের জন্য আবেদন করে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। বিজ্ঞ বিচারক জামিন না মঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
জামিন নামঞ্জুর হওয়া আইনজীবীরা হলেন বরগুনা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি মাহবুবুল বারি আসলাম, আইনজীবী মো. মজিবর রহমান, মো. হুমায়ুন কবির, মো. নুরুল ইসলাম, মো. মজিবুল হক, হুমায়ুন কবির পল্টু, জুনায়েদ হোসেন জুয়েল, আবদুল্লাহ আল মামুন, ইমরান হোসাইন, সাইমুল ইসলাম রাব্বি, আবদুর রহমান জুয়েল ও আমিরুল ইসলাম মিলন। রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. নুরুল আমীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আসামিরা একটি মিছিল বের করে বরগুনা জেলা বিএনপি কার্যালয়ে হামলা চালান। হামলার সময় তাঁরা অফিসরুম তছনছ করেন। এ ছাড় অফিসের আসবাবপত্র, ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রিক্যাল সরঞ্জাম ভাঙচুর করেন এবং সেগুলো সড়কে স্তূপ করে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া কার্যালয়ের ভেতর ও বাইরে একাধিক হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এ ঘটনায় গত ৩০ এপ্রিল এস এম নইমুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি মামলা করেন। তিনি বরগুনা জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত এস এম নজরুল ইসলামের ছেলে। বিশেষ ক্ষমতা আইনের পাশাপাশি এই মামলায় বিস্ফোরক আইনের ধারাও সংযোজন করা হয়। মামলায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদেরও আসামি করা হয়েছে।
জানতে চাইলে আসামিপক্ষের আইনজীবী মো. আবদুল মোতালেব মিয়া ও মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা আবারও জামিনের জন্য আবেদন করব। আসামিরা প্রত্যেকেই কোর্টে নিয়মিত কর্মরত, পালানোর কোনো সম্ভাবনা নেই। তা ছাড়া মামলাটি দুই বছর আগের ঘটনা নিয়ে করা হয়েছে এবং অনেক আসামি আওয়ামী লীগের সদস্যও নন।’
এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের পিপি মো. নুরুল আমীন বলেন, ‘মামলাটি বিশেষ ক্ষমতা আইনে দায়ের করা হয়েছিল। আসামিরা সবাই আইনজীবী ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত।’
প্রতারণা করে বিপুল অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সঙ্গে জড়িত যুবককে দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য ডিবি পুলিশ কৌশল করেছে। এত বড় প্রতারককে ধরার জন্য ডিবি পুলিশের টিমের পুরস্কার পাওয়ার কথা, কিন্তু সামান্য ভুল-বোঝাবুঝির জন্য তিনজনকে প্রত্যাহার করা হয়।
১২ মিনিট আগেরাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
২৯ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
১ ঘণ্টা আগে