সোমবার, ১৯ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
ঘুণাক্ষর
ঘুণে ধরা সমাজ বা কাঁচা বাশে ঘুণে ধরার কথা দৈনন্দিন জীবনে আমরা কে না শুনেছি? আবার ঘুণাক্ষরে টের না পাওয়ার বিষয়টিও আমরা কমবেশি শুনেছি। নেতিবাচক অর্থে এই ঘুণে ধরার বিষয়টি আমাদের সমাজব্যবস্থায় যেন পাকাপোক্ত স্থান করে নিয়েছে।
টাকার গরমই আলাদা
‘আমেরিকা আবার মহান হবে’—এই হচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি। তিনি এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে ইতিমধ্যেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হয়েছেন। পুরো বিশ্ব পৃথিবীর এক নম্বর দেশের দিকে তাকিয়ে। কী হয় এবার? ট্রাম্প কীভাবে আমেরিকাকে আবার মহান করে গড়ে তুলবেন? তা তিনি তুলুন, কিন্তু আমাদের প্রশ্ন অন্যত্র
কেন ফিলিস্তিনের সংগ্রাম আমাদের সবার
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প গত সপ্তাহে ক্যাপিটলে ফিরে আসেন। অবজ্ঞা ও ক্ষমতা প্রদর্শনের মাধ্যমে তাঁর পুনরুত্থান মঞ্চস্থ হয়। নাটকীয়তা ও জাঁকজমকে মোড়ানো শপথ অনুষ্ঠানে ট্রাম্প আমেরিকার ‘পরিকল্পিত নিয়তি’র পুনর্জন্মের কথা বলেছিলেন। এবার, প্রতিশ্রুতিটি পৃথিবী ছাড়িয়ে তারার রাজ্য পর্যন্ত বিস্ত
পদক-পুরস্কার বিতর্ক
পুরস্কার, পদক, খেতাব, সম্মাননা ইত্যাদিতে মানুষের এক চিরন্তন ভালো লাগার অনুভূতি আছে। আছে তৃপ্তি ও ভালোবাসা। কারণ, এতে স্বীকৃতি ও সম্মান আছে। কেউ তাঁর অবদানের স্বীকৃতি ও সম্মান পেলে অবশ্যই ভালো লাগবে। কারণ, মানুষ শেষ পর্যন্ত কাজের, অবদানের ও অর্জনের স্বীকৃতি পেতে চায়। এ স্বীকৃতি দেয় সম্প্রদায়, সমাজ ও
পানিতে ক্ষতিকর মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা
বিশুদ্ধ পানির অন্যতম উৎস ভূগর্ভস্থ তথা মাটির নিচে জমে থাকা পানি। বিশ্বের ৯৭ শতাংশ বিশুদ্ধ পানি আহরিত হয় মাটির তলদেশ থেকে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে প্রাত্যহিক জীবনে খাওয়ার পানি, রান্না, ধোয়ামোছা ও গোসলের কাজে শতভাগ প্রয়োজন পড়ে এ পানির। উপকূলীয় গ্রামীণ অঞ্চলে আমরা নলকূপ চাপলেই যে পানির নিত্য দেখা
শিক্ষাঙ্গনের লাভ-ক্ষতি
আগের রাজনৈতিক সরকার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন চেকের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংকে হস্তান্তর করত এবং পরদিন স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের অমুক মাসের এমপিওর চেক হস্তান্তর শিরোনামে ফলাও করে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার করত। অনেক শিক্ষক তখন ‘না দেইখা দেখছে, পুঁটি মাছের লেখছে’, এই খনার বচনের ভাবাদর্শে সুখবর সুখবর শিরোনামে
বাহাস বিভেদ-সংঘাতে না গড়ালেই বাঁচোয়া
‘শক্তি-সামর্থ্য’ কম বলেই বোধ করি শুরু থেকেই উপেক্ষার শিকার বামপন্থী রাজনৈতিক দল-সংগঠন ও বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীরা। দিনে দিনে নানা বিষয়ে তাদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও অন্তর্বর্তী সরকারের মতভেদও প্রকাশ পায়। ইদানীং দেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপির সঙ্গেও মতভেদ বাড়ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের...
রমনা উদ্যানের কি সংস্কার সম্ভব
রমনা উদ্যানকে বলা হয় ‘রমনা গ্রিন’। রমনা নামটা রেখেছিলেন মুঘলরাই। ফারসি শব্দ ‘রমনা’ মানে সবুজ ঘাসে ঢাকা মাঠ বা ‘লন’। হয়তো উদ্যান হয়ে ওঠার আগে রমনা সেরকম সবুজ মাঠই ছিল, পরবর্তী সময়ে হয় জঙ্গল। কালক্রমে সেই সবুজ জঙ্গলটাই হয়ে ওঠে ঢাকা শহরের ফুসফুস।
ইতিবাচক বার্তা পৌঁছানো দরকার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় নাম হয়ে উঠেছিল। দেশজুড়ে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান এবং অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তারা শুধু ছাত্রসমাজ নয়, বরং সাধারণ মানুষের মধ্যেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল।
খাওয়া-পাওয়ার রাজনীতির কি শেষ নেই
বাংলাদেশকে বলা হয় আন্দোলন-সংগ্রামের দেশ। রাজনীতি নিয়ে মানুষের আগ্রহ-কৌতূহল প্রবল। তবে রাজনীতিতে এখন দুষ্ট ও নষ্ট মানুষের আধিপত্য চলছে। ফলে রাজনীতিতে খারাপের সঙ্গে ভালোর প্রতিযোগিতা না হয়ে খারাপের সঙ্গে খারাপের প্রতিযোগিতা চলছে। একজন অধম হলে অন্য জন উত্তম হওয়ার চেষ্টা...
সংস্কৃতির আচার, অনাচার
১৯৮৮ সালে কলকাতার নাট্যদল নান্দীকারের নাট্য-উৎসবের আমন্ত্রণে ঢাকা থিয়েটারের প্রতিনিধিরূপে কলকাতায় গিয়েছিলাম। ‘কেরামত মঙ্গল’ নাটকটি উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছিল রবীন্দ্রসদনে। রবীন্দ্রসদনে উপচে পড়া দর্শকের উপস্থিতিতে নাটকের প্রদর্শনীর শেষে দর্শক প্রতিক্রিয়ায় হতাশ হয়েছিলাম। দর্শকদের অভিযোগ...
কয়েক ছত্র
বোধ
প্রাচীন মানুষ নিঃসঙ্গ অবস্থা থেকে যখন দলবদ্ধ হতে চেয়েছিল, তাদের মাথায় কোন প্রয়োজনটা সবচেয়ে বেশি জরুরি ছিল? নিরাপত্তা, নিয়ম, স্বস্তি নাকি একসঙ্গে সবকিছু? হয়তো এভাবেই ধীরে ধীরে একসময় পরিবার তৈরি করে ফেলেছিল মানুষ! এর সঙ্গে সঙ্গে তৈরি হয়েছিল সমাজও।
একটি গ্যাস পাইপলাইন যুগান্তকারী হতে পারে
২০২৩ সালের মে মাসে ভোলা-বরিশাল গ্যাসলাইন প্রকল্পের যৌক্তিকতা তুলে ধরে একটি কলাম লিখেছিলাম, কিন্তু সেটা সাবেক সরকারের কর্তাব্যক্তিদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল। তাই, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিবেচনার জন্য বিষয়টি আবারও তুলে ধরছি। ১১ মে ২০২৩ বাপেক্স দৈনিক যুগান্তর এবং দি বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড
রাজনীতিতে উত্তাপ, অর্থনীতিতে স্থবিরতা
গেল সপ্তাহ থেকে দেশের রাজনীতি বেশ উত্তাপ ছড়াতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক সমীকরণও ক্রমান্বয়ে জটিল হচ্ছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে একদিকে যেমন নতুন করে নির্বাচনকেন্দ্রিক নতুন মেরুকরণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, অন্যদিকে তেমনি রাজনীতিকদের বক্তব্য-বিবৃতিতে পারস্পরিক বৈরিতা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে স্থবি
মাইকেল মধুসূদনের অভিব্যক্তি ও স্বাতন্ত্র্য
মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মের দ্বিশতবর্ষ আমরা পার করে এসেছি। এই কবির কৃতিত্ব ঠিক কোথায়? কবি-প্রসঙ্গে আলোচনায় আজ এই প্রশ্নটি আবারও জরুরি হয়ে দেখা দিয়েছে। কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ১২৬৯ বঙ্গাব্দে মেঘনাদবধ কাব্যের ভূমিকায় লিখেছিলেন, ‘ঋজু পরিপাটী প্রণালী উদ্ভাবন করিয়া শ্রীযুক্ত মাইকেল মধুসূদন দত্ত এক
উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট
জাতি হিসেবে আমরা তিনটি বড় গণ-অভ্যুত্থানের সাক্ষী। ১৯৬৯, ১৯৯০ এবং সর্বশেষ ২০২৪-এ। তিনটি গণ-অভ্যুত্থানেরই উদগাতা ছাত্রসমাজ। পরে এগুলোর সঙ্গে রাজনৈতিক দল ও সাধারণ মানুষের সম্পৃক্তি ঘটে এবং তা সফল পরিণতি লাভ করে। আজ ২৪ জানুয়ারি উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের ৫৬তম বার্ষিকী।
পাঠ্য হোক সব ধর্ম
ধর্ম মানুষের জীবনে অপরিহার্য, এতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। আমি নির্দিষ্ট কোনো ধর্মের কথা বলছি না। পৃথিবীতে মূলধারার ধর্মের সংখ্যাই প্রায় কুড়িটির মতো রয়েছে, এ ছাড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ঐতিহ্যগত ও স্থানীয় অনেক ধর্ম রয়েছে। ধর্মহীনতাও প্রকৃত অর্থে ধর্মই। কাজেই এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে ধর্ম মানুষকে...