প্রতিনিধি
হাটহাজারী (চট্টগ্রাম): চট্টগ্রামে ছোট ভাই মুদি ব্যবসায়ী গোলাম আজমকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন বড় ভাই মোহাম্মদ সরোয়ার। আজ মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহরিয়ার ইকবালের আদালতে ১৬৪ ধারায় তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিব শর্মা।
জানা যায়, পরিবারের ব্যবসা নিজ হাতে রাখতে এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটানো হয়। গত ১ জুন দিবাগত রাতে আজমের খাবারের সঙ্গে ইঁদুর মারার বিষ খাইয়ে দেন সরোয়ার। অচেতন হয়ে পড়লে ছুরি দিয়ে গলা কেটে তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পুলিশ এ খুনের কোনো কুলকিনারা করতে পারছিল না। একপর্যায়ে সরোয়ারের কথাবার্তায় সন্দেহ হলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তিনি খুনের কথা স্বীকার করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক শাহাদাত হোসেন বলেন, পরিবারের আর্থিক হিসাব ও ব্যবসা নিজ হাতে রাখতে বড় ভাই সরোয়ার ছোট ভাই গোলাম আজমকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। খুন হওয়ার পরের দিন আক্দ হওয়ার কথা ছিল আজমের। তাই হবু স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার জন্য দোকানেই থাকতেন তিনি। হত্যার দিন দিবাগত রাত ৯টার দিকে ছোট ভাইয়ের জন্য রাতের খাবার নিয়ে যাওয়ার সময় তরকারিতে ইঁদুর মারা বিষ মিশিয়ে দেন সরোয়ার। খাবার খাওয়ার পর আজম অচেতন হয়ে পড়েন। এরপর ছুরি দিয়ে তাঁর গলা কাটেন সরোয়ার।
উপপরিদর্শক আরও বলেন, হত্যার পর সরোয়ার দোকান বন্ধ করে চলে যান। পরদিন সকালে আজমের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে পুলিশে খবর দেয় তাঁর পরিবার। হাটহাজারী থানা-পুলিশ এসে দোকান খুলে তাঁর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে। লাশ উদ্ধারের পর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) স্পেশাল ক্রাইম টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। পরদিন নিহতের মা নুর জাহান বেগম বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় হত্যা মামলা করেন।
হাটহাজারী থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, ফরহাদাবাদ এলাকায় নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খুন হওয়া আজমকে হত্যার সঙ্গে জড়িত বড়ভাই সরোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ গ্রেপ্তারকৃত সরোয়ার তার ছোট ভাইকে গলা কেটে হত্যার কথা স্বীকার করে চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
হাটহাজারী (চট্টগ্রাম): চট্টগ্রামে ছোট ভাই মুদি ব্যবসায়ী গোলাম আজমকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন বড় ভাই মোহাম্মদ সরোয়ার। আজ মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহরিয়ার ইকবালের আদালতে ১৬৪ ধারায় তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিব শর্মা।
জানা যায়, পরিবারের ব্যবসা নিজ হাতে রাখতে এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটানো হয়। গত ১ জুন দিবাগত রাতে আজমের খাবারের সঙ্গে ইঁদুর মারার বিষ খাইয়ে দেন সরোয়ার। অচেতন হয়ে পড়লে ছুরি দিয়ে গলা কেটে তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পুলিশ এ খুনের কোনো কুলকিনারা করতে পারছিল না। একপর্যায়ে সরোয়ারের কথাবার্তায় সন্দেহ হলে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তিনি খুনের কথা স্বীকার করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক শাহাদাত হোসেন বলেন, পরিবারের আর্থিক হিসাব ও ব্যবসা নিজ হাতে রাখতে বড় ভাই সরোয়ার ছোট ভাই গোলাম আজমকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। খুন হওয়ার পরের দিন আক্দ হওয়ার কথা ছিল আজমের। তাই হবু স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার জন্য দোকানেই থাকতেন তিনি। হত্যার দিন দিবাগত রাত ৯টার দিকে ছোট ভাইয়ের জন্য রাতের খাবার নিয়ে যাওয়ার সময় তরকারিতে ইঁদুর মারা বিষ মিশিয়ে দেন সরোয়ার। খাবার খাওয়ার পর আজম অচেতন হয়ে পড়েন। এরপর ছুরি দিয়ে তাঁর গলা কাটেন সরোয়ার।
উপপরিদর্শক আরও বলেন, হত্যার পর সরোয়ার দোকান বন্ধ করে চলে যান। পরদিন সকালে আজমের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে পুলিশে খবর দেয় তাঁর পরিবার। হাটহাজারী থানা-পুলিশ এসে দোকান খুলে তাঁর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে। লাশ উদ্ধারের পর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) স্পেশাল ক্রাইম টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। পরদিন নিহতের মা নুর জাহান বেগম বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় হত্যা মামলা করেন।
হাটহাজারী থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, ফরহাদাবাদ এলাকায় নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খুন হওয়া আজমকে হত্যার সঙ্গে জড়িত বড়ভাই সরোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ গ্রেপ্তারকৃত সরোয়ার তার ছোট ভাইকে গলা কেটে হত্যার কথা স্বীকার করে চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫