আদালত প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে ৬ লাখ পিছ ইয়াবা উদ্ধার মামলার রায়ে আদালত মিয়ানমারের ৬ রোহিঙ্গাসহ ৮ জনের ১৫ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া প্রত্যেককে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার চট্টগ্রাম পঞ্চম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ নারগিস আক্তার এ রায় দেন। আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফরিদ আহমেদ।
রায় উপলক্ষে আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আসামিদের উপস্থিতিতে রায় ঘোষণার পর পুনরায় তাদের কারাগারে পাঠান আদালত।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মিয়ানমারের মংডু জেলার মৃত আবদুল হাকিমের ছেলে মো. জামাল হোসেন, একই জেলার ইয়াংছাং এলাকার মৃত নুর আলমের ছেলে নুর কবির, ব্যায়মো পাড়ার মৃত আবদুল হকের ছেলে মো. বশির আহমদ, হাসুরাতার হাসু মিয়ার ছেলে মো. জবিউল্লাহ, মংডুর ব্যায়ামো পাড়ার রহিম উল্লার ছেলে বশিউল্লাহ, হাসুরাতার ফয়জুর হোসেনের ছেলে মো. আকতার হোসেন, চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার নয়াপাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে মো. শাহজাহান ও চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া সুলতান বাড়ির মৃত আবু বকরের ছেলে মো. আলী জোহর।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৯ মার্চ রাত একটার দিকে চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা থানার চরপাড়া বেড়িবাঁধ থেকে র্যাব ৬ লাখ পিছ ইয়াবাসহ আসামিদের গ্রেপ্তার করে। এদের ছয়জন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা। তারা কক্সবাজারের কুতুপালং শরণার্থীশিবিরে থাকতেন। এ ঘটনায় র্যাব-৭ এর ডিএডি টিটু কাজী পতেঙ্গা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিজ ২০১৭ সালের ২২ জুলাই আদালতে নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন। ২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। নয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণের পর আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় আদালত এ রায় দেন। একই রায়ে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় আদালত চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার হাসান মাঝি নামের এক ব্যক্তিকে বেকসুর খালাস দেন।
চট্টগ্রামে ৬ লাখ পিছ ইয়াবা উদ্ধার মামলার রায়ে আদালত মিয়ানমারের ৬ রোহিঙ্গাসহ ৮ জনের ১৫ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া প্রত্যেককে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার চট্টগ্রাম পঞ্চম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ নারগিস আক্তার এ রায় দেন। আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফরিদ আহমেদ।
রায় উপলক্ষে আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আসামিদের উপস্থিতিতে রায় ঘোষণার পর পুনরায় তাদের কারাগারে পাঠান আদালত।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মিয়ানমারের মংডু জেলার মৃত আবদুল হাকিমের ছেলে মো. জামাল হোসেন, একই জেলার ইয়াংছাং এলাকার মৃত নুর আলমের ছেলে নুর কবির, ব্যায়মো পাড়ার মৃত আবদুল হকের ছেলে মো. বশির আহমদ, হাসুরাতার হাসু মিয়ার ছেলে মো. জবিউল্লাহ, মংডুর ব্যায়ামো পাড়ার রহিম উল্লার ছেলে বশিউল্লাহ, হাসুরাতার ফয়জুর হোসেনের ছেলে মো. আকতার হোসেন, চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার নয়াপাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে মো. শাহজাহান ও চট্টগ্রাম নগরের বাকলিয়া সুলতান বাড়ির মৃত আবু বকরের ছেলে মো. আলী জোহর।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৯ মার্চ রাত একটার দিকে চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা থানার চরপাড়া বেড়িবাঁধ থেকে র্যাব ৬ লাখ পিছ ইয়াবাসহ আসামিদের গ্রেপ্তার করে। এদের ছয়জন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা। তারা কক্সবাজারের কুতুপালং শরণার্থীশিবিরে থাকতেন। এ ঘটনায় র্যাব-৭ এর ডিএডি টিটু কাজী পতেঙ্গা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিজ ২০১৭ সালের ২২ জুলাই আদালতে নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন। ২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। নয়জনের সাক্ষ্য গ্রহণের পর আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় আদালত এ রায় দেন। একই রায়ে অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় আদালত চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার হাসান মাঝি নামের এক ব্যক্তিকে বেকসুর খালাস দেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫