ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজীতে গৃহবধূ হাসিনা লিপিকে গণধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় করা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ ওসমান হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আরেক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
গণধর্ষণের শিকার গৃহবধূ হাসিনা লিপি উপজেলার স্বরাজপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি দুই সন্তানের জননী ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির নাম সফিউল আজম। তিনি চরগণেশ এলাকার হাফেজ মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি নাম রাশেদুল ইসলাম। তিনি আবদুল মুনাফের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় দুজনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে ও মামলার নথিপত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ৪ জানুয়ারি দুপুরে সোনাগাজী পৌর শহরের ফরিদ মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় কম্পিউটার দোকানে যান হাসিনা লিপি। দীর্ঘ সময়েও তিনি বাড়ি না ফেরায় খোঁজাখুঁজি শুরু করা হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ একই দিন বিকেলে ওই দোকান থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা করে। পরবর্তীতে গণধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ এনে গৃহবধূর বাবা মকবুল আহম্মদ সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় দোকান মালিক সফিউল আজম ও তাঁর সহযোগী রাশেদুল ইসলামকে আসামি করা হয়।
একই বছরের ৩ এপ্রিল দুজনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরের বছর ২০০৯ সালের ৫ জুলাই তৎকালীন জেলা ও দায়রা জজ এ. কে. এম আরিফুর রহমান অভিযোগ গঠন করে বিচারকাজ শুরু করেন। এ মামলায় ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। ঘটনার সাক্ষী সোহরাব উদ্দিন কফিল ও শাহাদাত হোসেন মিলন ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
এ বিষয়ে ফেনী জজ কোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আইনজীবী ফরিদ আহম্মদ হাজারী বলেন, আজ আদালত মামলার আসামি সফিউল আজমকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ও দুই লাখ টাকা জরিমানা করেছেন। একই সঙ্গে তাঁর সহযোগী রাশেদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন ও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার পর তাঁদের ফেনী জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
আসামিপক্ষের মামলা পরিচালনা করেন, অ্যাডভোকেট ফাজিল হক মিলস্কী।
ফেনীর সোনাগাজীতে গৃহবধূ হাসিনা লিপিকে গণধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় করা মামলায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ ওসমান হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় আরেক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
গণধর্ষণের শিকার গৃহবধূ হাসিনা লিপি উপজেলার স্বরাজপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি দুই সন্তানের জননী ছিলেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির নাম সফিউল আজম। তিনি চরগণেশ এলাকার হাফেজ মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি নাম রাশেদুল ইসলাম। তিনি আবদুল মুনাফের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় দুজনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আদালত সূত্রে ও মামলার নথিপত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ৪ জানুয়ারি দুপুরে সোনাগাজী পৌর শহরের ফরিদ মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় কম্পিউটার দোকানে যান হাসিনা লিপি। দীর্ঘ সময়েও তিনি বাড়ি না ফেরায় খোঁজাখুঁজি শুরু করা হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ একই দিন বিকেলে ওই দোকান থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা করে। পরবর্তীতে গণধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ এনে গৃহবধূর বাবা মকবুল আহম্মদ সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় দোকান মালিক সফিউল আজম ও তাঁর সহযোগী রাশেদুল ইসলামকে আসামি করা হয়।
একই বছরের ৩ এপ্রিল দুজনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরের বছর ২০০৯ সালের ৫ জুলাই তৎকালীন জেলা ও দায়রা জজ এ. কে. এম আরিফুর রহমান অভিযোগ গঠন করে বিচারকাজ শুরু করেন। এ মামলায় ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। ঘটনার সাক্ষী সোহরাব উদ্দিন কফিল ও শাহাদাত হোসেন মিলন ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
এ বিষয়ে ফেনী জজ কোর্টের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আইনজীবী ফরিদ আহম্মদ হাজারী বলেন, আজ আদালত মামলার আসামি সফিউল আজমকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ও দুই লাখ টাকা জরিমানা করেছেন। একই সঙ্গে তাঁর সহযোগী রাশেদুল ইসলামকে যাবজ্জীবন ও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রায় ঘোষণার পর তাঁদের ফেনী জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
আসামিপক্ষের মামলা পরিচালনা করেন, অ্যাডভোকেট ফাজিল হক মিলস্কী।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪