খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত চারটি পাকা সেতুর রড চুরি হয়ে গেছে। সেতুগুলো ভেঙে রড খুলে নিয়ে গেলেও এখনো জড়িতদের খুঁজে বের করতে পারেনি প্রশাসন। দোষীদের খুঁজতে পানছড়ি থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
গত ৯ মার্চ পানছড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পানছড়ি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, খাগড়াছড়ির পানছড়িতে চেঙ্গী ও লোগাং ইউনিয়নে স্থানীয় বাসিন্দাদের যাতায়াতের জন্য ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ৬০ টাকা ব্যয়ে দুইটি পাকা সেতু নির্মাণ করে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়। অন্য দুটি করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড। সম্প্রতি এই এলাকায় সীমান্ত সড়ক নির্মিত হওয়া সেতুগুলো যোগাযোগের বিকল্প মাধ্যম হিসেবে কাজ করত। তবে চলতি মাসে শুরুতেই সরকারি অর্থায়নে নির্মিত এসব সেতু ভেঙে রড চুরি করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। প্রকাশ্যে সেতু ভেঙে রড চুরি করে নিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এই ঘটনায় হতবাক স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা জানান, কয়েকজন শ্রমিক ভেঙে সেতু ভেঙে রড নিয়ে গেছে। তাদের কাউকে চিনি না। সেতু ভাঙার কাজে খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে শ্রমিকদের নিয়ে আসা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করে দোষীদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসুক।
ঘটনার পর পর ওই এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এই ঘটনায় পানছড়ি থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে পানছড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুস সালাম। সেতু ভেঙে রড চুরি ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি করেছেন তিনি।
আব্দুস সালাম বলেন, ‘ঘটনাটি শোনার পর আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। যেহেতু কাউকে শনাক্ত করা যায়নি সে কারণে অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করে গত ৯ মার্চ পানছড়ি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি। পুলিশ জড়িতদের খুঁজে বের করুক।’
সরকারি সম্পত্তি চুরি করার ঘটনায় দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘সাধারণ ডায়েরি ভিত্তিতে দোষীদের খুঁজে করতে কাজ করছে পুলিশ। দ্রুত দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছি। যারা এর সঙ্গে জড়িত থাকবে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। সেতু ভেঙে রড চুরি হওয়ার বিষয়ে স্থানীয় প্রভাবশালী ঠিকাদারদের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত চারটি পাকা সেতুর রড চুরি হয়ে গেছে। সেতুগুলো ভেঙে রড খুলে নিয়ে গেলেও এখনো জড়িতদের খুঁজে বের করতে পারেনি প্রশাসন। দোষীদের খুঁজতে পানছড়ি থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা।
গত ৯ মার্চ পানছড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পানছড়ি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, খাগড়াছড়ির পানছড়িতে চেঙ্গী ও লোগাং ইউনিয়নে স্থানীয় বাসিন্দাদের যাতায়াতের জন্য ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ৬০ টাকা ব্যয়ে দুইটি পাকা সেতু নির্মাণ করে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়। অন্য দুটি করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড। সম্প্রতি এই এলাকায় সীমান্ত সড়ক নির্মিত হওয়া সেতুগুলো যোগাযোগের বিকল্প মাধ্যম হিসেবে কাজ করত। তবে চলতি মাসে শুরুতেই সরকারি অর্থায়নে নির্মিত এসব সেতু ভেঙে রড চুরি করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। প্রকাশ্যে সেতু ভেঙে রড চুরি করে নিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এই ঘটনায় হতবাক স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা জানান, কয়েকজন শ্রমিক ভেঙে সেতু ভেঙে রড নিয়ে গেছে। তাদের কাউকে চিনি না। সেতু ভাঙার কাজে খাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে শ্রমিকদের নিয়ে আসা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করে দোষীদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসুক।
ঘটনার পর পর ওই এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এই ঘটনায় পানছড়ি থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে পানছড়ি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুস সালাম। সেতু ভেঙে রড চুরি ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি করেছেন তিনি।
আব্দুস সালাম বলেন, ‘ঘটনাটি শোনার পর আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। যেহেতু কাউকে শনাক্ত করা যায়নি সে কারণে অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করে গত ৯ মার্চ পানছড়ি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি। পুলিশ জড়িতদের খুঁজে বের করুক।’
সরকারি সম্পত্তি চুরি করার ঘটনায় দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘সাধারণ ডায়েরি ভিত্তিতে দোষীদের খুঁজে করতে কাজ করছে পুলিশ। দ্রুত দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছি। যারা এর সঙ্গে জড়িত থাকবে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। সেতু ভেঙে রড চুরি হওয়ার বিষয়ে স্থানীয় প্রভাবশালী ঠিকাদারদের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট জড়িত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪