প্রতিনিধি, ইবি
করোনার কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতি ও নীরব ক্যাম্পাসে বহিরাগতরা নানা অপরাধমূলক কাজে লিপ্ত হচ্ছে। এতে হলে রেখে যাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে নিরাপত্তা শঙ্কায় আছে শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে প্রশাসনও যথেষ্ট নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারছে না।
কয়েক দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদ্দাম হল, শেখ রাসেল হল, জিয়াউর রহমান হল এবং রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনে চুরির ঘটনা ঘটেছে। ফাঁকা ক্যাম্পাসে মফিজ লেকে নিয়মিত বহিরাগত মাদকসেবীদের আড্ডাসহ বিভিন্ন অপকর্ম ও সৌন্দর্যবর্ধক লাইট চুরির মতো ঘটনা ঘটেছে।
সাদ্দাম হেসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাহিদ নূর বই নিতে এসে কক্ষের (২১৭ নম্বর কক্ষ) তালা ভাঙা পান। পরে দেখেন, ভেতরে আলমারি ও ট্রাংকের তালা ভাঙা। বই, জামাকাপড়, দুইটি রাইস কুকার ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চুরি হয়েছে। শেখ রাসেল হলে চুরি হয়েছে পানির পাম্প। কিছুদিন আগে চুরি করতে এসে শাহরিয়ার নাফিস হিমেল (১৪) নামে এক কিশোর আটক হয়।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় সব সময় আমরা নিরাপত্তা শঙ্কায় ভুগি। ক্যাম্পাসে চুরির মত অপ্রীতিকর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের অবহেলা এবং নিরাপত্তা অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন এ শিক্ষার্থী।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা দপ্তর প্রধান রূপণ বিশ্বাস বলেন, 'নিরাপত্তা দপ্তর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নিরাপত্তা রক্ষীদের নিয়ে প্রত্যেকটি পয়েন্টে নিয়মিত টহল দিচ্ছে। সীমিত লোকবল থাকায় হলগুলোতে একজন করে নিরাপত্তা রক্ষী দেওয়া হচ্ছে। আসলে হলগুলোতে একজন নিরাপত্তা রক্ষী দ্বারা হলের সব দিকটা পাহারা দেওয়া সম্ভব না। তবে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, 'আমাদের নিজস্ব প্রক্টরিয়াল টহল টিম ২৪ ঘণ্টা টহল দিচ্ছে। নিজস্ব নিরাপত্তা রক্ষীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আমরা সার্বক্ষণিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। তারা নিশ্চিন্তে থাকতে পারে।’
করোনার কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতি ও নীরব ক্যাম্পাসে বহিরাগতরা নানা অপরাধমূলক কাজে লিপ্ত হচ্ছে। এতে হলে রেখে যাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে নিরাপত্তা শঙ্কায় আছে শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে প্রশাসনও যথেষ্ট নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারছে না।
কয়েক দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদ্দাম হল, শেখ রাসেল হল, জিয়াউর রহমান হল এবং রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনে চুরির ঘটনা ঘটেছে। ফাঁকা ক্যাম্পাসে মফিজ লেকে নিয়মিত বহিরাগত মাদকসেবীদের আড্ডাসহ বিভিন্ন অপকর্ম ও সৌন্দর্যবর্ধক লাইট চুরির মতো ঘটনা ঘটেছে।
সাদ্দাম হেসেন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাহিদ নূর বই নিতে এসে কক্ষের (২১৭ নম্বর কক্ষ) তালা ভাঙা পান। পরে দেখেন, ভেতরে আলমারি ও ট্রাংকের তালা ভাঙা। বই, জামাকাপড়, দুইটি রাইস কুকার ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চুরি হয়েছে। শেখ রাসেল হলে চুরি হয়েছে পানির পাম্প। কিছুদিন আগে চুরি করতে এসে শাহরিয়ার নাফিস হিমেল (১৪) নামে এক কিশোর আটক হয়।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় সব সময় আমরা নিরাপত্তা শঙ্কায় ভুগি। ক্যাম্পাসে চুরির মত অপ্রীতিকর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের অবহেলা এবং নিরাপত্তা অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন এ শিক্ষার্থী।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা দপ্তর প্রধান রূপণ বিশ্বাস বলেন, 'নিরাপত্তা দপ্তর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নিরাপত্তা রক্ষীদের নিয়ে প্রত্যেকটি পয়েন্টে নিয়মিত টহল দিচ্ছে। সীমিত লোকবল থাকায় হলগুলোতে একজন করে নিরাপত্তা রক্ষী দেওয়া হচ্ছে। আসলে হলগুলোতে একজন নিরাপত্তা রক্ষী দ্বারা হলের সব দিকটা পাহারা দেওয়া সম্ভব না। তবে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, 'আমাদের নিজস্ব প্রক্টরিয়াল টহল টিম ২৪ ঘণ্টা টহল দিচ্ছে। নিজস্ব নিরাপত্তা রক্ষীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আমরা সার্বক্ষণিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। তারা নিশ্চিন্তে থাকতে পারে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫