বাংলাদেশের কাছে অন্তত ১০০ কোটি ডলার পায় ভারতীয় পাঁচটি বিদ্যুৎ কোম্পানি। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত এই খাতের বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এই বকেয়ার মধ্যে গৌতম আদানির আদানি পাওয়ারই প্রায় ৮০ কোটি ডলার। গত ২৭ আগস্ট এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই নির্বাহীরা বলেছেন, কোম্পানিগুলো বকেয়া থাকার পরও বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রেখেছে। যা দুই দেশের মধ্যে দৃঢ় বন্ধুত্বেরই পরিচয় দেয়। যাই হোক, তাঁরা সতর্ক করে বলেছেন, এই অবস্থা অনির্দিষ্টকাল চলতে পারে না। কারণ বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো তাদের অংশীদারদের কাছে দায়বদ্ধ।
এই বকেয়ার মধ্যে আদানি পাওয়ারই পায় ৮০ কোটি ডলার। এই প্রতিষ্ঠানটি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডার একটি ১৬০০ মেগাওয়াট কয়লাচালিত প্ল্যান্ট পরিচালনা করে এবং একটি ডেডিকেটেড ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। এসইআইএল এনার্জি ইন্ডিয়া নামে একটি কোম্পানি পায় ১৫ কোটি ডলার। কোম্পানিটি সঙ্গে বাংলাদেশের ২৫০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি আছে। এ ছাড়া, এনটিপিসি—যেটি তিনটি প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে প্রায় ৭৪০ মেগাওয়াট সরবরাহ করে—প্রায় ৮ কোটি ডলার।
এ ছাড়া, ভারতের পাওয়ার ট্রেডিং করপোরেশন বা পিটিসির চলতি বছরের মার্চ নাগাদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা ছিল ৮৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। তবে ইকোনমিক টাইমসকে পিটিসি জানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের কাছ থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৪৬ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে। পিটিসি ২০১৩ সাল থেকে বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডকে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। এদিকে, পাওয়ার গ্রিড করপোরেশন অব ইন্ডিয়া বাংলাদেশের কাছে পায় ২ কোটি ডলার।
এনটিপিসি, এসইএল এনার্জি এবং পাওয়ার গ্রিডের কাছে এই বিষয়ে ইকোনমিক টাইমস জানতে চাইলে তারা কোনো জবাব দেয়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি কর্মকর্তা বলেছেন, ‘কিছু কোম্পানির অর্থ প্রদান সংক্রান্ত সমস্যা আছে, এর মধ্যে কিছু কয়লা কেনার সঙ্গে সম্পর্কিত।’ আদানি পাওয়ারের এক কর্মকর্তা পরিস্থিতি স্বীকার করলেও বাংলাদেশের কাছ থেকে পাওনার নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী একটি কোম্পানির এক নির্বাহী বলেছেন, এই বিষয়ে একটি সমাধান খুঁজে বের করা জরুরি। নইলে তাদের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখা চ্যালেঞ্জিং হয়ে যাবে তুলবে। তিনি ঋণদাতা, কয়লা সরবরাহকারী, খুচরা যন্ত্রাংশ সরবরাহকারী এবং প্ল্যান্ট অপারেশন সম্পর্কিত অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলোর জন্য অগ্রিম অর্থ প্রদানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশের কাছে অন্তত ১০০ কোটি ডলার পায় ভারতীয় পাঁচটি বিদ্যুৎ কোম্পানি। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত এই খাতের বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এই বকেয়ার মধ্যে গৌতম আদানির আদানি পাওয়ারই প্রায় ৮০ কোটি ডলার। গত ২৭ আগস্ট এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই নির্বাহীরা বলেছেন, কোম্পানিগুলো বকেয়া থাকার পরও বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রেখেছে। যা দুই দেশের মধ্যে দৃঢ় বন্ধুত্বেরই পরিচয় দেয়। যাই হোক, তাঁরা সতর্ক করে বলেছেন, এই অবস্থা অনির্দিষ্টকাল চলতে পারে না। কারণ বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো তাদের অংশীদারদের কাছে দায়বদ্ধ।
এই বকেয়ার মধ্যে আদানি পাওয়ারই পায় ৮০ কোটি ডলার। এই প্রতিষ্ঠানটি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডার একটি ১৬০০ মেগাওয়াট কয়লাচালিত প্ল্যান্ট পরিচালনা করে এবং একটি ডেডিকেটেড ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। এসইআইএল এনার্জি ইন্ডিয়া নামে একটি কোম্পানি পায় ১৫ কোটি ডলার। কোম্পানিটি সঙ্গে বাংলাদেশের ২৫০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি আছে। এ ছাড়া, এনটিপিসি—যেটি তিনটি প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে প্রায় ৭৪০ মেগাওয়াট সরবরাহ করে—প্রায় ৮ কোটি ডলার।
এ ছাড়া, ভারতের পাওয়ার ট্রেডিং করপোরেশন বা পিটিসির চলতি বছরের মার্চ নাগাদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা ছিল ৮৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার। তবে ইকোনমিক টাইমসকে পিটিসি জানিয়েছে, তারা বাংলাদেশের কাছ থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৪৬ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে। পিটিসি ২০১৩ সাল থেকে বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডকে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। এদিকে, পাওয়ার গ্রিড করপোরেশন অব ইন্ডিয়া বাংলাদেশের কাছে পায় ২ কোটি ডলার।
এনটিপিসি, এসইএল এনার্জি এবং পাওয়ার গ্রিডের কাছে এই বিষয়ে ইকোনমিক টাইমস জানতে চাইলে তারা কোনো জবাব দেয়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি কর্মকর্তা বলেছেন, ‘কিছু কোম্পানির অর্থ প্রদান সংক্রান্ত সমস্যা আছে, এর মধ্যে কিছু কয়লা কেনার সঙ্গে সম্পর্কিত।’ আদানি পাওয়ারের এক কর্মকর্তা পরিস্থিতি স্বীকার করলেও বাংলাদেশের কাছ থেকে পাওনার নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পর্কে মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী একটি কোম্পানির এক নির্বাহী বলেছেন, এই বিষয়ে একটি সমাধান খুঁজে বের করা জরুরি। নইলে তাদের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখা চ্যালেঞ্জিং হয়ে যাবে তুলবে। তিনি ঋণদাতা, কয়লা সরবরাহকারী, খুচরা যন্ত্রাংশ সরবরাহকারী এবং প্ল্যান্ট অপারেশন সম্পর্কিত অন্যান্য প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলোর জন্য অগ্রিম অর্থ প্রদানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ভাউলার হাট উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শুকনা মরিচের হাট, যেখানে সূর্য ওঠার আগেই জমে ওঠে কোটি টাকার বেচাকেনা। কোথাও চলছে মরিচ বস্তাবন্দী, কোথাও পাইকারদের হাঁকডাক আর দরদাম।
১৪ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দার মধ্যেই নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলতে যাচ্ছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দেশে প্রথমবারের মতো এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষামূলক লেনদেন শুরু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
১৪ ঘণ্টা আগেজীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
২০ ঘণ্টা আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১ দিন আগে