অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র ২০২৮ সালে রাশিয়ার ইউরেনিয়াম আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে এমন সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে পূর্বসতর্কতা হিসেবে মস্কোই এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নিরাপত্তার স্বার্থে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত ইউরেনিয়াম রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান টেনেক্স তার মার্কিন ক্রেতাদের বলে দিয়েছে, যেকোনো সময় ক্রেমলিন রাশিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করা টেনেক্সের সহযোগী প্রতিষ্ঠান তার মার্কিন ক্রেতা কনস্টেলেশন এনার্জি করপোরেশন, ডিউক এনার্জি করপোরেশন ও ডমিনিয়ন এনার্জি ইনকরপোরেশনকে জানিয়ে দিয়েছে, মস্কো যেকোনো সময় যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তাই তারা যেন আগাম ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
তবে সূত্র জানিয়েছে, ক্রেমলিন এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। কনস্টেলেশন এনার্জি করপোরেশন, ডিউক এনার্জি করপোরেশন এবং ডমিনিয়ন এনার্জি ইনকরপোরেশনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রাশিয়ার এমন পদক্ষেপ ইউরেনিয়ামের বাজারে ব্যাপক তুলকালাম তৈরি করতে পারে। এর ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত ইউরেনিয়ামের দাম বেড়ে যেতে পারে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানি নিষিদ্ধ করলে তার কী প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের ওপর পড়বে, তা নিয়ে এখনো স্পষ্ট কোনো মূল্যায়ন পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ইউরেনিয়াম চাহিদার প্রায় এক-চতুর্থাংশ পূরণ করে থাকে এবং দেশটিতে যেসব বেসরকারি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হয়েছে তার ৯০ শতাংশ চুল্লির জ্বালানি সরবরাহ করে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগের তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া থেকেই সবচেয়ে বেশি ইউরেনিয়াম কিনেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র ২০২৮ সালে রাশিয়ার ইউরেনিয়াম আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে এমন সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে পূর্বসতর্কতা হিসেবে মস্কোই এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নিরাপত্তার স্বার্থে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত ইউরেনিয়াম রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান টেনেক্স তার মার্কিন ক্রেতাদের বলে দিয়েছে, যেকোনো সময় ক্রেমলিন রাশিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে কাজ করা টেনেক্সের সহযোগী প্রতিষ্ঠান তার মার্কিন ক্রেতা কনস্টেলেশন এনার্জি করপোরেশন, ডিউক এনার্জি করপোরেশন ও ডমিনিয়ন এনার্জি ইনকরপোরেশনকে জানিয়ে দিয়েছে, মস্কো যেকোনো সময় যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। তাই তারা যেন আগাম ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
তবে সূত্র জানিয়েছে, ক্রেমলিন এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। কনস্টেলেশন এনার্জি করপোরেশন, ডিউক এনার্জি করপোরেশন এবং ডমিনিয়ন এনার্জি ইনকরপোরেশনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেনি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রাশিয়ার এমন পদক্ষেপ ইউরেনিয়ামের বাজারে ব্যাপক তুলকালাম তৈরি করতে পারে। এর ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে ব্যবহৃত ইউরেনিয়ামের দাম বেড়ে যেতে পারে। তবে যুক্তরাষ্ট্রে ইউরেনিয়াম রপ্তানি নিষিদ্ধ করলে তার কী প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের ওপর পড়বে, তা নিয়ে এখনো স্পষ্ট কোনো মূল্যায়ন পাওয়া যায়নি।
উল্লেখ্য, রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ইউরেনিয়াম চাহিদার প্রায় এক-চতুর্থাংশ পূরণ করে থাকে এবং দেশটিতে যেসব বেসরকারি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হয়েছে তার ৯০ শতাংশ চুল্লির জ্বালানি সরবরাহ করে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি বিভাগের তথ্য অনুসারে, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া থেকেই সবচেয়ে বেশি ইউরেনিয়াম কিনেছে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৪ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে