নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে দ্বিতীয় কিস্তিতে প্রায় ৬৯ কোটি ডলার অর্থ ছাড়ের বিষয়টির অনুমোদন দেওয়া হয়। এই অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভে যুক্ত হবে আগামী শুক্রবার।
আজ বুধবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের প্রস্তাব অনুমোদন পাওয়ার পর ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভে যোগ হবে শুক্রবার। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে গতকাল মঙ্গলার। শুক্রবারের মধ্যে আমাদের অ্যাকাউন্টে (হিসাব) সে অর্থ যোগ হবে।’
গতকালের বৈঠকের পর আইএমএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, বাংলাদেশকে বর্ধিত ঋণসহায়তা (ইসিএফ), বর্ধিত তহবিল সহায়তা (ইএফএফ) ও রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ) — এ তিনটি ভাগে ঋণ দিচ্ছে। এবার ইসিএফ বা ইএফএফের আওতায় ৪৬ কোটি ৮৩ লাখ ডলার এবং আরএসএফের আওতায় ২২ কোটি ১৫ লাখ ডলার ঋণ ছাড়ের অনুমতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক এই দাতা সংস্থাটি। সব মিলিয়ে ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ঋণ ছাড় করেছে আইএমএফ।
এর আগে, ২০২২ সালের জুলাইয়ে আইএমএফের কাছে ঋণের আবেদন করে বাংলাদেশ। ছয় মাস পর সংস্থাটি গত ৩০ জানুয়ারি ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ দেবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। বলা হয়, ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাড়ে তিন বছরে মোট সাত কিস্তিতে পাওয়া যাবে এ অর্থ। আইএমএফের নির্বাহী পরিষদ ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন করার দুই দিন পর গত ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম কিস্তির অর্থ ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছিল, আইএমএফের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে বর্ধিত ঋণসুবিধা, বর্ধিত তহবিলের সুবিধা এবং স্থিতিস্থাপকতা ও স্থায়িত্ব সুবিধা পর্যালোচনা সাপেক্ষে দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় করবে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চলতি বছরের প্রথমার্ধে আইএমএফ নির্ধারিত ছয়টি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে বাংলাদেশ দুটি অর্জন করতে পারেনি।
গত অক্টোবরে আইএমএফের বিশেষ প্রতিনিধিদল দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফর করে। এরপর তারা ঋণ কর্মসূচি পর্যালোচনা করে বোর্ডের কাছে বাংলাদেশের প্রস্তাব উপস্থাপন করে। আইএমএফের মিশনপ্রধান ঋণ ছাড়ের বিষয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়ে ঢাকা ছাড়েন। একই রকম ইঙ্গিত ছিল প্রথম কিস্তির ঋণ ছাড় ইস্যুতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, আইএমএফের বোর্ড সভায় দ্বিতীয় কিস্তির প্রস্তাবটি অনুমোদিত হতে কোনো বাধা নেই। ঋণের দুটি শর্ত পূরণ না করার বিষয়টি সংস্থাটিকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে দ্বিতীয় কিস্তিতে প্রায় ৬৯ কোটি ডলার অর্থ ছাড়ের বিষয়টির অনুমোদন দেওয়া হয়। এই অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভে যুক্ত হবে আগামী শুক্রবার।
আজ বুধবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড়ের প্রস্তাব অনুমোদন পাওয়ার পর ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভে যোগ হবে শুক্রবার। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে গতকাল মঙ্গলার। শুক্রবারের মধ্যে আমাদের অ্যাকাউন্টে (হিসাব) সে অর্থ যোগ হবে।’
গতকালের বৈঠকের পর আইএমএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, বাংলাদেশকে বর্ধিত ঋণসহায়তা (ইসিএফ), বর্ধিত তহবিল সহায়তা (ইএফএফ) ও রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ) — এ তিনটি ভাগে ঋণ দিচ্ছে। এবার ইসিএফ বা ইএফএফের আওতায় ৪৬ কোটি ৮৩ লাখ ডলার এবং আরএসএফের আওতায় ২২ কোটি ১৫ লাখ ডলার ঋণ ছাড়ের অনুমতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক এই দাতা সংস্থাটি। সব মিলিয়ে ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ঋণ ছাড় করেছে আইএমএফ।
এর আগে, ২০২২ সালের জুলাইয়ে আইএমএফের কাছে ঋণের আবেদন করে বাংলাদেশ। ছয় মাস পর সংস্থাটি গত ৩০ জানুয়ারি ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ দেবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। বলা হয়, ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাড়ে তিন বছরে মোট সাত কিস্তিতে পাওয়া যাবে এ অর্থ। আইএমএফের নির্বাহী পরিষদ ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন করার দুই দিন পর গত ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম কিস্তির অর্থ ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছিল, আইএমএফের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে বর্ধিত ঋণসুবিধা, বর্ধিত তহবিলের সুবিধা এবং স্থিতিস্থাপকতা ও স্থায়িত্ব সুবিধা পর্যালোচনা সাপেক্ষে দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় করবে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চলতি বছরের প্রথমার্ধে আইএমএফ নির্ধারিত ছয়টি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে বাংলাদেশ দুটি অর্জন করতে পারেনি।
গত অক্টোবরে আইএমএফের বিশেষ প্রতিনিধিদল দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফর করে। এরপর তারা ঋণ কর্মসূচি পর্যালোচনা করে বোর্ডের কাছে বাংলাদেশের প্রস্তাব উপস্থাপন করে। আইএমএফের মিশনপ্রধান ঋণ ছাড়ের বিষয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়ে ঢাকা ছাড়েন। একই রকম ইঙ্গিত ছিল প্রথম কিস্তির ঋণ ছাড় ইস্যুতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, আইএমএফের বোর্ড সভায় দ্বিতীয় কিস্তির প্রস্তাবটি অনুমোদিত হতে কোনো বাধা নেই। ঋণের দুটি শর্ত পূরণ না করার বিষয়টি সংস্থাটিকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ।

আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
৩২ মিনিট আগে
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৬ ঘণ্টা আগে
বৈশ্বিক লেনদেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ও মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান শক্তিশালী হয়েছে এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন ব্যবসায়ী আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছেন। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী মাসে অর্থাৎ নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হতে পারে চীনের ওপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত ১০০ শতাংশ শুল্ক। তবে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের আলোচনায় সেই শুল্ক আরোপের হুমকি আপাতত কেটে গেছে বলে জানা গেছে।
তবু আমদানিকারকেরা আশঙ্কা করছেন, নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে শুল্ক কার্যকর হলে বিপুল পরিমাণ ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। তাই তাঁরা ঝুঁকি না নিয়ে আগেভাগেই চীনা পণ্য আমদানি শুরু করেছেন। কিন্তু আগাম এসব পণ্য এনে গুদামজাত করায় খরচ বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন অনেক আমদানিকারক।
শিশুদের স্ট্রলার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অস্টলেন বেবির প্রধান নির্বাহী লেসলি স্টিবা বলেন, ‘আমরা বসন্ত মৌসুমের পণ্য আগেভাগেই আমদানি করছি।’ তিনি জানান, ২০২৬ সালের বসন্ত মৌসুমের জন্য (মার্চ, এপ্রিল ও মে মাস) তিনি গতবারের চেয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বেশি অর্ডার দিয়েছেন। ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে তাঁর কোম্পানির মজুত এখন ৫০ শতাংশ বেড়েছে। তবে বাড়তি খরচের কারণে নতুন কর্মী নিয়োগ আপাতত স্থগিত রাখতে হয়েছে।
বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফ্রন্ট-লোডিং’ বা আগেভাগে পণ্য আমদানির পরিমাণ বেড়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র-চীন শুল্কবিরতির প্রথম ছয় মাসে ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করেছিল। ফলে আগের তুলনায় জাহাজভাড়া এবং বন্দরের কার্যক্রম বেড়ে যায়।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সপ্তাহে দুই দেশের মধ্যে শুল্ক নিয়ে সাময়িক সমঝোতা হওয়ার আগপর্যন্ত ২০২৬ সালের মার্চ, এপ্রিল এবং মে মাসের পণ্য আগেভাগে আমদানির প্রবণতা অব্যাহত ছিল।
স্টিবা জানান, বছরের শুরুর দিকে ট্রাম্প যখন ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন, তখন তাঁর কোম্পানিকে কিছুদিনের জন্য আমদানি বন্ধ রাখতে হয়েছিল। এতে ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়। কারণ, পর্যাপ্ত পণ্য না থাকায় অর্ডার সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের এক খেলনা প্রস্তুতকারক জানান, অনেকে এখন শুল্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়। তিনি বলেন, ‘নভেম্বরের ১ তারিখে যা হওয়ার হবে। সবাই এখন ধরে নিচ্ছে, হয়তো শুল্ক বৃদ্ধির সময় আরও তিন মাস পিছিয়ে যাবে।’
এদিকে, গতকাল রোববার মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, নভেম্বরের ১০ তারিখে শুল্কবিরতির মেয়াদ শেষ হলেও তা আরও বাড়ানো হবে বলে তিনি আশা করছেন।
চীনের রপ্তানিকারক দেং জিনলিং জানান, তাঁর কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে থার্মস ফ্লাস্ক রপ্তানি করে এবং এখনো তাদের চালান স্বাভাবিক আছে। তিনি বলেন, ‘বেশির ভাগ পণ্য ইতিমধ্যে পাঠানো হয়ে গেছে। কেবল ২০ শতাংশ পণ্য রপ্তানির অপেক্ষায় আছে।’
তবে সব মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগে আমদানি করছে না। ট্রাম্পোলিন আমদানিকারক মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্প্রিটেইলের চিফ মার্চেন্ডাইজিং অফিসার ওয়েন কার বলেন, ‘শুল্ক সত্যিই কার্যকর হয় কি না, তা দেখার জন্য আমরা এখনো অপেক্ষা করছি।’
প্রতিবছর বসন্তকালীন পণ্য; যেমন হালকা পোশাক ও ইস্টারের উপহার সাধারণত বছরের শেষের দিকে অর্থাৎ নভেম্বর বা ডিসেম্বরের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছায়। চীনের চান্দ্র নববর্ষের আগেই এর পরিমাণ সর্বোচ্চ থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ব্যস্ততম বন্দর লং বিচের প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা নোয়েল হ্যাসেগাবা বলেন, ‘যত দিন পর্যন্ত স্পষ্ট সমাধান না আসে, তত দিন আমরা আগেভাগে আমদানির প্রবণতা দেখতে পাব। এতে চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ পণ্য বন্দরে জমা পড়েছে।’
জনপ্রিয় খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হাসব্রো ও ম্যাটেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খুচরা বিক্রেতারা এখন সরাসরি চীন থেকে পণ্য না এনে দেশীয় সরবরাহকারীদের থেকে কিনছেন। এতে তাঁদের শুল্কের ঝুঁকি কমেছে এবং তাঁরা নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য কিনে রাখতে পারছেন।
ইস্টার সানডে ও বড়দিন উপলক্ষে চীন থেকে বিশেষ ধরনের পণ্য আমদানি করে হেই বাডি হেই প্যাল নামের একটি মার্কিন কোম্পানি। তাদের সহপ্রতিষ্ঠাতা কার্টিস গিল জানান, তাঁদের বসন্তকালীন ৫০ শতাংশ পণ্য ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসের একটি গুদামে রাখা হয়েছে।
কৃত্রিম ক্রিসমাস ট্রি, ফুল ও সাজসজ্জার সামগ্রী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বালসাম হিলের প্রধান নির্বাহী ম্যাক হারম্যান জানান, তাঁরাও বসন্তের জন্য অপেক্ষমাণ অর্ডারগুলো সম্প্রতি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এবার আগের তুলনায় সীমিত পরিসরে অর্ডার দিয়েছি। তবে দাম কিছুটা বাড়াতে হয়েছে।’

আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন ব্যবসায়ী আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছেন। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী মাসে অর্থাৎ নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হতে পারে চীনের ওপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘোষিত ১০০ শতাংশ শুল্ক। তবে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের আলোচনায় সেই শুল্ক আরোপের হুমকি আপাতত কেটে গেছে বলে জানা গেছে।
তবু আমদানিকারকেরা আশঙ্কা করছেন, নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে শুল্ক কার্যকর হলে বিপুল পরিমাণ ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। তাই তাঁরা ঝুঁকি না নিয়ে আগেভাগেই চীনা পণ্য আমদানি শুরু করেছেন। কিন্তু আগাম এসব পণ্য এনে গুদামজাত করায় খরচ বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন অনেক আমদানিকারক।
শিশুদের স্ট্রলার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অস্টলেন বেবির প্রধান নির্বাহী লেসলি স্টিবা বলেন, ‘আমরা বসন্ত মৌসুমের পণ্য আগেভাগেই আমদানি করছি।’ তিনি জানান, ২০২৬ সালের বসন্ত মৌসুমের জন্য (মার্চ, এপ্রিল ও মে মাস) তিনি গতবারের চেয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বেশি অর্ডার দিয়েছেন। ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে তাঁর কোম্পানির মজুত এখন ৫০ শতাংশ বেড়েছে। তবে বাড়তি খরচের কারণে নতুন কর্মী নিয়োগ আপাতত স্থগিত রাখতে হয়েছে।
বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফ্রন্ট-লোডিং’ বা আগেভাগে পণ্য আমদানির পরিমাণ বেড়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র-চীন শুল্কবিরতির প্রথম ছয় মাসে ব্যবসায়ীরা সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করেছিল। ফলে আগের তুলনায় জাহাজভাড়া এবং বন্দরের কার্যক্রম বেড়ে যায়।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সপ্তাহে দুই দেশের মধ্যে শুল্ক নিয়ে সাময়িক সমঝোতা হওয়ার আগপর্যন্ত ২০২৬ সালের মার্চ, এপ্রিল এবং মে মাসের পণ্য আগেভাগে আমদানির প্রবণতা অব্যাহত ছিল।
স্টিবা জানান, বছরের শুরুর দিকে ট্রাম্প যখন ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন, তখন তাঁর কোম্পানিকে কিছুদিনের জন্য আমদানি বন্ধ রাখতে হয়েছিল। এতে ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়। কারণ, পর্যাপ্ত পণ্য না থাকায় অর্ডার সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের এক খেলনা প্রস্তুতকারক জানান, অনেকে এখন শুল্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়। তিনি বলেন, ‘নভেম্বরের ১ তারিখে যা হওয়ার হবে। সবাই এখন ধরে নিচ্ছে, হয়তো শুল্ক বৃদ্ধির সময় আরও তিন মাস পিছিয়ে যাবে।’
এদিকে, গতকাল রোববার মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন, নভেম্বরের ১০ তারিখে শুল্কবিরতির মেয়াদ শেষ হলেও তা আরও বাড়ানো হবে বলে তিনি আশা করছেন।
চীনের রপ্তানিকারক দেং জিনলিং জানান, তাঁর কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে থার্মস ফ্লাস্ক রপ্তানি করে এবং এখনো তাদের চালান স্বাভাবিক আছে। তিনি বলেন, ‘বেশির ভাগ পণ্য ইতিমধ্যে পাঠানো হয়ে গেছে। কেবল ২০ শতাংশ পণ্য রপ্তানির অপেক্ষায় আছে।’
তবে সব মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগে আমদানি করছে না। ট্রাম্পোলিন আমদানিকারক মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্প্রিটেইলের চিফ মার্চেন্ডাইজিং অফিসার ওয়েন কার বলেন, ‘শুল্ক সত্যিই কার্যকর হয় কি না, তা দেখার জন্য আমরা এখনো অপেক্ষা করছি।’
প্রতিবছর বসন্তকালীন পণ্য; যেমন হালকা পোশাক ও ইস্টারের উপহার সাধারণত বছরের শেষের দিকে অর্থাৎ নভেম্বর বা ডিসেম্বরের দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছায়। চীনের চান্দ্র নববর্ষের আগেই এর পরিমাণ সর্বোচ্চ থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় ব্যস্ততম বন্দর লং বিচের প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা নোয়েল হ্যাসেগাবা বলেন, ‘যত দিন পর্যন্ত স্পষ্ট সমাধান না আসে, তত দিন আমরা আগেভাগে আমদানির প্রবণতা দেখতে পাব। এতে চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ পণ্য বন্দরে জমা পড়েছে।’
জনপ্রিয় খেলনা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হাসব্রো ও ম্যাটেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, খুচরা বিক্রেতারা এখন সরাসরি চীন থেকে পণ্য না এনে দেশীয় সরবরাহকারীদের থেকে কিনছেন। এতে তাঁদের শুল্কের ঝুঁকি কমেছে এবং তাঁরা নিজেদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য কিনে রাখতে পারছেন।
ইস্টার সানডে ও বড়দিন উপলক্ষে চীন থেকে বিশেষ ধরনের পণ্য আমদানি করে হেই বাডি হেই প্যাল নামের একটি মার্কিন কোম্পানি। তাদের সহপ্রতিষ্ঠাতা কার্টিস গিল জানান, তাঁদের বসন্তকালীন ৫০ শতাংশ পণ্য ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসের একটি গুদামে রাখা হয়েছে।
কৃত্রিম ক্রিসমাস ট্রি, ফুল ও সাজসজ্জার সামগ্রী সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বালসাম হিলের প্রধান নির্বাহী ম্যাক হারম্যান জানান, তাঁরাও বসন্তের জন্য অপেক্ষমাণ অর্ডারগুলো সম্প্রতি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এবার আগের তুলনায় সীমিত পরিসরে অর্ডার দিয়েছি। তবে দাম কিছুটা বাড়াতে হয়েছে।’

বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে নির্বাহী পরিষদের বৈঠক এই অর্থ ছাড়ের বিষয়টির অনুমোদন দেওয়া হয়
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৬ ঘণ্টা আগে
বৈশ্বিক লেনদেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ও মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান শক্তিশালী হয়েছে এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও সচল রাখতে নিজেরাই উদ্যোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় টার্মিনাল-৩-এ একটি অস্থায়ী গুদাম তৈরি করছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ)।
আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংগঠন দুটি।
এতে বলা হয়, যৌথ উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমদানি করা মূল্যবান কাঁচামাল ও অন্যান্য পণ্যের দ্রুত সুরক্ষার জন্য নবনির্মিত টার্মিনাল-৩-এ (যা বর্তমানে পণ্য সংরক্ষণের জন্য প্রস্তুত নয়) দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি অস্থায়ী সমাধান হিসেবে অস্থায়ী গুদাম (রাব হল) স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে বিজিএমইএ এই ‘রাব হল’ স্থাপনের জন্য একটি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দিয়েছে। স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এর বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে।
জানা যায়, ২০ অক্টোবর বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমসহ দুই সংগঠনের জ্যেষ্ঠ নেতারা এবং বাণিজ্য ও বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন একটি বৈঠকে মিলিত হন। সেই বৈঠকেই কার্গো ভিলেজের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ও শিল্পের স্বার্থে আমদানি পণ্য সুরক্ষার জন্য উপরোক্ত যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিজিএমইএ সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতা নিয়ে যেকোনো পরিস্থিতিতে শিল্পের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। এই যৌথ উদ্যোগ আমদানি পণ্যের সুরক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রেখে দেশের সামগ্রিক রপ্তানি-বাণিজ্যকে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা দেবে বলে বিজিএমইএ বিশ্বাস করে।

১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও সচল রাখতে নিজেরাই উদ্যোগ নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় টার্মিনাল-৩-এ একটি অস্থায়ী গুদাম তৈরি করছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ)।
আজ সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় সংগঠন দুটি।
এতে বলা হয়, যৌথ উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমদানি করা মূল্যবান কাঁচামাল ও অন্যান্য পণ্যের দ্রুত সুরক্ষার জন্য নবনির্মিত টার্মিনাল-৩-এ (যা বর্তমানে পণ্য সংরক্ষণের জন্য প্রস্তুত নয়) দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি অস্থায়ী সমাধান হিসেবে অস্থায়ী গুদাম (রাব হল) স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে বিজিএমইএ এই ‘রাব হল’ স্থাপনের জন্য একটি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দিয়েছে। স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এর বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে।
জানা যায়, ২০ অক্টোবর বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমসহ দুই সংগঠনের জ্যেষ্ঠ নেতারা এবং বাণিজ্য ও বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন একটি বৈঠকে মিলিত হন। সেই বৈঠকেই কার্গো ভিলেজের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ও শিল্পের স্বার্থে আমদানি পণ্য সুরক্ষার জন্য উপরোক্ত যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিজিএমইএ সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতা নিয়ে যেকোনো পরিস্থিতিতে শিল্পের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম নিরবচ্ছিন্ন রাখতে দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। এই যৌথ উদ্যোগ আমদানি পণ্যের সুরক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রেখে দেশের সামগ্রিক রপ্তানি-বাণিজ্যকে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা দেবে বলে বিজিএমইএ বিশ্বাস করে।

বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে নির্বাহী পরিষদের বৈঠক এই অর্থ ছাড়ের বিষয়টির অনুমোদন দেওয়া হয়
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
৩২ মিনিট আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৬ ঘণ্টা আগে
বৈশ্বিক লেনদেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ও মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান শক্তিশালী হয়েছে এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ শীর্ষক এ আয়োজন শুরু হয় তেজগাঁওয়ের জাপান পার্টস শোরুম থেকে এবং শেষ হয় ৩০০ ফিটের কাঞ্চন ব্রিজ এলাকায়। এ রাইডে পাঠাও রাইডার, কমিউনিটি রাইডার, গণমাধ্যমকর্মী এবং ইএলএফের ক্রেতারাসহ অন্য অংশীদারেরাও অংশগ্রহণ করেন।
যৌথভাবে এ রাইডের আয়োজন করে রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম পাঠাও ও ইএলএফ। আয়োজনে মেডিকেল সহায়তা প্রদান করে হেলথকেয়ার পার্টনার আরোগ্য। ঢাকাকে প্রতিদিন যাঁরা সচল রাখেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি রাইডারদের নিরাপত্তা ও সার্বিক সুস্থতার ওপর গুরুত্বারোপ করতে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরোগ্যর সহায়তায় ১০০ পাঠাও রাইডার বিনা খরচে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর সুযোগ পান। যার মধ্যে ছিল পাঁচটি মূল মেডিকেল টেস্ট। নিয়মিত চিকিৎসাসেবার বাইরে থাকা রাইডারদের জন্য আয়োজনটি ছিল বিশেষ সুযোগ।
এ উদ্যোগ নিয়ে ইএলএফ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাইকচালকেরা এ শহরের যাতায়াত কার্যক্রমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাঁদের প্রতি সম্মান জানাতেই আমরা আজ ‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ আয়োজন করেছি। এ উদ্যোগ তাঁদের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও জীবিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। পাঠাও রাইডারদের জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা আয়োজন করতে পেরে আমরা গর্বিত। এ আয়োজনের মাধ্যমে প্রতিদিন যাঁরা ঢাকাকে সচল রাখেন, তাঁদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পেরেছি। এটা শুধু একটি আয়োজনই নয়, এ উদ্যোগ আমাদের ইএলএফ লাইফস্টাইলের অংশ।’
অনুষ্ঠানে রাইডারেরা নিজেদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন, স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করেন এবং একে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সময় কাটান।
ইএলএফ বাংলাদেশের পরিচালক কোসুকে ইয়োশিদা বলেন, ‘এই রাইডের মূল বার্তা হলো কমিউনিটি ও যত্ন। বন্ধুত্বপূর্ণ রাইড ও বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের চেষ্টা ছিল নিজেদের নিষ্ঠা ও অঙ্গীকারকে সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোটাল এনার্জিস বাংলাদেশের কমার্শিয়াল সেলস ডিরেক্টর টেরি হায়াশি। তিনি রাইডে অংশ নেন এবং অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ শীর্ষক এ আয়োজন শুরু হয় তেজগাঁওয়ের জাপান পার্টস শোরুম থেকে এবং শেষ হয় ৩০০ ফিটের কাঞ্চন ব্রিজ এলাকায়। এ রাইডে পাঠাও রাইডার, কমিউনিটি রাইডার, গণমাধ্যমকর্মী এবং ইএলএফের ক্রেতারাসহ অন্য অংশীদারেরাও অংশগ্রহণ করেন।
যৌথভাবে এ রাইডের আয়োজন করে রাইড শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম পাঠাও ও ইএলএফ। আয়োজনে মেডিকেল সহায়তা প্রদান করে হেলথকেয়ার পার্টনার আরোগ্য। ঢাকাকে প্রতিদিন যাঁরা সচল রাখেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি রাইডারদের নিরাপত্তা ও সার্বিক সুস্থতার ওপর গুরুত্বারোপ করতে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরোগ্যর সহায়তায় ১০০ পাঠাও রাইডার বিনা খরচে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোর সুযোগ পান। যার মধ্যে ছিল পাঁচটি মূল মেডিকেল টেস্ট। নিয়মিত চিকিৎসাসেবার বাইরে থাকা রাইডারদের জন্য আয়োজনটি ছিল বিশেষ সুযোগ।
এ উদ্যোগ নিয়ে ইএলএফ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান সাজেদুর রহমান বলেন, ‘বাইকচালকেরা এ শহরের যাতায়াত কার্যক্রমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাঁদের প্রতি সম্মান জানাতেই আমরা আজ ‘ইএলএফ মর্নিং রাইড’ আয়োজন করেছি। এ উদ্যোগ তাঁদের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও জীবিকার সঙ্গে সম্পর্কিত। পাঠাও রাইডারদের জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা আয়োজন করতে পেরে আমরা গর্বিত। এ আয়োজনের মাধ্যমে প্রতিদিন যাঁরা ঢাকাকে সচল রাখেন, তাঁদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পেরেছি। এটা শুধু একটি আয়োজনই নয়, এ উদ্যোগ আমাদের ইএলএফ লাইফস্টাইলের অংশ।’
অনুষ্ঠানে রাইডারেরা নিজেদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন, স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করেন এবং একে অন্যের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে সময় কাটান।
ইএলএফ বাংলাদেশের পরিচালক কোসুকে ইয়োশিদা বলেন, ‘এই রাইডের মূল বার্তা হলো কমিউনিটি ও যত্ন। বন্ধুত্বপূর্ণ রাইড ও বিনা মূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের চেষ্টা ছিল নিজেদের নিষ্ঠা ও অঙ্গীকারকে সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেওয়া।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোটাল এনার্জিস বাংলাদেশের কমার্শিয়াল সেলস ডিরেক্টর টেরি হায়াশি। তিনি রাইডে অংশ নেন এবং অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে নির্বাহী পরিষদের বৈঠক এই অর্থ ছাড়ের বিষয়টির অনুমোদন দেওয়া হয়
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
৩২ মিনিট আগে
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৪ ঘণ্টা আগে
বৈশ্বিক লেনদেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ও মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান শক্তিশালী হয়েছে এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বৈশ্বিক লেনদেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ও মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান শক্তিশালী হয়েছে এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সোমবার আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম কমেছে। ডলারের মান শক্তিশালী হওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা কিছুটা কমে আসার ইঙ্গিত মেলার কারণে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে পরিচিত ধাতুটির চাহিদা কমে গেছে। এদিকে সপ্তাহের শেষভাগে বিশ্বের বড় কয়েকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারণী বৈঠককে ঘিরে দিকনির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছে বিনিয়োগকারীরা।
গ্রিনউইচ মান সময় সকাল ৬টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত স্পট গোল্ড, অর্থাৎ তাৎক্ষণিকভাবে যেসব সোনা বিক্রি হবে তার দাম দশমিক ৮ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪ হাজার ৭৭ দশমিক ১১ ডলারে দাঁড়ায়। ফিউচার গোল্ড, অর্থাৎ অদূর ভবিষ্যতে যেসব সোনা সরবরাহ করা হবে কিন্তু ক্রয়-বিক্রয় এখনই সম্পন্ন হবে—সেগুলোর দামও কিছুটা কমেছে। আগামী ডিসেম্বর সরবরাহের জন্য সোনার দাম ১ দশমিক ১ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪ হাজার ৯০ দশমিক ৯০ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
ডলারের মান জাপানি মুদ্রা ইয়েনের বিপরীতে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে গেছে, ফলে অন্য মুদ্রাধারীদের জন্য স্বর্ণ আরও ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে।
এদিকে, গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শীর্ষ অর্থনৈতিক কর্মকর্তারা এক বৈঠকে সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির একটি খসড়া কাঠামো নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন। চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে বা আগামী সপ্তাহের শুরুর দিকে এ চুক্তি নিয়ে শেষ সিদ্ধান্ত নেবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং।
ক্যাপিটাল ডটকমের বিশ্লেষক কাইল রডা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সম্ভাব্য এই বাণিজ্য চুক্তির খবরটা বেশ আকস্মিকভাবে এসেছে, তবে বাজারের জন্য এটি এক ইতিবাচক চমক। তবে এর উল্টো দিক হলো, এই পরিস্থিতি সোনার বাজারের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাজার এখন কিছুটা স্থিতিশীল অবস্থায় ফিরে এসেছে এবং বিনিয়োগকারীদের মনোভাবও স্বাভাবিক হচ্ছে। ভবিষ্যতে শিথিল আর্থিক ও মুদ্রানীতি অব্যাহত থাকবে—এই প্রত্যাশাই স্বর্ণকে এখনো টিকিয়ে রেখেছে। যদি সেটি বজায় থাকে, স্বর্ণের ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকবে।’
ফেডারেল রিজার্ভের এই সপ্তাহের বৈঠকে সুদহার এক-চতুর্থাংশ শতাংশ কমানোর সম্ভাবনাই সবচেয়ে প্রবল। শুক্রবার প্রকাশিত প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের পর এ অনুমান আরও জোরদার হয়েছে। তবে এই হার কমানো বাজারে আগেই মূল্যায়িত হয়েছে। এখন বিনিয়োগকারীরা ফেড চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের ভবিষ্যৎমুখী মন্তব্যের দিকেই তাকিয়ে আছেন।
সুদবিহীন সম্পদ হিসেবে স্বর্ণ সাধারণত নিম্ন সুদের পরিবেশে লাভবান হয়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণ এক্সচেঞ্জ—ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) এসপিডিআর গোল্ড ট্রাস্ট জানিয়েছে, শুক্রবার এর মজুত ১ হাজার ৫২ দশমিক ৩৭ টন থেকে কমে ১ হাজার ৪৬ দশমিক ৯৩ টনে নেমেছে, অর্থাৎ দশমিক ৫২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
অন্যদিকে, স্পট সিলভারের দাম দশমিক ৬ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪৮ দশমিক ৩১ ডলার হয়। প্লাটিনামের দাম দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে আউন্সপ্রতি ১ হাজার ৬১৬ দশমিক ৩০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। প্যালাডিয়ামের দাম দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে আউন্সপ্রতি ১ হাজার ৪৩৫ দশমিক ৭৫ ডলারে উঠেছে।

বৈশ্বিক লেনদেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ও মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান শক্তিশালী হয়েছে এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা থিতিয়ে আসতে শুরু করেছে। এরই প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম কিছুটা কমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সোমবার আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম কমেছে। ডলারের মান শক্তিশালী হওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য উত্তেজনা কিছুটা কমে আসার ইঙ্গিত মেলার কারণে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে পরিচিত ধাতুটির চাহিদা কমে গেছে। এদিকে সপ্তাহের শেষভাগে বিশ্বের বড় কয়েকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিনির্ধারণী বৈঠককে ঘিরে দিকনির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছে বিনিয়োগকারীরা।
গ্রিনউইচ মান সময় সকাল ৬টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত স্পট গোল্ড, অর্থাৎ তাৎক্ষণিকভাবে যেসব সোনা বিক্রি হবে তার দাম দশমিক ৮ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪ হাজার ৭৭ দশমিক ১১ ডলারে দাঁড়ায়। ফিউচার গোল্ড, অর্থাৎ অদূর ভবিষ্যতে যেসব সোনা সরবরাহ করা হবে কিন্তু ক্রয়-বিক্রয় এখনই সম্পন্ন হবে—সেগুলোর দামও কিছুটা কমেছে। আগামী ডিসেম্বর সরবরাহের জন্য সোনার দাম ১ দশমিক ১ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪ হাজার ৯০ দশমিক ৯০ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
ডলারের মান জাপানি মুদ্রা ইয়েনের বিপরীতে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে গেছে, ফলে অন্য মুদ্রাধারীদের জন্য স্বর্ণ আরও ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে।
এদিকে, গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শীর্ষ অর্থনৈতিক কর্মকর্তারা এক বৈঠকে সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির একটি খসড়া কাঠামো নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন। চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে বা আগামী সপ্তাহের শুরুর দিকে এ চুক্তি নিয়ে শেষ সিদ্ধান্ত নেবেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং।
ক্যাপিটাল ডটকমের বিশ্লেষক কাইল রডা বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সম্ভাব্য এই বাণিজ্য চুক্তির খবরটা বেশ আকস্মিকভাবে এসেছে, তবে বাজারের জন্য এটি এক ইতিবাচক চমক। তবে এর উল্টো দিক হলো, এই পরিস্থিতি সোনার বাজারের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাজার এখন কিছুটা স্থিতিশীল অবস্থায় ফিরে এসেছে এবং বিনিয়োগকারীদের মনোভাবও স্বাভাবিক হচ্ছে। ভবিষ্যতে শিথিল আর্থিক ও মুদ্রানীতি অব্যাহত থাকবে—এই প্রত্যাশাই স্বর্ণকে এখনো টিকিয়ে রেখেছে। যদি সেটি বজায় থাকে, স্বর্ণের ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকবে।’
ফেডারেল রিজার্ভের এই সপ্তাহের বৈঠকে সুদহার এক-চতুর্থাংশ শতাংশ কমানোর সম্ভাবনাই সবচেয়ে প্রবল। শুক্রবার প্রকাশিত প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের পর এ অনুমান আরও জোরদার হয়েছে। তবে এই হার কমানো বাজারে আগেই মূল্যায়িত হয়েছে। এখন বিনিয়োগকারীরা ফেড চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের ভবিষ্যৎমুখী মন্তব্যের দিকেই তাকিয়ে আছেন।
সুদবিহীন সম্পদ হিসেবে স্বর্ণ সাধারণত নিম্ন সুদের পরিবেশে লাভবান হয়। বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণ এক্সচেঞ্জ—ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) এসপিডিআর গোল্ড ট্রাস্ট জানিয়েছে, শুক্রবার এর মজুত ১ হাজার ৫২ দশমিক ৩৭ টন থেকে কমে ১ হাজার ৪৬ দশমিক ৯৩ টনে নেমেছে, অর্থাৎ দশমিক ৫২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
অন্যদিকে, স্পট সিলভারের দাম দশমিক ৬ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪৮ দশমিক ৩১ ডলার হয়। প্লাটিনামের দাম দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে আউন্সপ্রতি ১ হাজার ৬১৬ দশমিক ৩০ ডলারে দাঁড়িয়েছে। প্যালাডিয়ামের দাম দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে আউন্সপ্রতি ১ হাজার ৪৩৫ দশমিক ৭৫ ডলারে উঠেছে।

বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের প্রস্তাব আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে অনুমোদন পেয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টায় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে নির্বাহী পরিষদের বৈঠক এই অর্থ ছাড়ের বিষয়টির অনুমোদন দেওয়া হয়
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
আসন্ন শুল্কের ধাক্কা এড়াতে কিছু মার্কিন প্রতিষ্ঠান আগেভাগেই চীন থেকে পণ্য আমদানি করছে। জানা গেছে, এই আমদানিকারকেরা খুচরা বিক্রেতাদের জন্য শিশুদের স্টলারসহ বসন্ত মৌসুমের (আগামী বছরের মার্চ, এপ্রিল ও মে) নানা পণ্য চীন থেকে আগাম দেশে এনে নিজেদের গুদামে জমিয়ে রাখছে।
৩২ মিনিট আগে
১৮ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে আমদানি শেডটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় পোশাকশিল্পের আমদানি কার্যক্রম সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এটি দেশের রপ্তানি কার্যক্রমে প্রভাব ফেলছে। এমন পরিস্থিতিতে রপ্তানি কার্যক্রম
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকার বাইকচালক কমিউনিটিকে সহযোগিতায় বিশেষ এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ফ্রান্সের পারফরমেন্স লুব্রিকেন্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিকেন্টস। তারা সম্প্রতি কমিউনিটি ওয়েলবিইং রাইড আয়োজন করে।
৬ ঘণ্টা আগে