অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সোনার মজুত বাড়াচ্ছে। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) তথ্য বলছে, গত অক্টোবরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্তত ৪২ হাজার কেজি সোনা কিনেছে। সোনা কেনা ও মজুতের ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে এশিয়ার দেশ চীন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুসারে, যদিও সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় অক্টোবরে অন্তত ৪১ শতাংশ কম সোনা মজুত করা হয়েছে। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সোনা মজুতের প্রবণতা বিবেচনা করলে দেখা যায় অক্টোবরে যথেষ্ট বেশি সোনা মজুত করা হয়েছে। জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে গড়ে সোনা মজুত করা হয়েছে ৩৪ হাজার কেজি করে। অবশ্য সেপ্টেম্বরে মজুত করা হয়েছিল ৭২ টন।
সোনা মজুতকারী দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে আছে চীন। ৪২ টনের মধ্যে একা অর্ধেকেরও বেশি সোনা কিনেছে চীন। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংক অব চায়না প্রায় ২৩ টন সোনা কিনেছে। তারা টানা ১২ মাস ধরে প্রায় একই পরিমাণ সোনা কিনে মজুত করেছে। ২০২৩ সালে চীন সর্বমোট সোনা মজুত করেছে ২০৩ টন। দেশটিতে বর্তমানে ২ হাজার ২১৫ টন সোনা রয়েছে।
চীনের সোনা ক্রয় ও মজুতের বিষয়ে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘চীন বিপুল পরিমাণ সোনা কিনলেও দেশটির দখলে বর্তমান বিশ্বের সোনার মজুতের মাত্র ৪ শতাংশ রয়েছে।’
চীনের পরপরই সোনা কেনার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে সেন্ট্রাল ব্যাংক অব তুর্কিয়ে। অক্টোবরে ব্যাংকটি সোনা কিনেছে প্রায় ১৯ টন বা ১৯ হাজার কেজি। এতে দেশটির সোনার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৪৯৮ টনে।
এই দুই দেশের বাইরেও আরও বেশ কয়েকটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সোনা কেনার দিকে ঝুঁকেছে। ন্যাশনাল ব্যাংক অব পোল্যান্ড কিনেছে ৬ টন। এই ৬ টন অবশ্য ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের হিসাবের বাইরে। দেশটি চলতি বছরে ১০০ টনেরও বেশি সোনা কিনেছে। যার ফলে দেশটির মোট সোনার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩৪০ টনে।
এর বাইরে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, চেক ন্যাশনাল ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব কিরগিজ রিপাবলিক এবং কাতার সেন্ট্রাল ব্যাংকও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সোনা কিনেছে চলতি বছরে। অক্টোবরেও সেই ধারা অব্যাহত ছিল বলে জানানো হয়েছে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের প্রতিবেদনে। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সোনা বিক্রির চেয়ে কেনাকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সোনার মজুত বাড়াচ্ছে। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) তথ্য বলছে, গত অক্টোবরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্তত ৪২ হাজার কেজি সোনা কিনেছে। সোনা কেনা ও মজুতের ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে এশিয়ার দেশ চীন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুসারে, যদিও সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় অক্টোবরে অন্তত ৪১ শতাংশ কম সোনা মজুত করা হয়েছে। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সোনা মজুতের প্রবণতা বিবেচনা করলে দেখা যায় অক্টোবরে যথেষ্ট বেশি সোনা মজুত করা হয়েছে। জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে গড়ে সোনা মজুত করা হয়েছে ৩৪ হাজার কেজি করে। অবশ্য সেপ্টেম্বরে মজুত করা হয়েছিল ৭২ টন।
সোনা মজুতকারী দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে আছে চীন। ৪২ টনের মধ্যে একা অর্ধেকেরও বেশি সোনা কিনেছে চীন। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংক অব চায়না প্রায় ২৩ টন সোনা কিনেছে। তারা টানা ১২ মাস ধরে প্রায় একই পরিমাণ সোনা কিনে মজুত করেছে। ২০২৩ সালে চীন সর্বমোট সোনা মজুত করেছে ২০৩ টন। দেশটিতে বর্তমানে ২ হাজার ২১৫ টন সোনা রয়েছে।
চীনের সোনা ক্রয় ও মজুতের বিষয়ে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘চীন বিপুল পরিমাণ সোনা কিনলেও দেশটির দখলে বর্তমান বিশ্বের সোনার মজুতের মাত্র ৪ শতাংশ রয়েছে।’
চীনের পরপরই সোনা কেনার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে সেন্ট্রাল ব্যাংক অব তুর্কিয়ে। অক্টোবরে ব্যাংকটি সোনা কিনেছে প্রায় ১৯ টন বা ১৯ হাজার কেজি। এতে দেশটির সোনার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৪৯৮ টনে।
এই দুই দেশের বাইরেও আরও বেশ কয়েকটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সোনা কেনার দিকে ঝুঁকেছে। ন্যাশনাল ব্যাংক অব পোল্যান্ড কিনেছে ৬ টন। এই ৬ টন অবশ্য ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের হিসাবের বাইরে। দেশটি চলতি বছরে ১০০ টনেরও বেশি সোনা কিনেছে। যার ফলে দেশটির মোট সোনার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩৪০ টনে।
এর বাইরে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, চেক ন্যাশনাল ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব কিরগিজ রিপাবলিক এবং কাতার সেন্ট্রাল ব্যাংকও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সোনা কিনেছে চলতি বছরে। অক্টোবরেও সেই ধারা অব্যাহত ছিল বলে জানানো হয়েছে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের প্রতিবেদনে। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছর কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সোনা বিক্রির চেয়ে কেনাকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৯ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে