জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
তারল্যসংকট কাটাতে দুর্বল কয়েকটি ব্যাংককে এরই মধ্যে ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারপরও ব্যাংকে গিয়ে চাহিদামতো টাকা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। কিছু গ্রাহক অভিযোগ করেছেন, চিকিৎসা খরচ, সন্তানের শিক্ষাব্যয় এবং হজে যাওয়ার মতো প্রয়োজন মেটাতেও টাকা তুলতে পারছেন না তাঁরা।
বিশেষ করে ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসিতে টাকা তুলতে গিয়ে বেশি হতাশ হচ্ছেন গ্রাহকেরা। এসব ব্যাংকে টাকার জন্য ধরনা দিয়ে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে। গ্রাহক কবে নিজের জমানো টাকা পাবেন, সে বিষয়ে কোনো সদুত্তর দিতে পারছেন না ব্যাংকের শাখা পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
গত রবি এবং গতকাল সোমবার দুর্বল কয়েকটি ব্যাংকে বিভিন্ন শাখায় সরেজমিনে টাকার জন্য গ্রাহকদের লম্বা লাইন দেখা গেছে। সেই সঙ্গে চোখে পড়েছে ক্ষোভ।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের মতিঝিল শাখার গ্রাহক তারিক মাহমুদ বলেন, ‘এই ব্যাংকে টাকা রেখে মহাবিপদে আছি। প্রতিদিন ঘুরায়; কিন্তু টাকা দেয় না। অথচ আমরা গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানতে পেরেছি, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা করা হয়েছে। গ্রাহককে চাহিদামতো টাকা দেবে এসব ব্যাংক। কিন্তু বাস্তবে টাকা দেওয়ার কোনো নাম নেই। ১০ লাখ টাকার বদলে ৫ হাজার টাকা দিতে চায়। এভাবে টাকা না নিয়ে বিপদে পড়ব, তা কখনো ভাবিনি। টাকার জন্য চিকিৎসা নিতে বিদেশে যেতে পারছি না। ভিসার মেয়াদ আছে ২০ দিন।’
দিলকুশা শাখার ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির শাখা ব্যবস্থাপক তাহুরুল হক বলেন, ধীরে ধীরে আগের চেয়ে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। গ্রাহকদেরকে চাহিদা অনুযায়ী অর্থ দিতে না পারলেও বাড়ানো হয়েছে পরিমাণ।
ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসির রংপুর শাখার গ্রাহক মুনির হোসেন জানান, ‘হজের জন্য বিদেশ যাওয়ার টাকা তুলতে পারছি না। বারবার তারিখ দেয়; কিন্তু টাকা দেয় না। গভর্নরের নির্দেশনার পরও যদি টাকা না দেয়, তবে বলে দিক আর টাকা কোনো দিন পাবেন না।’
ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তৌহিদুল আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা টাকা সবাইকে দিচ্ছি না। তবে আরটিজিএস পদ্ধতিতে টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু টাকা একবারে নিতে এলে দেওয়াটা কঠিন। কোনো গ্রাহক আর ফেরত যাবেন না।’
বাংলাদেশ ব্যাংক দুর্বল ৬ ব্যাংকে দুই দিনে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছে বলে গত বৃহস্পতিবার জানান গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রাহকের আস্থা ফেরাতে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দিয়েছে। কিন্তু সব গ্রাহক যেন একবারে টাকা তুলতে না যান। তখন বিপদ বাড়বে। বাংলাদেশ ব্যাংক দায়িত্ব নিয়েছে। এখন সবাই টাকা পাবেন। সামনে সংকট দূর হবে বলে আশা করা যায়।
তারল্যসংকট কাটাতে দুর্বল কয়েকটি ব্যাংককে এরই মধ্যে ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারপরও ব্যাংকে গিয়ে চাহিদামতো টাকা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। কিছু গ্রাহক অভিযোগ করেছেন, চিকিৎসা খরচ, সন্তানের শিক্ষাব্যয় এবং হজে যাওয়ার মতো প্রয়োজন মেটাতেও টাকা তুলতে পারছেন না তাঁরা।
বিশেষ করে ন্যাশনাল ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসিতে টাকা তুলতে গিয়ে বেশি হতাশ হচ্ছেন গ্রাহকেরা। এসব ব্যাংকে টাকার জন্য ধরনা দিয়ে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে। গ্রাহক কবে নিজের জমানো টাকা পাবেন, সে বিষয়ে কোনো সদুত্তর দিতে পারছেন না ব্যাংকের শাখা পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
গত রবি এবং গতকাল সোমবার দুর্বল কয়েকটি ব্যাংকে বিভিন্ন শাখায় সরেজমিনে টাকার জন্য গ্রাহকদের লম্বা লাইন দেখা গেছে। সেই সঙ্গে চোখে পড়েছে ক্ষোভ।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের মতিঝিল শাখার গ্রাহক তারিক মাহমুদ বলেন, ‘এই ব্যাংকে টাকা রেখে মহাবিপদে আছি। প্রতিদিন ঘুরায়; কিন্তু টাকা দেয় না। অথচ আমরা গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানতে পেরেছি, বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা করা হয়েছে। গ্রাহককে চাহিদামতো টাকা দেবে এসব ব্যাংক। কিন্তু বাস্তবে টাকা দেওয়ার কোনো নাম নেই। ১০ লাখ টাকার বদলে ৫ হাজার টাকা দিতে চায়। এভাবে টাকা না নিয়ে বিপদে পড়ব, তা কখনো ভাবিনি। টাকার জন্য চিকিৎসা নিতে বিদেশে যেতে পারছি না। ভিসার মেয়াদ আছে ২০ দিন।’
দিলকুশা শাখার ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির শাখা ব্যবস্থাপক তাহুরুল হক বলেন, ধীরে ধীরে আগের চেয়ে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। গ্রাহকদেরকে চাহিদা অনুযায়ী অর্থ দিতে না পারলেও বাড়ানো হয়েছে পরিমাণ।
ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসির রংপুর শাখার গ্রাহক মুনির হোসেন জানান, ‘হজের জন্য বিদেশ যাওয়ার টাকা তুলতে পারছি না। বারবার তারিখ দেয়; কিন্তু টাকা দেয় না। গভর্নরের নির্দেশনার পরও যদি টাকা না দেয়, তবে বলে দিক আর টাকা কোনো দিন পাবেন না।’
ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তৌহিদুল আলম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা টাকা সবাইকে দিচ্ছি না। তবে আরটিজিএস পদ্ধতিতে টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু টাকা একবারে নিতে এলে দেওয়াটা কঠিন। কোনো গ্রাহক আর ফেরত যাবেন না।’
বাংলাদেশ ব্যাংক দুর্বল ৬ ব্যাংকে দুই দিনে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছে বলে গত বৃহস্পতিবার জানান গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রাহকের আস্থা ফেরাতে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা দিয়েছে। কিন্তু সব গ্রাহক যেন একবারে টাকা তুলতে না যান। তখন বিপদ বাড়বে। বাংলাদেশ ব্যাংক দায়িত্ব নিয়েছে। এখন সবাই টাকা পাবেন। সামনে সংকট দূর হবে বলে আশা করা যায়।
ট্রাভেল এজেন্টদের শীর্ষ সংগঠন এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)-এর বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি বিলুপ্ত করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সংগঠনের অভ্যন্তরে অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতের একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের দ্বিতীয় বৃহত্তম সদস্য ইরাক। সম্প্রতি ইরাকে নিজেদের কার্যক্রম বাড়াতে শুরু করেছে চীনের স্বশাসিত তুলনামূলক ছোট ও বেসরকারি তেল কোম্পানিগুলো।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
১১ ঘণ্টা আগে