বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
বঙ্গবন্ধু ও সুমহান বিজয়
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ ও আমাদের মহান বিজয় সূচিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি ছুটে গিয়েছিলাম কলকাতার থিয়েটার রোডে অবস্থিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সদর দপ্তরে। সেখানে অবস্থান করছিলেন শ্র
দেশে দেশে বিজয় উৎসব
আমরা যেমন বিজয় দিবস উদ্যাপন করি, পৃথিবীর অনেক দেশেও বিজয় দিবস বা ভিক্টরি ডে পালন করা হয়।
আমি গাইব বিজয়ের গান
গানের একটা আলাদা শক্তি আছে। এত বড় শক্তি যে, গান এমনকি অসম যুদ্ধ জিতে যাওয়ারও শক্তি জোগাতে পারে!
আলুকাহিনি ও ফরাসি সাংবাদিক
নাম ফিলিপ আলফঁনসি, বয়স তখনো ৩২ হয়নি। যেমন সুদর্শন, তেমনি মেধাবী এবং আপাদমস্তক ফ্যাশনসচেতন একজন মানুষ। প্যারিসের সরবন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে স্নাতক। পেশা ও নেশা সাংবাদিকতা। কাজ করতেন ফ্রান্সের একমাত্র টিভি চ্যানেলে।
শিউলি আপা এক শক্তির নাম
সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে আব্বা-আম্মার সঙ্গে দৌড়ে গেলাম পাড়ার মোড়ে। দৌড়াতে দৌড়াতেই আব্বা শুধু বলতে লাগলেন: ‘আমরা স্বাধীন হয়েছি, আমরা স্বাধীন হয়েছি।’ শুনলাম, গ্রিনরোডের সেই রাস্তা দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা যাবেন। পাড়ার
পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণের মুহূর্তটি আমার সবচেয়ে প্রিয়
আমার প্রিয় বিষয় হচ্ছে, যথাক্রমে প্রিয় মানুষ হচ্ছে আমার মা-বাবা। তাঁরা আমার ওপর খুব প্রভাব বিস্তার করেছেন। আমি একটা ছোট বই লিখেছিলাম ‘আমার পিতার মুখ’ নাম দিয়ে। সেখানে পিতার কথাটাই প্রধানত আছে; কিন্তু এটা
স্বাধীনতা নিজেই একটা বড় প্রাপ্তি
স্বাধীনতা নিজেই একটা বড় প্রাপ্তি। আমরা এমন একটা রাষ্ট্রের অধিবাসী হয়ে গিয়েছিলাম; যে রাষ্ট্রটি আসলে অমানবিক। এই অমানবিক রাষ্ট্রের হাত থেকে আমরা রক্তের মূল্যে যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি, সেই অর্জনটাকে কোনোমতেই ছোট
৫০ বছরের স্বাধীনতা: সক্ষমতা-অক্ষমতার খতিয়ান
একাত্তরে বাংলাদেশ সারা বিশ্বের নজর কেড়ে বিস্ময় হয়েছিল। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে সংক্ষিপ্ততম মুক্তিযুদ্ধে আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। ভারতের সাহায্য-অংশগ্রহণ বিজয়কে এগিয়ে নিয়েছিল ঠিকই; আবার এটাও ঠিক, ভারতের অংশগ্রহণহীন আমাদের মুক্তিযুদ্ধ প্রলম্বিত হতো। তবে আমাদের বিজয় অবধারিত ছিল। ব্যাপারটি যুদ্ধ-পরিস্থিতি ব্যাখ্
অসমসাহসী এক নববধূ
৭ মার্চের পর বাংলাদেশ স্বাধীন করার লক্ষ্যে গোটা জাতি সংগঠিত হয়, শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। একেবারে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে পৃথিবীর বুকে তা জন্ম দিয়েছে জনযুদ্ধের ইতিহাস। সেই জনযুদ্ধ ধীরে ধীরে এর মৌলিকতা হারিয়ে কিংবদন্তিতে
সোনার ছেলে গড়তে ইতিহাস জানতে হবে
আসলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যারা যোগ দিয়েছিল, তাদের মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরির মানুষ ছিল। একটা ছিল জেনে-শুনে-বুঝে যুদ্ধে যাওয়া। আরেকটা ছিল, পরিস্থিতির শিকার হয়ে। আরেকটা ছিল, আত্মরক্ষার জন্য। আমি ছিলাম
রোদনভরা এ বসন্ত: তথাপি আজ বসন্ত
একাত্তর সাল। মুক্তিযুদ্ধকালে রণাঙ্গনে আমাদের একটি প্রিয় গান ছিল, ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি’। ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় এসেছিল। সেদিন ফুল ফুটেছিল, পুষ্পে পুষ্পে ভরে উঠেছিল বিজয়ের ডালি। বাঙালি
সুবর্ণজয়ন্তীতে বিজয়ভাবনা
এবার বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী। মনে হচ্ছে, গত কয়েক বছরে দেশে এবং পৃথিবীতে যেসব পরিবর্তন ঘটেছে, সেগুলো বাদ দিয়ে বাংলাদেশের বাস্তবতা বোঝা যায় না। অমর্ত্য সেন ও কৌশিক বসুর মতো দুজন খ্যাতকীর্তি
বঙ্গবন্ধু: সময়ের ধারায় চির অম্লান
বঙ্গবন্ধু পর্বতপ্রমাণ ব্যক্তিত্ব, সূর্যস্তম্ভের মতো দৃঢ় একজন মহানুভব মানুষ। যাঁকে নিয়ে আজকে বাংলার মানুষের অফুরান গর্ব। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। এই মহামানবের স্মৃতি নিয়ে আজ ঘরে ঘরে স্মৃতি রোমন্থনের পালা।
কেউ কেউ ঘটনা আগেই জানত
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় ১৫ আগস্ট। তার আগে ১৪ আগস্ট দিনটি ছিল ইভেন্টফুল, মানে বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছিল ওই দিন। এই ঘটনাগুলোর মধ্যে একটা জিনিস পরিষ্কার, যা আমি অনেকবার বলেছি বা লিখেছি। ১৫ আগস্ট এক দিনে ঘটেনি।
মুজিব রাজনীতির চার বাঁক
বঙ্গবন্ধু পরিণত বয়সে মৃত্যুবরণ করেননি। কিন্তু তাঁর জীবন বৈচিত্র্যময় মহাকাব্যের মতো। তাঁর মৃত্যুর পর কেউ কেউ তাঁকে বলেছেন গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরো। আমি তা বিশ্বাস করি না। গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরোরা মৃত্যুতেই চিরকালের জন্য বিলীন হয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু তা হননি।
বঙ্গবন্ধু হত্যা ও পথভ্রান্তির ষড়যন্ত্র
১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি কলঙ্কময় দিন। এদিন ষড়যন্ত্রকারীরা সপরিবারে হত্যা করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। এ নৃশংসতার কোনো তুলনা নেই। মনে আছে, এ ঘটনার তিন দশক পর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে তৎকালীন মহাসচিব কফি আনান আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন
সেই রাতের কথা
সেই রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বেগম মুজিব, শেখ রাসেল, শেখ জামাল, তাঁর স্ত্রী রোজী, বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই শেখ নাসের ঘুমিয়েছিলেন দোতলায়। তিনতলার দুটি ঘরের একটিতে ঘুমিয়েছিলেন শেখ কামাল ও তাঁর স্ত্রী সুলতানা। বঙ্গবন্ধুর ঘরের সামনের বারান্দায় ঘুমিয়েছিলেন বাড়ির দুই পরিচারক আবদুর রহমান শেখ (রমা) ও সেলি