বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
বঙ্গবন্ধুর দাফনে খুনিদের ছিল তড়িঘড়ি
১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মেছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান। খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শেখ মুজিব। পরবর্তী সময়ে হয়ে ওঠেন বাঙালিদের মুক্তির মহানায়ক ও জাতির পিতা।
বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং উলট-পুরাণ
১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার যে নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতা, তার পরিমাপ করা দুঃসাধ্য। তারপরও এই রক্তপাতের উৎস আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। যে ঘাতকেরা অভিযান পরিচালনা করেছিল বত্রিশ নম্বর সড়কের অরক্ষিত বাসভবনে, নারী-পুরুষ-শিশু হত্যা যারা করেছিল ভাবলেশহীনভাবে, সপরিবারে বঙ্গবন্ধু-হত্যার বর্বরতার লক্ষ্য ও উদ
সেই দুঃসহ রাত
১৫ আগস্ট। ১৯৭৫ সালের এ দিনটিতে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। হত্যা করা হয়েছিল আব্দুর রব সেরনিয়াবাতসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের। সেই কালরাত্রিতে আরও হত্যা করা হয়েছিল বাংলার বাণীর প্রতিষ্ঠাতা অগ্রজ শেখ ফজলুল হক মণি ও আমার অন্তঃসত্ত্বা ভাবি শামসুন্নাহার আরজু মণিকে। মণি ভাই ও ভাবিকে যখন হত্যা করা
বঙ্গবন্ধুর যে খুনিরা এখনো বাইরে
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার সঙ্গে জড়িত আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফেরত আনতে তৎপর আওয়ামী লীগ। এক যুগের ওপর ক্ষমতায় থাকা দলটি এখন পর্যন্ত একজনকে ফেরত এনে শাস্তির সম্মুখীন করতে পেরেছে। অধরাই থেকে যাচ্ছে বাকি পলাতক খুনিরা। ফলে দেশভেদে ভিন্ন কৌশল নিয়েছে বাংলাদেশ।
নারীর অগ্রযাত্রায় রাষ্ট্র ও সমাজ
আমাদের আলোচনা কিংবা চিন্তাবলয়ে ‘জেন্ডার সমতা’, ‘উচ্চশিক্ষায় নারী’ কিংবা ‘নারীর ক্ষমতায়ন’ বিষয়গুলোর উপস্থিতি জানান দেয় আমাদের সমাজব্যবস্থা জেন্ডার-নিরপেক্ষ নয়। প্রকৃতি প্রদত্ত পৃথিবীতে নারী-পুরুষের সুষম বণ্টন হলেও মনুষ্যসমাজ তৈরি করেছে লিঙ্গভিত্তিক রীতিনীতি ও মতাদর্শ, যা বিমূর্ত ঈশ্বরকেও দিয়েছে লৈঙ্
অর্জনের ভিত রেমিট্যান্স
অনেক দিন লিখিনি। ফরমাশি একটি লেখা আমাকে ভাবিয়ে তুলেছে। আমার প্রিয় চাঁদপুর জেলাকে নিয়ে, যেখানে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। পড়াশোনা করতে গিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা যেমন আমি দেখেছি, তেমনিভাবে চাকরির সুবাদে এবং ভ্রমণ আকাঙ্ক্ষার কারণেও দেশের অনেক অঞ্চল দেখার সুযোগ হয়েছে। মানুষের জীবনমান, সংস্কৃতি, আতিথেয়তা, শিক্ষ
সয়াবিনের রাজধানী
এ প্রতিপাদ্য নিয়ে লক্ষ্মীপুরে অর্থনীতিতে গতি এনেছে নারিকেল, সুপারি আর সয়াবিন। এ খাত থেকে প্রতিবছর আয় হচ্ছে প্রায় হাজার কোটি টাকা। জেলায় উৎপাদিত নারিকেল, সুপারি ও সয়াবিন ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুরসহ দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি হচ্ছে বিদেশেও। এতে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এসব অর্থকরী ফসল। এ জেলার মানুষ
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বৃহত্তর সিলেট। এই বিভাগেরই একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা হবিগঞ্জ। প্রকৃতি অকৃপণভাবে সাজিয়েছে হবিগঞ্জকে। খোয়াই, করাঙ্গী, সুতাং, সুনাই, রত্না, ভেড়ামোহনা, কুশিয়ারা, বিবিয়ানা নদীবিধৌত এই জনপদ। এর একদিকে বিস্তীর্ণ হাওর অপরদিকে বনজ ও প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ পাহাড়ি এলাকা। প্রকৃতির রম্য ন
এগিয়ে যাচ্ছে ‘পদ্মাকন্যা’
পদ্মা নদীবেষ্টিত হওয়ায় রাজবাড়ীকে পদ্মাকন্যা বলা হয়। ১৮৩৩ থেকে ১৮৩৮ সালের মধ্যে ঢাকা-জালালপুর ভেঙে ফরিদপুর জেলা গঠিত হলেও পরবর্তী সময়ে ১৯৮৪ সালের ১ মার্চ রাজবাড়ী জেলার নাম ঘোষণা করা হয়। ব্রিটিশ শাসনামলে ‘গেটওয়ে অব বেঙ্গল’ বা বাংলার দ্বারপথ বলে পরিচিত রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ মহকুমা।
কফি চাষে নতুন সম্ভাবনা
কফির আদি জন্মস্থান ইথিওপিয়ার কাফা অঞ্চলে। কিন্তু পঞ্চাদশ শতাব্দীতে পৃথিবীতে প্রথম কফি পানের প্রমাণ পাওয়া যায় ইয়েমেনে। এরপর এটি সৌদি আরব, দক্ষিণ আমেরিকা, দক্ষিণ ভারত হয়ে বাংলাদেশে চাষাবাদ শুরু হয়। পৃথিবীর প্রায় ৭০টি দেশে কফির চাষ হয়। বাজারের পরিসর বিবেচনায় কফির বাজার বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম।
দেশের পুরাকীর্তির কেন্দ্র বিক্রমপুর
সাম্প্রতিক সময়ে মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গিবাড়ী উপজেলার রঘুরামপুর ও নাটেশ্বরে উৎখননে একটি বৌদ্ধবিহার ও একটি বৌদ্ধমন্দির আবিষ্কৃত হয়েছে। এই আবিষ্কার বাংলাদেশের ইতিহাস রচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
সমৃদ্ধির পথে সাগরকন্যা
পৃথিবীর যেখানেই যাই, প্রশান্তি খুঁজে পাই ছায়াঘেরা প্রান্তর আর সবুজ–শ্যামলে নির্মল নিশ্বাসের আশ্বাসমাখা প্রিয় জনপদ পটুয়াখালীতে এসে। এখানে ভালোবাসার বন্ধন আছে, আছে মুক্ত জীবনের আস্বাদ। শৈশব–কৈশোর আর যৌবনের আবেগময় ঘটনার স্মৃতি নিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে ছুটে চলার আরেক নামই জীবন। এই সদা ছুটতে থাকা জীবনে ভাল
মঙ্গা নয় চাঙা
২০১৫ সালের ১৫ অক্টোবর কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠের এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুড়িগ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থার কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘কুড়িগ্রামে এখন মঙ্গা নেই, কুড়িগ্রাম এখন চাঙা।’ সেই সভায় কুড়িগ্রামকে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী কুড়িগ্রামে আন্তনগর ট্রেন চালু, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, অর্থনৈতিক অঞ্চল
সড়কে উন্নয়নের ছোঁয়া
গাজী বংশের সর্বশেষ মুসলিম জমিদার সাধক সিদ্ধপুরুষ শের আলী গাজীর নামানুসারে শেরপুর নামকরণ হয়। সেকালে ময়মনসিংহ, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও কলকাতার সঙ্গে শেরপুরের সরাসরি নৌ-যোগাযোগ ছিল। ১৭৯৭ খ্রিষ্টাব্দে সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র নদ যমুনা নদীর সঙ্গে মিশে গেলে শেরপুরের সঙ্গে সব ধরনের নৌ-যোগাযোগ বন্ধ হয়ে
এখন এগিয়ে যাওয়ার সময়
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে। এই অর্জন এক দিনে হয়নি। এর পেছনে রয়েছে সরকারের সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও আন্তরিক প্রচেষ্টা। গ্রাম, শহর কিংবা মহানগর—সবখানেই পরিবর্তন স্পষ্ট। দেশের রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন এখন চোখে পড়ার মতো। বদলে গেছে স্কুল–কলেজ, সরকারি–বেসরকারি বিভিন্ন
তাঁতের শাড়ি ও তাঁতশিল্প
বাংলাদেশের ইতিহাস–ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁতশিল্পের ইতিহাস। তাঁতশিল্প আর তাঁতের শাড়ির ইতিহাস অতিপ্রাচীন। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কুটিরশিল্প বা লোকশিল্পও এটি। টাঙ্গাইল জেলার তাঁতশিল্প সেই সর্ববৃহৎ শিল্পেরই অংশীদার।
সংকট আছে, আছে আশা
পার্বত্য চট্টগ্রাম দেশের ভূখণ্ড হলেও একসময় যেন মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল এ পাহাড়ি অঞ্চলটি। ছিল না সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা। ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তির আগপর্যন্ত এ এলাকাটি ছিল অনগ্রসর একটি অঞ্চল। পাহাড়ের মানুষ রাষ্ট্রের সুযোগ–সুবিধা থেকে প্রায় বঞ্চিত ছিল বলা যায়। এ চুক্তি অনেক আলোচনা–সমালোচনার জন্ম দি