চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
১০ বছর আগে বাংলাদেশি এক যুবকের সঙ্গে ভালোবেসে ঘর বাঁধেন ৩০ বছরের পাকিস্তানি নারী মাহা বাজোয়ার। সম্প্রতি স্বামী তাঁকে তালাক দেন। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত মেনে নেননি মাহা। ভালোবাসার মানুষকে ফিরে পেতে সুদূর পাকিস্তানের লাহোর থেকে হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে এসেছেন তিনি।
মাহা পাকিস্তানের লাহোরের বাসিন্দা মকসুদ আহমেদের মেয়ে। তাঁর স্বামী স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার (৩৫)।
তিনি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বড়াইল এলাকার শফি উল্লা মজুমদারের ছেলে।
গত শুক্রবার রাতে স্বামীর খোঁজে হবিগঞ্জে এসে তাঁর স্বামী সাজ্জাদের ভাইয়ের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছেন মাহা।
এদিকে বিদেশি বধূ আসার খবরে গত দুই দিন আশপাশের এলাকা থেকে উৎসুক জনতা ওই বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ১০ বছর আগে দুবাইয়ে সাজ্জাদের পরিচয় হয় পাকিস্তানি নারী মাহার সঙ্গে। পরে তাঁরা বিয়েও করেন। কিন্তু একপর্যায়ে মাহাকে তালাক দেন সাজ্জাদ। কিন্তু সেই তালাক মেনে নেননি মাহা। স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে চান। এ কারণে গত ১৭ নভেম্বর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসেন মাহা। শুক্রবার রাতে তিনি উত্তর বড়াইল গ্রামে সাজ্জাদের বাড়িতে ওঠেন।
সাজ্জাদের ভাই স্বপন মজুমদার বলেন, ২০১৪ সালে লাহোরে ওই পাকিস্তানি নারীকে বিয়ে করেন সাজ্জাদ। এরপর সাজ্জাদ তাঁকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন এবং পরে আবার পাকিস্তান চলে যান। সাজ্জাদ ১৭ নভেম্বর দেশে ফেরেন। একই দিনে বাংলাদেশে ফেরে মাহাও।
তিনি আরও বলেন, দুবাইয়ের একটি নাইট ক্লাবে সাজ্জাদ চাকরি করতেন। সেখানেই মাহার সঙ্গে তাঁর পরিচয়। পরে তাঁরা বিয়ে করেন। একপর্যায়ে তাঁদের সংসারে ভাঙন ধরে। সাজ্জাদ দেশে ফিরলে মাহাও এসে হাজির হন। এ মুহূর্তে সাজ্জাদ বাড়িতে নেই। তিনি এলে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বসে বিষয়টির সুরাহা করা হবে।
পাকিস্তানের ওই নারী বর্তমানে তাঁর আতিথেয়তায় রয়েছেন বলেও স্বপন জানান।
এ বিষয়ে চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল হক বলেন, ‘ওই নারী ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ এসেছেন। কিন্তু এ দেশে অবস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় নিয়মাবলি তিনি অনুসরণ করেননি। তিনি থানায় এসেছিলেন। পরে আবার আসবেন বলে চলে যান।’
১০ বছর আগে বাংলাদেশি এক যুবকের সঙ্গে ভালোবেসে ঘর বাঁধেন ৩০ বছরের পাকিস্তানি নারী মাহা বাজোয়ার। সম্প্রতি স্বামী তাঁকে তালাক দেন। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত মেনে নেননি মাহা। ভালোবাসার মানুষকে ফিরে পেতে সুদূর পাকিস্তানের লাহোর থেকে হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে এসেছেন তিনি।
মাহা পাকিস্তানের লাহোরের বাসিন্দা মকসুদ আহমেদের মেয়ে। তাঁর স্বামী স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার (৩৫)।
তিনি হবিগঞ্জের চুনারুঘাট পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বড়াইল এলাকার শফি উল্লা মজুমদারের ছেলে।
গত শুক্রবার রাতে স্বামীর খোঁজে হবিগঞ্জে এসে তাঁর স্বামী সাজ্জাদের ভাইয়ের বাড়িতে অবস্থান নিয়েছেন মাহা।
এদিকে বিদেশি বধূ আসার খবরে গত দুই দিন আশপাশের এলাকা থেকে উৎসুক জনতা ওই বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ১০ বছর আগে দুবাইয়ে সাজ্জাদের পরিচয় হয় পাকিস্তানি নারী মাহার সঙ্গে। পরে তাঁরা বিয়েও করেন। কিন্তু একপর্যায়ে মাহাকে তালাক দেন সাজ্জাদ। কিন্তু সেই তালাক মেনে নেননি মাহা। স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে চান। এ কারণে গত ১৭ নভেম্বর পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসেন মাহা। শুক্রবার রাতে তিনি উত্তর বড়াইল গ্রামে সাজ্জাদের বাড়িতে ওঠেন।
সাজ্জাদের ভাই স্বপন মজুমদার বলেন, ২০১৪ সালে লাহোরে ওই পাকিস্তানি নারীকে বিয়ে করেন সাজ্জাদ। এরপর সাজ্জাদ তাঁকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন এবং পরে আবার পাকিস্তান চলে যান। সাজ্জাদ ১৭ নভেম্বর দেশে ফেরেন। একই দিনে বাংলাদেশে ফেরে মাহাও।
তিনি আরও বলেন, দুবাইয়ের একটি নাইট ক্লাবে সাজ্জাদ চাকরি করতেন। সেখানেই মাহার সঙ্গে তাঁর পরিচয়। পরে তাঁরা বিয়ে করেন। একপর্যায়ে তাঁদের সংসারে ভাঙন ধরে। সাজ্জাদ দেশে ফিরলে মাহাও এসে হাজির হন। এ মুহূর্তে সাজ্জাদ বাড়িতে নেই। তিনি এলে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বসে বিষয়টির সুরাহা করা হবে।
পাকিস্তানের ওই নারী বর্তমানে তাঁর আতিথেয়তায় রয়েছেন বলেও স্বপন জানান।
এ বিষয়ে চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল হক বলেন, ‘ওই নারী ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ এসেছেন। কিন্তু এ দেশে অবস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় নিয়মাবলি তিনি অনুসরণ করেননি। তিনি থানায় এসেছিলেন। পরে আবার আসবেন বলে চলে যান।’
চট্টগ্রামের চকবাজারে শিবির-ছাত্রদল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার দিবাগত রাত ১২ টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয় বলে জানা গেছে। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি থমথমে। মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে শিবির ও ছাত্রদল। মাঝখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন। তারা দুই পক্ষকে নিবৃত্ত করারও চেষ্ঠা করছেন।
১ মিনিট আগেএকের পর এক অ্যাম্বুলেন্স আসছে। ভেতর থেকে বের করে আনা হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের। তাদের কারও হাত-পা, কারও মুখমণ্ডল, আবার কারও শরীরের অধিকাংশই দগ্ধ। তাদের আর্তনাদ ও স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট।
৫ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আঙিনার বাতাস গতকাল দুপুর থেকে ভারী হয়ে ওঠে কান্নায়। বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি হায়দার আলী ভবনের প্রধান ফটকে পড়ে বিধ্বস্ত হতেই বেমালুম পাল্টে যায় শিক্ষাঙ্গনের প্রাণচঞ্চল পরিবেশ। বিস্ফোরণের বিকট শব্দে বিমূঢ় হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীসহ সবাই। শুরু হয় দৌড়াদৌড়ি, আর্তনাদ।
১১ মিনিট আগেগত বছর জুলাই আন্দোলন চলাকালে বাসার বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছিল আইনুন নাহারের ছোট মেয়ে নাঈমা সুলতানা। সেই ঘটনার এক বছর পর বড় মেয়ে তাসপিয়া সুলতানা গতকাল সোমবারে বেঁচে গেল অল্পের জন্য। রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমানটি যখন আছড়ে পড়ে, তার কিছুক্ষণ আগে ক্লাস শেষ করে...
১৭ মিনিট আগে