পঞ্চগড় প্রতিনিধি
দুটি কিডনির সমস্যা নিয়ে এক কঠিন লড়াইয়ে আছেন পঞ্চগড়ের রনি আক্তার (৩০)। চিকিৎসকদের মতে, তাঁর দ্রুত কিডনি প্রতিস্থাপন করা জরুরি, না হলে জীবন সংকটে পড়তে পারেন তিনি। এদিকে অসুস্থ মেয়েকে বাঁচাতে নিজের এক কিডনি দিতে চান মা খালেদা বেগম, কিন্তু অর্থের অভাবে চিকিৎসার রাস্তাটি বন্ধ হয়ে গেছে পরিবারটির জন্য।
রনি আক্তার পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের বাগানবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। ২০১৩ সালে বিয়ে হওয়ার পর তাঁর একটি দশ বছরের ছেলে রয়েছে। তিন বছর আগে রনির কিডনির সমস্যা শুরু হয় এবং পরে জানা যায়, তাঁর দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। দুই বছর ধরে তিনি নিয়মিত ডায়ালাইসিসের মধ্যে রয়েছেন, যার জন্য মাসে প্রায় ৩০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। চিকিৎসা ও ডায়ালাইসিস বাবদ ইতিমধ্যে পরিবারের পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকা খরচ করা হয়েছে।
রনির পরিবার জানায়, তাঁর বাবা উমের আলী একজন কৃষক। বয়সের কারণে বর্তমানে তিনি বেকার। পরিবারটি গরিব, দিনমজুরি করে কোনো রকমে চলে। এই অবস্থায় রনির মৃত্যুভয় তাঁদের জীবনে নতুন পরাধীনতা নিয়ে এসেছে। ধারদেনা ও আত্মীয়-স্বজনদের সাহায্যে রনিকে ডায়ালাইসিস করানোর চেষ্টা চলছে।
রনির চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই, আর এর জন্য প্রয়োজন ১০ লাখ টাকা। সন্তানের জীবন রক্ষার লক্ষ্যে মা খালেদা তাঁর কিডনি দিতে চান।
মা খালেদা বলেন, ‘আমি আমার মেয়েকে বাঁচাতে চাই, কিন্তু এক্ষুনি প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করতে পারছি না। আমরা দরিদ্র মানুষ। কীভাবে তার জন্য কিডনি কিনব?’ রনির বাবা উমের আলী বলেন, ‘আমরা আর্থিক সহযোগিতার জন্য সবার কাছে হাত বাড়াচ্ছি। সবার সহযোগিতা পেলে হয়তো মায়ের কিডনিতে আমাদের মেয়ে আবার বেঁচে যাবে।’
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা: রনি আক্তার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর: 62134002355, ব্যাংক এশিয়া, পঞ্চগড় শাখা।
দুটি কিডনির সমস্যা নিয়ে এক কঠিন লড়াইয়ে আছেন পঞ্চগড়ের রনি আক্তার (৩০)। চিকিৎসকদের মতে, তাঁর দ্রুত কিডনি প্রতিস্থাপন করা জরুরি, না হলে জীবন সংকটে পড়তে পারেন তিনি। এদিকে অসুস্থ মেয়েকে বাঁচাতে নিজের এক কিডনি দিতে চান মা খালেদা বেগম, কিন্তু অর্থের অভাবে চিকিৎসার রাস্তাটি বন্ধ হয়ে গেছে পরিবারটির জন্য।
রনি আক্তার পঞ্চগড় সদর উপজেলার ধাক্কামারা ইউনিয়নের বাগানবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। ২০১৩ সালে বিয়ে হওয়ার পর তাঁর একটি দশ বছরের ছেলে রয়েছে। তিন বছর আগে রনির কিডনির সমস্যা শুরু হয় এবং পরে জানা যায়, তাঁর দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। দুই বছর ধরে তিনি নিয়মিত ডায়ালাইসিসের মধ্যে রয়েছেন, যার জন্য মাসে প্রায় ৩০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। চিকিৎসা ও ডায়ালাইসিস বাবদ ইতিমধ্যে পরিবারের পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকা খরচ করা হয়েছে।
রনির পরিবার জানায়, তাঁর বাবা উমের আলী একজন কৃষক। বয়সের কারণে বর্তমানে তিনি বেকার। পরিবারটি গরিব, দিনমজুরি করে কোনো রকমে চলে। এই অবস্থায় রনির মৃত্যুভয় তাঁদের জীবনে নতুন পরাধীনতা নিয়ে এসেছে। ধারদেনা ও আত্মীয়-স্বজনদের সাহায্যে রনিকে ডায়ালাইসিস করানোর চেষ্টা চলছে।
রনির চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই, আর এর জন্য প্রয়োজন ১০ লাখ টাকা। সন্তানের জীবন রক্ষার লক্ষ্যে মা খালেদা তাঁর কিডনি দিতে চান।
মা খালেদা বলেন, ‘আমি আমার মেয়েকে বাঁচাতে চাই, কিন্তু এক্ষুনি প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করতে পারছি না। আমরা দরিদ্র মানুষ। কীভাবে তার জন্য কিডনি কিনব?’ রনির বাবা উমের আলী বলেন, ‘আমরা আর্থিক সহযোগিতার জন্য সবার কাছে হাত বাড়াচ্ছি। সবার সহযোগিতা পেলে হয়তো মায়ের কিডনিতে আমাদের মেয়ে আবার বেঁচে যাবে।’
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা: রনি আক্তার সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর: 62134002355, ব্যাংক এশিয়া, পঞ্চগড় শাখা।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার কোরবানির অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোতে ক্রেতার অপেক্ষায় ব্যাপারীরা। গরু-ছাগলে হাটগুলো ভরে উঠলেও ক্রেতা কম। তাঁদের মধ্যেও বেশির ভাগ আসছেন দাম যাচাই করতে। ধারণা করা হচ্ছে, আজ বুধবার অফিস শেষে ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হলে হাটে অনেক ক্রেতা আসবেন, মূল বেচাকেনা শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার...
২ ঘণ্টা আগে