মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের মিঠাপুকুরে একটি কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের ফি ও মাসিক বেতন কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার উপজেলার শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের নির্ধারিত ফি নিয়ে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ এবং টিউশন ফি ৩০০ টাকার বদলে মানবিকে ১০০ ও বিজ্ঞানে ১২০ টাকা করার দাবিতে অধ্যক্ষের কার্যালয়ে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে কলেজের লোকজন বেলা ৩টার দিকে গেটের তালা ভেঙে ফেলেন।
এর আগে গতকাল রোববার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) স্মারকলিপি দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মানবিক বিভাগে ৩ হাজার ১৬৫ টাকা ও বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৩ হাজার ৫৮৫ টাকা ফি নির্ধারণ করেছে। এর সঙ্গে যোগ করা হয়েছে ২৪ মাসের বেতন (টিউশন ফি) ৭ হাজার ২০০ টাকা। অপরদিকে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে মানবিক বিভাগে ২ হাজার ২২৫ টাকা ও বিজ্ঞান বিভাগে ২ হাজার ৭৮৫ টাকা ফি নির্ধারণ করেছে। বোর্ড ফি নিয়ে ফরম পূরণ ও টিউশন ফি ৩০০ (মাসপ্রতি) টাকার বদলে মানবিক শাখায় ১০০ ও বিজ্ঞান শাখায় ১২০ টাকা করার দাবিতে গতকাল থেকে আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা আজ কলেজ অধ্যক্ষের কার্যালয়ে তালা লাগিয়ে বিক্ষোভ করেছেন।
শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফরম পূরণ ফি ও মাসিক বেতন কমানোর দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষে শিক্ষার্থী আজিজুল ইসলাম জানান, উপজেলা পর্যায়ে কৃষক ও স্বল্প আয়ের পরিবারের সন্তানেরা লেখাপড়া করেন। তাঁদের পক্ষে প্রতি মাসে টিউশন ফি ৩০০ টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। শিক্ষার্থী মাজেদা খাতুন বলেন, ‘আমরা শিক্ষা বোর্ডের নির্ধারিত ফি দিয়ে পরীক্ষার ফরম পূরণ করতে চাই।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে কল করা হলে রিসিভ করেননি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তামহিদা বেগম।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের সভাপতি ইউএনও বিকাশ চন্দ্র বর্মণ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এসেছিল। সবদিক বিবেচনা করে অসচ্ছল পরিবারের সন্তানদের ৬ মাসের বেতন মওকুফ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
রংপুরের মিঠাপুকুরে একটি কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের ফি ও মাসিক বেতন কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার উপজেলার শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের নির্ধারিত ফি নিয়ে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ এবং টিউশন ফি ৩০০ টাকার বদলে মানবিকে ১০০ ও বিজ্ঞানে ১২০ টাকা করার দাবিতে অধ্যক্ষের কার্যালয়ে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে কলেজের লোকজন বেলা ৩টার দিকে গেটের তালা ভেঙে ফেলেন।
এর আগে গতকাল রোববার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) স্মারকলিপি দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মানবিক বিভাগে ৩ হাজার ১৬৫ টাকা ও বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৩ হাজার ৫৮৫ টাকা ফি নির্ধারণ করেছে। এর সঙ্গে যোগ করা হয়েছে ২৪ মাসের বেতন (টিউশন ফি) ৭ হাজার ২০০ টাকা। অপরদিকে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে মানবিক বিভাগে ২ হাজার ২২৫ টাকা ও বিজ্ঞান বিভাগে ২ হাজার ৭৮৫ টাকা ফি নির্ধারণ করেছে। বোর্ড ফি নিয়ে ফরম পূরণ ও টিউশন ফি ৩০০ (মাসপ্রতি) টাকার বদলে মানবিক শাখায় ১০০ ও বিজ্ঞান শাখায় ১২০ টাকা করার দাবিতে গতকাল থেকে আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা। তাঁরা আজ কলেজ অধ্যক্ষের কার্যালয়ে তালা লাগিয়ে বিক্ষোভ করেছেন।
শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফরম পূরণ ফি ও মাসিক বেতন কমানোর দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষে শিক্ষার্থী আজিজুল ইসলাম জানান, উপজেলা পর্যায়ে কৃষক ও স্বল্প আয়ের পরিবারের সন্তানেরা লেখাপড়া করেন। তাঁদের পক্ষে প্রতি মাসে টিউশন ফি ৩০০ টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। শিক্ষার্থী মাজেদা খাতুন বলেন, ‘আমরা শিক্ষা বোর্ডের নির্ধারিত ফি দিয়ে পরীক্ষার ফরম পূরণ করতে চাই।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে কল করা হলে রিসিভ করেননি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তামহিদা বেগম।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শঠিবাড়ী ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের সভাপতি ইউএনও বিকাশ চন্দ্র বর্মণ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এসেছিল। সবদিক বিবেচনা করে অসচ্ছল পরিবারের সন্তানদের ৬ মাসের বেতন মওকুফ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৪ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৬ ঘণ্টা আগে