টাইমস হায়ার এডুকেশন র্যাঙ্কিং ২০২৫
শিক্ষা ডেস্ক
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন (টিএইচই) ২০২৫ সালের এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। গত ২৩ এপ্রিল বহুল প্রতীক্ষিত এই র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়। এশীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অগ্রযাত্রা এবং সাফল্যের এক উজ্জ্বল চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এবারের তালিকায়। এশীয় র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানীয় অবস্থান দখল করেছে এমন পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়—যেগুলো শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় প্রতিষ্ঠা করেছে। চলুন, একনজরে এই পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
১. ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় (চীন)
চীনের বেইজিং শহরে অবস্থিত ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় আধুনিককালে কেবল চীনের নয়, সমগ্র এশিয়ার অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় মূলত প্রকৌশল ও প্রযুক্তি শিক্ষায় বিশ্বখ্যাত। আজকের দিনে ব্যবসায়, শিল্পকলা এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মতো বিষয়েও ছিংহুয়া অসাধারণ অবদান রাখছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণাকাজ আন্তর্জাতিক মানের, ফলে বৈশ্বিক র্যাংকিংয়েও ছিংহুয়া শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে। চীনের বহু শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারক এবং উদ্যোক্তা এই প্রতিষ্ঠান থেকেই উঠে এসেছেন।
২. পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় (চীন)
ছিংহুয়ার পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠান চীনের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে সম্মানিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। একাডেমিক উৎকর্ষ, মুক্তচিন্তা এবং সংস্কারমুখী চেতনার জন্য পরিচিত পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। বিজ্ঞান, মানবিকতা ও সমাজবিজ্ঞানে বিশেষ অবদানের জন্য এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বেশ সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের অপূর্ব ক্যাম্পাস, ঐতিহাসিক গুরুত্ব এবং গবেষণামূলক কাজের জন্য একে চীনের শিক্ষার হৃদয় বলা হয়।
৩. ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সিঙ্গাপুর (এনইউএস)
তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুরের গর্ব ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সিঙ্গাপুর (এনইউএস)। ১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এনইউএস কেবল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নয়, গোটা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। উচ্চমানের গবেষণা, বৈশ্বিক যোগাযোগ এবং উদ্যোগী শিক্ষার জন্য এটি বিশেষভাবে খ্যাত। এনইউএসের প্রযুক্তি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞানে গবেষণাগুলো আধুনিক বিশ্বের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশ্বব্যাপী বহু প্রতিযোগিতায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়মিত নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে চলেছে।
৪. নানইয়াং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সিঙ্গাপুর (এনটিইউ)
চতুর্থ স্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুরের আরেকটি মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠান নানইয়াং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (এনটিইউ)। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও তুলনামূলকভাবে তরুণ এই বিশ্ববিদ্যালয় দ্রুতই বিশ্বমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে; বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি এবং পরিবেশবিজ্ঞান গবেষণায় এনটিইউর অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ক্যাম্পাসের পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য, অত্যাধুনিক গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারত্ব এনটিইউকে বিশ্বমানে প্রতিষ্ঠা করেছে। বর্তমানে এনটিইউ একটি প্রযুক্তিনির্ভর ভবিষ্যৎ নির্মাণের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী শক্তি।
৫. টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় (জাপান)
পঞ্চম স্থানে রয়েছে জাপানের অন্যতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়কে জাপানে উচ্চশিক্ষার সূচনা হিসেবে গণ্য করা হয়। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় বা সংক্ষেপে ‘টোদাই’ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আইন এবং মানবিক বিদ্যায় যুগান্তকারী গবেষণার জন্য বিখ্যাত। জাপানের বহু প্রধানমন্ত্রী, নোবেল বিজয়ী এবং বুদ্ধিজীবী এই প্রতিষ্ঠানের গর্বিত ছাত্র ছিলেন। বিশ্বজুড়ে উচ্চশিক্ষার পরিমণ্ডলে ‘টোদাই’ এক গৌরবময় নাম, যেটি গবেষণা এবং উদ্ভাবনে আজও এগিয়ে চলেছে।
র্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার শীর্ষ এই ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও তালিকায় ৩৫টি অঞ্চলের ৮৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে স্থান পেয়েছে ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়। এগুলোর মধ্যে তালিকায় যৌথভাবে দেশসেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ।
এশিয়া অঞ্চলে সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জায়গা হয়নি। তালিকায় ৩০১-৩৫০ অবস্থানে রয়েছে বুয়েট ও ডিআইইউ। তালিকায় ৩৫১-৪০০ এর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে দেশের ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়।
আরও খবর পড়ুন:
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন (টিএইচই) ২০২৫ সালের এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। গত ২৩ এপ্রিল বহুল প্রতীক্ষিত এই র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়। এশীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অগ্রযাত্রা এবং সাফল্যের এক উজ্জ্বল চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এবারের তালিকায়। এশীয় র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থানীয় অবস্থান দখল করেছে এমন পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়—যেগুলো শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্ভাবনে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় প্রতিষ্ঠা করেছে। চলুন, একনজরে এই পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
১. ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় (চীন)
চীনের বেইজিং শহরে অবস্থিত ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় আধুনিককালে কেবল চীনের নয়, সমগ্র এশিয়ার অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯১১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় মূলত প্রকৌশল ও প্রযুক্তি শিক্ষায় বিশ্বখ্যাত। আজকের দিনে ব্যবসায়, শিল্পকলা এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মতো বিষয়েও ছিংহুয়া অসাধারণ অবদান রাখছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণাকাজ আন্তর্জাতিক মানের, ফলে বৈশ্বিক র্যাংকিংয়েও ছিংহুয়া শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে। চীনের বহু শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারক এবং উদ্যোক্তা এই প্রতিষ্ঠান থেকেই উঠে এসেছেন।
২. পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় (চীন)
ছিংহুয়ার পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দেশটির আরেকটি প্রতিষ্ঠান পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠান চীনের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে সম্মানিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। একাডেমিক উৎকর্ষ, মুক্তচিন্তা এবং সংস্কারমুখী চেতনার জন্য পরিচিত পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। বিজ্ঞান, মানবিকতা ও সমাজবিজ্ঞানে বিশেষ অবদানের জন্য এটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বেশ সুপরিচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের অপূর্ব ক্যাম্পাস, ঐতিহাসিক গুরুত্ব এবং গবেষণামূলক কাজের জন্য একে চীনের শিক্ষার হৃদয় বলা হয়।
৩. ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সিঙ্গাপুর (এনইউএস)
তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুরের গর্ব ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সিঙ্গাপুর (এনইউএস)। ১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এনইউএস কেবল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নয়, গোটা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি। উচ্চমানের গবেষণা, বৈশ্বিক যোগাযোগ এবং উদ্যোগী শিক্ষার জন্য এটি বিশেষভাবে খ্যাত। এনইউএসের প্রযুক্তি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞানে গবেষণাগুলো আধুনিক বিশ্বের সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশ্বব্যাপী বহু প্রতিযোগিতায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিয়মিত নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে চলেছে।
৪. নানইয়াং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সিঙ্গাপুর (এনটিইউ)
চতুর্থ স্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুরের আরেকটি মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠান নানইয়াং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (এনটিইউ)। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও তুলনামূলকভাবে তরুণ এই বিশ্ববিদ্যালয় দ্রুতই বিশ্বমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে; বিশেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি এবং পরিবেশবিজ্ঞান গবেষণায় এনটিইউর অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ক্যাম্পাসের পরিবেশবান্ধব স্থাপত্য, অত্যাধুনিক গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারত্ব এনটিইউকে বিশ্বমানে প্রতিষ্ঠা করেছে। বর্তমানে এনটিইউ একটি প্রযুক্তিনির্ভর ভবিষ্যৎ নির্মাণের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী শক্তি।
৫. টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় (জাপান)
পঞ্চম স্থানে রয়েছে জাপানের অন্যতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়কে জাপানে উচ্চশিক্ষার সূচনা হিসেবে গণ্য করা হয়। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় বা সংক্ষেপে ‘টোদাই’ বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আইন এবং মানবিক বিদ্যায় যুগান্তকারী গবেষণার জন্য বিখ্যাত। জাপানের বহু প্রধানমন্ত্রী, নোবেল বিজয়ী এবং বুদ্ধিজীবী এই প্রতিষ্ঠানের গর্বিত ছাত্র ছিলেন। বিশ্বজুড়ে উচ্চশিক্ষার পরিমণ্ডলে ‘টোদাই’ এক গৌরবময় নাম, যেটি গবেষণা এবং উদ্ভাবনে আজও এগিয়ে চলেছে।
র্যাঙ্কিংয়ে এশিয়ার শীর্ষ এই ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও তালিকায় ৩৫টি অঞ্চলের ৮৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে স্থান পেয়েছে ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়। এগুলোর মধ্যে তালিকায় যৌথভাবে দেশসেরা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ।
এশিয়া অঞ্চলে সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জায়গা হয়নি। তালিকায় ৩০১-৩৫০ অবস্থানে রয়েছে বুয়েট ও ডিআইইউ। তালিকায় ৩৫১-৪০০ এর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে দেশের ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়।
আরও খবর পড়ুন:
এই তালিকায় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সারিতে না থাকলেও বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের ‘আইকিএসির পেশাগত প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি’ শীর্ষক ১৪ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে দিনব্যাপী স্টাডি ট্যুরের আয়োজন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি কোনো প্রার্থী বা তাঁর পক্ষের কেউ ভঙ্গ করলে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা জরিমানা, প্রার্থিতা বাতিল অথবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী অন্য যেকোনো দণ্ডে তাঁকে দণ্ডিত করা...
২ ঘণ্টা আগেবাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘পাঠকবন্ধু বৈশাখী কুইজ ১৪৩২’। এই কুইজ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন।
১০ ঘণ্টা আগে