কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার গুলশান মোড় থেকে নাজিরদহ বানিয়াটারী পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার সড়কের কাজ শেষ হতে না হতেই সামান্য বৃষ্টিতে ভেঙে যাচ্ছে রাস্তা ও সোল্ডার। এই অবস্থায় সড়কটি টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে গুলশান মোড়-হারাগাছ নাজিরদহ পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটি ছিল খানাখন্দে ভরা। গত বছর পল্লি সড়ক সংস্কার প্রকল্পের আওতায় ২ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির ২ দশমিক ৪০০ মিটার মেরামত ও সম্প্রসারণের কাজটি পায় সঙ্গি ট্রেডার্স। ৭ মে সড়কটি মেরামত, সম্প্রসারণসহ রাস্তার দুই পাশে সোল্ডারে মাটির ভরাট ও গাইড ওয়াল নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
আজ সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের এক পাশে বিশাল বড় পুকুর থাকায় নেই কোনো গাইড ওয়াল। গতকাল রোববার রাতভর বৃষ্টির পানিতে সড়কটির প্রায় ১০ ফুট জায়গা ধসে পড়েছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি স্থানও সোল্ডার ধসে পড়ার মুখে রয়েছে।
নাজিরদহ বানিয়াটারীর বাসিন্দা তোবারক আলী বলেন, অপরিকল্পিতভাবে পুকুরের পাশে সড়ক নির্মাণকাজ করায় বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। যেখানে গাইড ওয়াল দেওয়া উচিত ছিল, সেখানে তা দেওয়া হয়নি। মোটরসাইকেলচালক হাফিজুর রহমান বলেন, ‘কাজ শুরুর আগেও ভাঙা রাস্তার জন্য ভুগেছি। কাজ শেষ হতে না হতেই এখন বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। এটি আবার করে সংস্কার হবে, তার কোনো ঠিক নাই। ভাঙা সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হবে।’
নাজিরদহ বানিয়াটারীর আব্দুল করিম বলেন, নির্মাণের সপ্তাহ না পেরোতেই একবার সামান্য বৃষ্টির পানিতে সড়ক ভেঙে গিয়েছিল। দায়সারাভাবে কাজ সংস্কার করার ফলে বৃষ্টির পানিতে আবারও সড়ক ভাঙছে। এ ছাড়া সড়কজুড়ে বেশ কয়েকটি স্থানে সোল্ডার ভেঙে গেছে।
ওই গ্রামের আরেক বাসিন্দা তালিম মোল্লা বলেন, ‘উপজেলা সদরে যাওয়ার একমাত্র পথ এই সড়ক। প্রতিদিন কয়েক শ ছোট যানবাহন সড়কে চলাচল করে। দীর্ঘদিন পরে সড়কটি সংস্কার করা হলো। কিন্তু বৃষ্টি হলেই রাস্তা ভাঙছে। রাস্তার বালি ও মাটি সব আবাদি জমি ও পুকুরে এসে পড়ছে। সড়কটি টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী করার দাবি করছি আমরা।’
সড়কটির সংস্কারকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) কাউনিয়া উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী জাকিরুল ইসলাম বলেন, ভাঙা স্থান ঠিক করার কাজ করার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, নাজিরদহ বানিয়াটারী এলাকায় সড়কের কোলঘেঁষে বিশাল পুকুর রয়েছে। ওই স্থানে সড়কের ধস বন্ধে প্রোডাকশন ওয়াল নির্মাণ করা প্রয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) কাউনিয়া উপজেলা প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ভেঙে যাওয়া স্থানগুলো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই মেরামত করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া ওই স্থানে পাইপের মাধ্যমে পানি নিষ্কাশনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার গুলশান মোড় থেকে নাজিরদহ বানিয়াটারী পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার সড়কের কাজ শেষ হতে না হতেই সামান্য বৃষ্টিতে ভেঙে যাচ্ছে রাস্তা ও সোল্ডার। এই অবস্থায় সড়কটি টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে গুলশান মোড়-হারাগাছ নাজিরদহ পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটি ছিল খানাখন্দে ভরা। গত বছর পল্লি সড়ক সংস্কার প্রকল্পের আওতায় ২ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির ২ দশমিক ৪০০ মিটার মেরামত ও সম্প্রসারণের কাজটি পায় সঙ্গি ট্রেডার্স। ৭ মে সড়কটি মেরামত, সম্প্রসারণসহ রাস্তার দুই পাশে সোল্ডারে মাটির ভরাট ও গাইড ওয়াল নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
আজ সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের এক পাশে বিশাল বড় পুকুর থাকায় নেই কোনো গাইড ওয়াল। গতকাল রোববার রাতভর বৃষ্টির পানিতে সড়কটির প্রায় ১০ ফুট জায়গা ধসে পড়েছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি স্থানও সোল্ডার ধসে পড়ার মুখে রয়েছে।
নাজিরদহ বানিয়াটারীর বাসিন্দা তোবারক আলী বলেন, অপরিকল্পিতভাবে পুকুরের পাশে সড়ক নির্মাণকাজ করায় বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। যেখানে গাইড ওয়াল দেওয়া উচিত ছিল, সেখানে তা দেওয়া হয়নি। মোটরসাইকেলচালক হাফিজুর রহমান বলেন, ‘কাজ শুরুর আগেও ভাঙা রাস্তার জন্য ভুগেছি। কাজ শেষ হতে না হতেই এখন বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। এটি আবার করে সংস্কার হবে, তার কোনো ঠিক নাই। ভাঙা সড়ক দিয়ে চলাচল করতে হবে।’
নাজিরদহ বানিয়াটারীর আব্দুল করিম বলেন, নির্মাণের সপ্তাহ না পেরোতেই একবার সামান্য বৃষ্টির পানিতে সড়ক ভেঙে গিয়েছিল। দায়সারাভাবে কাজ সংস্কার করার ফলে বৃষ্টির পানিতে আবারও সড়ক ভাঙছে। এ ছাড়া সড়কজুড়ে বেশ কয়েকটি স্থানে সোল্ডার ভেঙে গেছে।
ওই গ্রামের আরেক বাসিন্দা তালিম মোল্লা বলেন, ‘উপজেলা সদরে যাওয়ার একমাত্র পথ এই সড়ক। প্রতিদিন কয়েক শ ছোট যানবাহন সড়কে চলাচল করে। দীর্ঘদিন পরে সড়কটি সংস্কার করা হলো। কিন্তু বৃষ্টি হলেই রাস্তা ভাঙছে। রাস্তার বালি ও মাটি সব আবাদি জমি ও পুকুরে এসে পড়ছে। সড়কটি টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী করার দাবি করছি আমরা।’
সড়কটির সংস্কারকাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) কাউনিয়া উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী জাকিরুল ইসলাম বলেন, ভাঙা স্থান ঠিক করার কাজ করার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, নাজিরদহ বানিয়াটারী এলাকায় সড়কের কোলঘেঁষে বিশাল পুকুর রয়েছে। ওই স্থানে সড়কের ধস বন্ধে প্রোডাকশন ওয়াল নির্মাণ করা প্রয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগের (এলজিইডি) কাউনিয়া উপজেলা প্রকৌশলী মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ভেঙে যাওয়া স্থানগুলো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই মেরামত করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া ওই স্থানে পাইপের মাধ্যমে পানি নিষ্কাশনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৪ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৫ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৬ ঘণ্টা আগে