চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দিনব্যাপী সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা কেন্দ্রীয় গোরস্থান সংলগ্ন আম বাগান মাঠে এই প্রতিযোগিতা হয়। বালিয়াডাঙ্গা শান্তি মিশন এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছাড়াও বগুড়া, নওগাঁ, পাবনা জেলার ৫০টি ঘোড়া অংশগ্রহণ করে। এই প্রতিযোগিতা দেখতে ভিড় করে হাজারো মানুষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘোড়ার আকার অনুযায়ী প্রতিযোগীদের তিনটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। দিনব্যাপী চলা প্রতিযোগিতায় সকাল থেকেই অংশগ্রহণ করেন প্রতিযোগীরা। পরে বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগিতার ফাইনাল।
প্রতিযোগিতায় বি গ্রুপে প্রথম হয়েছেন চাপড়ার ফারুক, দ্বিতীয় হয়েছেন নওগাঁর তানোরের নাদিম, তৃতীয় হয়েছেন সাহাপুরের এনামুল। সি গ্রুপে প্রথম হয়েছেন বরিয়ার বাচ্চু, দ্বিতীয় হয়েছেন রাজশাহীর মোহনপুরের আনারুল এবং তৃতীয় হয়েছেন নওগাঁর সাপাহারের মারুফ। এ গ্রুপে প্রথম হয়েছেন মহাব্বতপুরের আলী, দ্বিতীয় হয়েছেন চাপড়ার জলিল ও তৃতীয় হয়েছেন বরিয়ার মাহবুব।
প্রতিযোগিতায় বড় ঘোড়া নিয়ে গঠিত এ গ্রুপের প্রথম দলকে পুরস্কার হিসেবে ২৪ ইঞ্চি এলইডি টিভি, দ্বিতীয় দলকে ডাবল বার্নারের গ্যাসের চুলা ও তৃতীয় দলকে সিঙ্গেল বার্নারের গ্যাসের চুলা দেওয়া হয়েছে। মাঝারি আকারের ঘোড়া নিয়ে গঠিত বি গ্রুপের প্রথম দল পেয়েছে ডাবল বার্নারের গ্যাসের চুলা, দ্বিতীয় দল পেয়েছে সিঙ্গেল বার্নারের গ্যাসের চুলা ও তৃতীয় দল পেয়েছে ইলেকট্রিক কেটলি। ছোট ঘোড়া নিয়ে গঠিত সি গ্রুপের প্রথম দলকে একটি মোবাইল ফোন, দ্বিতীয় দলকে সিঙ্গেল বার্নারের গ্যাসের চুলা ও তৃতীয় দলকে ইলেকট্রিক কেটলি দেওয়া হয়।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তসিকুল ইসলাম তসি, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন খাতুন, বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউল হক কমল, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি তাকবিরুল আলম আজম, বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ইউসুফ আলী, মাইনুল হক ডলার, গোবরাতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রাফেজ মীরসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দিনব্যাপী সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা কেন্দ্রীয় গোরস্থান সংলগ্ন আম বাগান মাঠে এই প্রতিযোগিতা হয়। বালিয়াডাঙ্গা শান্তি মিশন এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ছাড়াও বগুড়া, নওগাঁ, পাবনা জেলার ৫০টি ঘোড়া অংশগ্রহণ করে। এই প্রতিযোগিতা দেখতে ভিড় করে হাজারো মানুষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘোড়ার আকার অনুযায়ী প্রতিযোগীদের তিনটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। দিনব্যাপী চলা প্রতিযোগিতায় সকাল থেকেই অংশগ্রহণ করেন প্রতিযোগীরা। পরে বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগিতার ফাইনাল।
প্রতিযোগিতায় বি গ্রুপে প্রথম হয়েছেন চাপড়ার ফারুক, দ্বিতীয় হয়েছেন নওগাঁর তানোরের নাদিম, তৃতীয় হয়েছেন সাহাপুরের এনামুল। সি গ্রুপে প্রথম হয়েছেন বরিয়ার বাচ্চু, দ্বিতীয় হয়েছেন রাজশাহীর মোহনপুরের আনারুল এবং তৃতীয় হয়েছেন নওগাঁর সাপাহারের মারুফ। এ গ্রুপে প্রথম হয়েছেন মহাব্বতপুরের আলী, দ্বিতীয় হয়েছেন চাপড়ার জলিল ও তৃতীয় হয়েছেন বরিয়ার মাহবুব।
প্রতিযোগিতায় বড় ঘোড়া নিয়ে গঠিত এ গ্রুপের প্রথম দলকে পুরস্কার হিসেবে ২৪ ইঞ্চি এলইডি টিভি, দ্বিতীয় দলকে ডাবল বার্নারের গ্যাসের চুলা ও তৃতীয় দলকে সিঙ্গেল বার্নারের গ্যাসের চুলা দেওয়া হয়েছে। মাঝারি আকারের ঘোড়া নিয়ে গঠিত বি গ্রুপের প্রথম দল পেয়েছে ডাবল বার্নারের গ্যাসের চুলা, দ্বিতীয় দল পেয়েছে সিঙ্গেল বার্নারের গ্যাসের চুলা ও তৃতীয় দল পেয়েছে ইলেকট্রিক কেটলি। ছোট ঘোড়া নিয়ে গঠিত সি গ্রুপের প্রথম দলকে একটি মোবাইল ফোন, দ্বিতীয় দলকে সিঙ্গেল বার্নারের গ্যাসের চুলা ও তৃতীয় দলকে ইলেকট্রিক কেটলি দেওয়া হয়।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তসিকুল ইসলাম তসি, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন খাতুন, বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউল হক কমল, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি তাকবিরুল আলম আজম, বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ইউসুফ আলী, মাইনুল হক ডলার, গোবরাতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রাফেজ মীরসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
চট্টগ্রামের চকবাজারে শিবির-ছাত্রদল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার দিবাগত রাত ১২ টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয় বলে জানা গেছে। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি থমথমে। মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে শিবির ও ছাত্রদল। মাঝখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন। তারা দুই পক্ষকে নিবৃত্ত করারও চেষ্ঠা করছেন।
১ মিনিট আগেএকের পর এক অ্যাম্বুলেন্স আসছে। ভেতর থেকে বের করে আনা হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের। তাদের কারও হাত-পা, কারও মুখমণ্ডল, আবার কারও শরীরের অধিকাংশই দগ্ধ। তাদের আর্তনাদ ও স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট।
৫ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আঙিনার বাতাস গতকাল দুপুর থেকে ভারী হয়ে ওঠে কান্নায়। বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি হায়দার আলী ভবনের প্রধান ফটকে পড়ে বিধ্বস্ত হতেই বেমালুম পাল্টে যায় শিক্ষাঙ্গনের প্রাণচঞ্চল পরিবেশ। বিস্ফোরণের বিকট শব্দে বিমূঢ় হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীসহ সবাই। শুরু হয় দৌড়াদৌড়ি, আর্তনাদ।
১১ মিনিট আগেগত বছর জুলাই আন্দোলন চলাকালে বাসার বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছিল আইনুন নাহারের ছোট মেয়ে নাঈমা সুলতানা। সেই ঘটনার এক বছর পর বড় মেয়ে তাসপিয়া সুলতানা গতকাল সোমবারে বেঁচে গেল অল্পের জন্য। রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমানটি যখন আছড়ে পড়ে, তার কিছুক্ষণ আগে ক্লাস শেষ করে...
১৭ মিনিট আগে