নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মাসুদকে (৩২) হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নিহতের ভাই মো. বেহেস্তী রাজশাহীর মতিহার থানায় মামলাটি করেন। মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় ২০-৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান এই তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আব্দুল্লাহ আল মাসুদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের স্টোর কিপার পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি যোগদানের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জুবিলি অফিসার্স কোয়ার্টারে সপরিবারে বসবাস করে আসছিলেন। ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় কোয়ার্টার থেকে নবজাতক ও অসুস্থ স্ত্রীর ওষুধ আনতে বিনোদপুর বাজারে যান। এ সময় অজ্ঞাতপরিচয় কে বা কারা তাঁকে মতিহার থানার অজ্ঞাত স্থানে উপর্যুপরি মারধর করে মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে মতিহার এবং পরে বোয়ালিয়া থানায় গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য নিয়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়, চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে আব্দুল্লাহ আল মাসুদকে হত্যা মামলার আসামি হিসেবে বোয়ালিয়া মডেল থানায় গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য উত্তেজিত ছাত্র-জনতা থানা ঘেরাও করে এবং ওসির সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ায়। পরে শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মাসুদের দ্রুত এক্স-রে করে এবং ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করেন।
এজাহারে বলা হয়, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্স মাসুদকে বাঁচানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। কিন্তু রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাসুদ মারা যান।
হত্যাকাণ্ডটি পরিকল্পিত উল্লেখ করে এজাহারে বলা হয়, অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা পূর্বশত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে আব্দুল্লাহ আল মাসুদকে বেধড়ক মারধর করায় তাঁর মৃত্যু হয়।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, মাসুদের ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ২০-৩০ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। মামলাটি মতিহার থানায় রেকর্ড করা হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক মাসুদ ২০১৪ সালে ক্যাম্পাসে হামলার শিকার হন। সেদিন তাঁর একটি পা গোড়ালি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হাতের রগও কেটে দেওয়া হয়। ওই হামলার পর একটি কৃত্রিম পা নিয়ে চলাচল করতেন মাসুদ। এ অবস্থায় দীর্ঘদিন বেকার ছিলেন। পরে মাসুদ ২০২২ সালের শেষদিকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি লেখেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনায় তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়া হয়। চাকরি পেয়ে বিয়ে করেন মাসুদ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মাসুদকে (৩২) হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে নিহতের ভাই মো. বেহেস্তী রাজশাহীর মতিহার থানায় মামলাটি করেন। মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় ২০-৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান এই তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আব্দুল্লাহ আল মাসুদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের স্টোর কিপার পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি যোগদানের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জুবিলি অফিসার্স কোয়ার্টারে সপরিবারে বসবাস করে আসছিলেন। ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় কোয়ার্টার থেকে নবজাতক ও অসুস্থ স্ত্রীর ওষুধ আনতে বিনোদপুর বাজারে যান। এ সময় অজ্ঞাতপরিচয় কে বা কারা তাঁকে মতিহার থানার অজ্ঞাত স্থানে উপর্যুপরি মারধর করে মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে মতিহার এবং পরে বোয়ালিয়া থানায় গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য নিয়ে যায়।
এজাহারে আরও বলা হয়, চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে আব্দুল্লাহ আল মাসুদকে হত্যা মামলার আসামি হিসেবে বোয়ালিয়া মডেল থানায় গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য উত্তেজিত ছাত্র-জনতা থানা ঘেরাও করে এবং ওসির সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ায়। পরে শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মাসুদের দ্রুত এক্স-রে করে এবং ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করেন।
এজাহারে বলা হয়, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্স মাসুদকে বাঁচানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করেন। কিন্তু রাত সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাসুদ মারা যান।
হত্যাকাণ্ডটি পরিকল্পিত উল্লেখ করে এজাহারে বলা হয়, অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা পূর্বশত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে আব্দুল্লাহ আল মাসুদকে বেধড়ক মারধর করায় তাঁর মৃত্যু হয়।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, মাসুদের ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ২০-৩০ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। মামলাটি মতিহার থানায় রেকর্ড করা হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক মাসুদ ২০১৪ সালে ক্যাম্পাসে হামলার শিকার হন। সেদিন তাঁর একটি পা গোড়ালি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হাতের রগও কেটে দেওয়া হয়। ওই হামলার পর একটি কৃত্রিম পা নিয়ে চলাচল করতেন মাসুদ। এ অবস্থায় দীর্ঘদিন বেকার ছিলেন। পরে মাসুদ ২০২২ সালের শেষদিকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি লেখেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনায় তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়া হয়। চাকরি পেয়ে বিয়ে করেন মাসুদ।
গত বৃহস্পতিবার তদন্ত কমিটি মতলব উত্তর উপজেলার মেঘনা নদীর ষাটনল থেকে আমিরাবাদ পর্যন্ত পরিদর্শন করে। এ সময় তারা ষাটনল, ষাটনল বাবু বাজার, মোহনপুর ও এখলাছপুর এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে প্রাথমিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যান।
২ মিনিট আগেআজ সকাল থেকে জেলা বিএনপির সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে ডাকা হরতালে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। ভোরে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তার চারটি রাস্তায় বাঁশ-বেঞ্চ দিয়ে বন্ধ করে ঠাকুরগাঁও শহর থেকে উপজেলার প্রবেশপথ কালমেঘ বাজারে গাছ ফেলে হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাতে সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে...
২৩ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে