মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
এলাকায় চোরের উৎপাত বেড়ে গেছে। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ঘটছে চুরির ঘটনা। পুলিশে অভিযোগ-মামলা দিয়ে কোনো কাজ হচ্ছে না। কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি। শেষে বাধ্য হয়ে নিজেদের ঘর রক্ষায় চুরি ঠেকানোর উপায় খুঁজতে একত্র হন নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌরশহরে এলাকাবাসী।
জানা গেছে, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌরশহরের সম্প্রতি চুরির ঘটনা বেড়ে গেছে। গত কয়েক মাসে অর্ধশতাধিক বাসা বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটার পর শনিবার বিকেলে মাইলোড়া খোলার মাঠ সংলগ্ন একটি দোকানে বসে চুরি ঠেকানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেন এলাকাবাসী।
আওয়ামী লীগ নেতা ও জেলা পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল হান্নান রতন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল ইসলাম খোকন, শিক্ষক গোলাম হায়দার, শিক্ষক টিটু, শিক্ষক আল আমিন, মঞ্জুরুল হক, আলহাজ মিয়া, পাবেল রহমান, তান্না, সমাপ্ত, সৈয়দ সৈকতসহ এলাকার অনেকে।
এলাকাবাসী বলেন, প্রতিদিন নতুন নতুন এলাকার কোনো না কোনো একজনের বাসায় চুরি হচ্ছে। বিট পুলিশ থাকলেও তারা তেমন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। আগে রাতে পুলিশের টহল ছিল, এখন তেমন একটা নেই। এসব ঘটনার পর থানায় মামলা হয়েছে কিন্তু চোর ধরা পড়েনি। দিনকে দিন চুরির ঘটনা বেড়েই যাচ্ছে। তাই নিজেরাই চুরি ঠেকানোর উপায় বের করতে একত্র হয়েছি।
আলোচনা শেষে তারা সিদ্ধান্ত নেন, জনপ্রতি টাকা তুলে নৈশপ্রহরীর ব্যবস্থা করা ও সামর্থ্য অনুযায়ী বাসায় সিসি ক্যামেরা লাগানো। পাশাপাশি এলাকার মাদকসেবীদের তথ্য পুলিশকে অবহিত করা। মাদকের জন্যই চুরি বেড়েছে বলে তাঁরা মনে করেন।
চুরির ঘটনা বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে মোহনগঞ্জ থানার ওসি রাশেদুল হাসান বলেন, মাদক আর চুরির বিষয়টি একসূত্রে গাঁথা। কারণ অল্পবয়সী ছেলেরা নেশার টাকার জন্য চুরি করে। এ পর্যন্ত আমরা পাঁচজন চোর ধরেছি। তাদের সবার বয়স আঠারোর চেয়ে কম।
তিনি আরও বলেন, এলাকাবাসীর উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আমি আগেও বলেছি শুধু পুলিশের একার পক্ষে চুরি ঠেকানো সম্ভব নয়। সবাই মিলে চুরি ঠেকানো সম্ভব। এ বিষয়ে আমরাও তাঁদের সঙ্গে সব ধরনের সহযোগিতা করব।
এলাকায় চোরের উৎপাত বেড়ে গেছে। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ঘটছে চুরির ঘটনা। পুলিশে অভিযোগ-মামলা দিয়ে কোনো কাজ হচ্ছে না। কোনোভাবেই ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি। শেষে বাধ্য হয়ে নিজেদের ঘর রক্ষায় চুরি ঠেকানোর উপায় খুঁজতে একত্র হন নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌরশহরে এলাকাবাসী।
জানা গেছে, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌরশহরের সম্প্রতি চুরির ঘটনা বেড়ে গেছে। গত কয়েক মাসে অর্ধশতাধিক বাসা বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটার পর শনিবার বিকেলে মাইলোড়া খোলার মাঠ সংলগ্ন একটি দোকানে বসে চুরি ঠেকানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করেন এলাকাবাসী।
আওয়ামী লীগ নেতা ও জেলা পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল হান্নান রতন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল ইসলাম খোকন, শিক্ষক গোলাম হায়দার, শিক্ষক টিটু, শিক্ষক আল আমিন, মঞ্জুরুল হক, আলহাজ মিয়া, পাবেল রহমান, তান্না, সমাপ্ত, সৈয়দ সৈকতসহ এলাকার অনেকে।
এলাকাবাসী বলেন, প্রতিদিন নতুন নতুন এলাকার কোনো না কোনো একজনের বাসায় চুরি হচ্ছে। বিট পুলিশ থাকলেও তারা তেমন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। আগে রাতে পুলিশের টহল ছিল, এখন তেমন একটা নেই। এসব ঘটনার পর থানায় মামলা হয়েছে কিন্তু চোর ধরা পড়েনি। দিনকে দিন চুরির ঘটনা বেড়েই যাচ্ছে। তাই নিজেরাই চুরি ঠেকানোর উপায় বের করতে একত্র হয়েছি।
আলোচনা শেষে তারা সিদ্ধান্ত নেন, জনপ্রতি টাকা তুলে নৈশপ্রহরীর ব্যবস্থা করা ও সামর্থ্য অনুযায়ী বাসায় সিসি ক্যামেরা লাগানো। পাশাপাশি এলাকার মাদকসেবীদের তথ্য পুলিশকে অবহিত করা। মাদকের জন্যই চুরি বেড়েছে বলে তাঁরা মনে করেন।
চুরির ঘটনা বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে মোহনগঞ্জ থানার ওসি রাশেদুল হাসান বলেন, মাদক আর চুরির বিষয়টি একসূত্রে গাঁথা। কারণ অল্পবয়সী ছেলেরা নেশার টাকার জন্য চুরি করে। এ পর্যন্ত আমরা পাঁচজন চোর ধরেছি। তাদের সবার বয়স আঠারোর চেয়ে কম।
তিনি আরও বলেন, এলাকাবাসীর উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। আমি আগেও বলেছি শুধু পুলিশের একার পক্ষে চুরি ঠেকানো সম্ভব নয়। সবাই মিলে চুরি ঠেকানো সম্ভব। এ বিষয়ে আমরাও তাঁদের সঙ্গে সব ধরনের সহযোগিতা করব।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৮ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৮ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৮ ঘণ্টা আগে