টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
বকেয়া বেতন দাবিতে আন্দোলনকারী শ্রমিকদের নামে মামলা করেছে গাজীপুরের টঙ্গীর একটি পোশাক কারখানা কর্তৃপক্ষ। ৩৯ জন শ্রমিকের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ২০০-৩০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ভোরে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেন সিজনস ড্রেসেস লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান। মামলায় শ্রমিকদের নামে ভাঙচুরেরও অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে, গত মঙ্গলবার বেতনের দাবি জানিয়ে শ্রমিকেরা কারখানার ভেতরে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালায়। এতে গতকাল বুধবার থেকে কারখানা কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাটি বন্ধ ঘোষণা করেন। গতকাল সকালে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কারখানা বন্ধ পেয়ে টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেয়।
দিনভর কারখানা মালিকের সঙ্গে কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা যোগাযোগের চেষ্টা করেন। পরে আগামী শনিবার আলোচনা শেষে শ্রমিকদের বেতন প্রদানের তারিখ ঘোষণা করার কথা শ্রমিকদের জানানো হয়। এরই মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে কারখানায় ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেন কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান। মামলায় ৩৯ জন শ্রমিকের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০০–৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সিজনস ড্রেসেস লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা ও মামলার বাদী মো. আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিক গত মঙ্গলবার রাতে কারখানার ভেতরে একটি কক্ষে কর্মকর্তাদের আটকে কারখানায় ভাঙচুর চালায়। আমরা কারখানাটির নব্বই শতাংশ শ্রমিকের বেতন পরিশোধ করেছিলাম। কারখানার মালিকের আদেশেই আজ মামলা দায়ের করেছি। আগামী শনিবার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কার্যালয়ে শ্রমিক ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে আলোচনা শেষে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
শ্রমিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার ঘটনায় ফের শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটতে পারে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘শ্রমিকদের উসকে দিতে নয়, সুষ্ঠুভাবে কারখানা পরিচালনা করতে আমরা মামলা করেছি।’
টঙ্গী পশ্চিম থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, কারখানা কর্তৃপক্ষ কারখানায় ভাঙচুরের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
বকেয়া বেতন দাবিতে আন্দোলনকারী শ্রমিকদের নামে মামলা করেছে গাজীপুরের টঙ্গীর একটি পোশাক কারখানা কর্তৃপক্ষ। ৩৯ জন শ্রমিকের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ২০০-৩০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ভোরে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেন সিজনস ড্রেসেস লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান। মামলায় শ্রমিকদের নামে ভাঙচুরেরও অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে, গত মঙ্গলবার বেতনের দাবি জানিয়ে শ্রমিকেরা কারখানার ভেতরে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর চালায়। এতে গতকাল বুধবার থেকে কারখানা কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানাটি বন্ধ ঘোষণা করেন। গতকাল সকালে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা কারখানা বন্ধ পেয়ে টঙ্গী বাজার এলাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেয়।
দিনভর কারখানা মালিকের সঙ্গে কারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা যোগাযোগের চেষ্টা করেন। পরে আগামী শনিবার আলোচনা শেষে শ্রমিকদের বেতন প্রদানের তারিখ ঘোষণা করার কথা শ্রমিকদের জানানো হয়। এরই মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার ভোরে কারখানায় ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ এনে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা করেন কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা মো. আনিসুর রহমান। মামলায় ৩৯ জন শ্রমিকের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০০–৩০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সিজনস ড্রেসেস লিমিটেড কারখানার মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা ও মামলার বাদী মো. আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কিছু উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিক গত মঙ্গলবার রাতে কারখানার ভেতরে একটি কক্ষে কর্মকর্তাদের আটকে কারখানায় ভাঙচুর চালায়। আমরা কারখানাটির নব্বই শতাংশ শ্রমিকের বেতন পরিশোধ করেছিলাম। কারখানার মালিকের আদেশেই আজ মামলা দায়ের করেছি। আগামী শনিবার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কার্যালয়ে শ্রমিক ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে আলোচনা শেষে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
শ্রমিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার ঘটনায় ফের শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটতে পারে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘শ্রমিকদের উসকে দিতে নয়, সুষ্ঠুভাবে কারখানা পরিচালনা করতে আমরা মামলা করেছি।’
টঙ্গী পশ্চিম থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, কারখানা কর্তৃপক্ষ কারখানায় ভাঙচুরের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছে। পুলিশ অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে