নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, নগরবাসী যেন প্রিয়জনের সঙ্গে স্বস্তিতে ইফতার করতে পারে, সে জন্য তাঁদের দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছে দিতে ইফতারের সময়েও দায়িত্ব পালন করেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। তাঁরা রাস্তায়ই ইফতার করেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ের বিজয় সরণি মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের সম্মানে তাঁদের সঙ্গে ইফতারে শরিক হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, সামনেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। এ কারণে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে ঢাকা মহানগরীর বাসিন্দাদের। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে রাস্তার যানজটও। সন্ধ্যা নামার আগেই অনেকে বাসায় ফিরতে চান। রাস্তায় থাকে মানুষের ভিড়। এ কারণে রাস্তায় বাড়ে যানবাহনের চাপ। সেই যানজট নিরসনে হিমশিম খেতে হয় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের। এর পরও ঘরমুখো মানুষ যেন ইফতারের আগেই গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারে, সে জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তাঁরা। সাধারণ মানুষ প্রিয়জনদের সঙ্গে ইফতার করতে পারলেও, ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের প্রিয়জনদের সঙ্গে ইফতারের সুযোগ হয় না। ইফতারের সময়ও তাঁদের ডিউটি করে যেতে হয়। এর ফাঁকে কোনোভাবে রাস্তাতেই সেরে নিতে হয় ইফতার। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ইফতার করেন তাঁরা। বসার সময়ও পান না। ইফতারের ফাঁকেই যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে হয়ে তাঁদের।
ইফতারের সময়ও ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কথা উল্লেখ করে কমিশনার বলেন, ‘ইফতারের সময় সবাই বাসায় ইফতার করার জন্য গাড়ি নিয়ে ছুটছে। কিন্তু আমাদের ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা বিভিন্ন ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকেন, যাতে সবাই স্বস্তিতে বাসায় গিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে ইফতার করতে পারেন। এ সময় তাঁরা এক হাতে পানির বোতল নিয়ে ইফতার করেন, অন্য হাতে সিগন্যাল দিয়ে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখেন। তাঁদের এই দায়িত্ব পালন শুধু দেশের প্রতি ও দেশের জনগণের প্রতি।’
নগরবাসীর উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আপনারা শুধু ট্রাফিক পুলিশের দোষ-ত্রুটি দেখেন। কিন্তু তাঁরা যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকেন, সে বিষয়টি মাথায় রেখে মানবিক দৃষ্টিতে দেখবেন। এ সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার আহ্বান জানান ডিএমপির এই প্রধান কর্মকর্তা।
ইফতারের আগে অসহায়, দরিদ্র ও পথশিশুদের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন ডিএমপি কমিশনার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামানসহ ডিএমপির যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার, উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, নগরবাসী যেন প্রিয়জনের সঙ্গে স্বস্তিতে ইফতার করতে পারে, সে জন্য তাঁদের দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছে দিতে ইফতারের সময়েও দায়িত্ব পালন করেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। তাঁরা রাস্তায়ই ইফতার করেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ের বিজয় সরণি মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের সম্মানে তাঁদের সঙ্গে ইফতারে শরিক হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, সামনেই পবিত্র ঈদুল ফিতর। এ কারণে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে ঢাকা মহানগরীর বাসিন্দাদের। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে রাস্তার যানজটও। সন্ধ্যা নামার আগেই অনেকে বাসায় ফিরতে চান। রাস্তায় থাকে মানুষের ভিড়। এ কারণে রাস্তায় বাড়ে যানবাহনের চাপ। সেই যানজট নিরসনে হিমশিম খেতে হয় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের। এর পরও ঘরমুখো মানুষ যেন ইফতারের আগেই গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারে, সে জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তাঁরা। সাধারণ মানুষ প্রিয়জনদের সঙ্গে ইফতার করতে পারলেও, ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের প্রিয়জনদের সঙ্গে ইফতারের সুযোগ হয় না। ইফতারের সময়ও তাঁদের ডিউটি করে যেতে হয়। এর ফাঁকে কোনোভাবে রাস্তাতেই সেরে নিতে হয় ইফতার। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ইফতার করেন তাঁরা। বসার সময়ও পান না। ইফতারের ফাঁকেই যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে হয়ে তাঁদের।
ইফতারের সময়ও ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কথা উল্লেখ করে কমিশনার বলেন, ‘ইফতারের সময় সবাই বাসায় ইফতার করার জন্য গাড়ি নিয়ে ছুটছে। কিন্তু আমাদের ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা বিভিন্ন ট্রাফিক সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকেন, যাতে সবাই স্বস্তিতে বাসায় গিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে ইফতার করতে পারেন। এ সময় তাঁরা এক হাতে পানির বোতল নিয়ে ইফতার করেন, অন্য হাতে সিগন্যাল দিয়ে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখেন। তাঁদের এই দায়িত্ব পালন শুধু দেশের প্রতি ও দেশের জনগণের প্রতি।’
নগরবাসীর উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আপনারা শুধু ট্রাফিক পুলিশের দোষ-ত্রুটি দেখেন। কিন্তু তাঁরা যে অক্লান্ত পরিশ্রম করে আপনাদের সেবায় নিয়োজিত থাকেন, সে বিষয়টি মাথায় রেখে মানবিক দৃষ্টিতে দেখবেন। এ সময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার আহ্বান জানান ডিএমপির এই প্রধান কর্মকর্তা।
ইফতারের আগে অসহায়, দরিদ্র ও পথশিশুদের মধ্যে ইফতার বিতরণ করেন ডিএমপি কমিশনার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামানসহ ডিএমপির যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার, উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা।
একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স আসছে। ভেতর থেকে বের করে আনা হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের। তাদের কারও হাত-পা, কারও মুখমণ্ডল, আবার কারও শরীরের অধিকাংশই দগ্ধ। তাদের আর্তনাদ ও স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট।
৪ মিনিট আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আঙিনার বাতাস গতকাল দুপুর থেকে ভারী হয়ে ওঠে কান্নায়। বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি হায়দার আলী ভবনের প্রধান ফটকে পড়ে বিধ্বস্ত হতেই বেমালুম পাল্টে যায় শিক্ষাঙ্গনের প্রাণচঞ্চল পরিবেশ। বিস্ফোরণের বিকট শব্দে বিমূঢ় হয়ে পড়ে শিক্ষার্থীসহ সবাই। শুরু হয় দৌড়াদৌড়ি, আর্তনাদ।
১০ মিনিট আগেগত বছর জুলাই আন্দোলন চলাকালে বাসার বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছিল আইনুন নাহারের ছোট মেয়ে নাঈমা সুলতানা। সেই ঘটনার এক বছর পর বড় মেয়ে তাসপিয়া সুলতানা গতকাল সোমবারে বেঁচে গেল অল্পের জন্য। রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমানটি যখন আছড়ে পড়ে, তার কিছুক্ষণ আগে ক্লাস শেষ করে...
১৫ মিনিট আগে‘আমাদের ছুটি হয়ে গিয়েছিল। ছুটির পর স্বাভাবিকভাবে আমরা বাসায় চলে আসি। কিন্তু হঠাৎ ভয়ংকর একটি শব্দ হয়। পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখি, দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। তা-ও আমাদের প্রাইমারি স্কুল সেকশনে। কী ঘটনা হয়েছে, তা জানতে স্বাভাবিকভাবে যাই ওইখানে। পরে দেখি, অনেকে খুব মারাত্মক আহত হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে