নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভোট গণনার সময় মারামারি ও এক আইনজীবীকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে জামিন দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আহমেদ তাঁকে জামিন দেন।
অ্যাডভোকেট যুথী আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। তাঁর পক্ষে জামিন চেয়ে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী। শুনানি শেষে আদালত জামিন দেন।
ঢাকার আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তরের রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সুপ্রিম কোর্ট বারে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় গত ৮ মার্চ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়।
এতে ১ নম্বর আসামি করা হয় অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে। এ ছাড়া ২ নম্বর আসামি করা হয় ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে। মারামারির ঘটনায় আহত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ) বাদী হয়ে ওই মামলা করেন।
মামলায় আইনজীবী যুথী ও কাজল ছাড়াও ২০ আইনজীবীকে আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জনকেও আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘আসামিরা যুথীর নির্দেশে এবং প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নিচতলার শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে অস্ত্র হাতে জোর করে প্রবেশ করে। অনধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় নির্বাচন সাবকমিটির সদস্যদের গালিগালাজ করে। দুজনের হাতে লোহার রড ছিল। তারা সাইফুর রহমানকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করে। এতে তিনি মাথায় আঘাত পান। অন্য আসামিরা কাঠের লাঠি, কাঠের ও প্লাস্টিকের চেয়ার দিয়ে অতর্কিতভাবে এলোপাতাড়ি মারধর করে।’
এ ছাড়া তারা ব্যারিস্টার জাকারিয়া হাবিবকে মারধর করে, এতে তিনি আহত হন। নাহিদ সুলতানা যুথী আইনজীবী রিনা বেগমকে চড়থাপ্পড় ও হুমকি দেন। হামলাকারীরা অডিটরিয়ামের ভেতরে এলোপাতাড়ি ভাঙচুর ও অরাজকতা সৃষ্টি করে।
এতে নির্বাচনী দায়িত্বরত সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়, নির্বাচনী অন্যান্য কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে ভন্ডুল হয়ে যায়।
এজাহারে আরও অভিযোগ করা হয়, নির্বাচনের ভোট গণনা এবং ফলাফল ঘোষণার কাজ শেষ না হলেও নাহিদ সুলতানা যুথীর নেতৃত্বে তাঁকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করার অবৈধ দাবিতে এই ঘটনা ঘটে। এই মামলায় এখন সবাই জামিনে আছেন।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভোট গণনার সময় মারামারি ও এক আইনজীবীকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে জামিন দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আহমেদ তাঁকে জামিন দেন।
অ্যাডভোকেট যুথী আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। তাঁর পক্ষে জামিন চেয়ে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী। শুনানি শেষে আদালত জামিন দেন।
ঢাকার আদালতের প্রসিকিউশন দপ্তরের রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন ফকির জামিনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সুপ্রিম কোর্ট বারে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় গত ৮ মার্চ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়।
এতে ১ নম্বর আসামি করা হয় অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথীকে। এ ছাড়া ২ নম্বর আসামি করা হয় ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলকে। মারামারির ঘটনায় আহত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ) বাদী হয়ে ওই মামলা করেন।
মামলায় আইনজীবী যুথী ও কাজল ছাড়াও ২০ আইনজীবীকে আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জনকেও আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘আসামিরা যুথীর নির্দেশে এবং প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নিচতলার শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে অস্ত্র হাতে জোর করে প্রবেশ করে। অনধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় নির্বাচন সাবকমিটির সদস্যদের গালিগালাজ করে। দুজনের হাতে লোহার রড ছিল। তারা সাইফুর রহমানকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করে। এতে তিনি মাথায় আঘাত পান। অন্য আসামিরা কাঠের লাঠি, কাঠের ও প্লাস্টিকের চেয়ার দিয়ে অতর্কিতভাবে এলোপাতাড়ি মারধর করে।’
এ ছাড়া তারা ব্যারিস্টার জাকারিয়া হাবিবকে মারধর করে, এতে তিনি আহত হন। নাহিদ সুলতানা যুথী আইনজীবী রিনা বেগমকে চড়থাপ্পড় ও হুমকি দেন। হামলাকারীরা অডিটরিয়ামের ভেতরে এলোপাতাড়ি ভাঙচুর ও অরাজকতা সৃষ্টি করে।
এতে নির্বাচনী দায়িত্বরত সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়, নির্বাচনী অন্যান্য কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে ভন্ডুল হয়ে যায়।
এজাহারে আরও অভিযোগ করা হয়, নির্বাচনের ভোট গণনা এবং ফলাফল ঘোষণার কাজ শেষ না হলেও নাহিদ সুলতানা যুথীর নেতৃত্বে তাঁকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করার অবৈধ দাবিতে এই ঘটনা ঘটে। এই মামলায় এখন সবাই জামিনে আছেন।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে মামলা করে গ্রামছাড়া হয়েছে সাবেক এক ইউপি সদস্যের পরিবার। আব্দুর রাজ্জাক নামের সাবেক ওই ইউপি সদস্যের বাড়ি গোলপাশা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর অভিযোগ, পাঁচ মাদক কারবারি তাঁর ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল। এ কারণে তিনি মামলা করলে আসামিরা তাঁকে মামলা তুলে নিতে
২ মিনিট আগে৯ মাস পর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে সাবেক সংসদ সদস্য চয়ন ইসলাম, মেরিনা জাহান কবিতাসহ আওয়ামী লীগের ৭৬ নেতা-কর্মীর নামে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০০-১২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় গুলিবর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত এস এম কামাল হায়দারকে গ্রেপ্তার করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। আজ বৃহস্পতিবার ভোরে রাজধানীর একটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করে সিআইডি ঢাকা মেট্রো দক্ষিণ...
৮ মিনিট আগেঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জের নিমতলায় বাসচাপায় মাদারীপুরের একই পরিবারের পাঁচজন নিহতের ঘটনায় ক্ষতিপূরণ ও অভিযুক্ত চালকের বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে সমাবেশ করেছেন এলাকাবাসী।
১০ মিনিট আগে