উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর তুরাগের কলাবাগানে মো. রবিন (১৬) নামের এক কিশোরের সঙ্গে বাদল চন্দ্র দাস (৪০) নামের এক ব্যক্তির মাদক সেবন নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। দ্বন্দ্বের একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হলে বাদলের স্ত্রী-সন্তান এগিয়ে আসে। তখন বাদলের স্ত্রী-সন্তানকে ধাক্কা দেয় রবিন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে রবিনকে কুপিয়ে খুন করে বাদল।
গত ৩ আগস্ট বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সেদিনই নিহত মো. রবিনের বাবা আব্দুর রব মিয়া তুরাগ থানায় মামলা করেন। রোববার (১৩ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তুরাগের পাকুরিয়া এলাকা থেকে বাদলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন তিনি।
গ্রেপ্তার বাদল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা পশ্চিম পাড়ার বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস ও সন্ধ্যা রানী দাস দম্পতির ছেলে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানায়, বাদল হিন্দু ধর্মাবলম্বী হলেও সে নিজের নাম আবদুল্লাহ বলে পরিচয় দিত। মুসলিম হিসেবে দিয়াবাড়ি বালুর মাঠ এলাকায় বসবাস করত। রবিনকে কুপিয়ে হত্যাকাণ্ডের পর পরই পালিয়ে যান তিনি। পরে এলাকার উত্তেজিত বাসিন্দারা বাদলের টিনশেড ঘরে ভাঙচুর চালায়। তখন তাঁর শ্বশুর বাড়ির লোকজন ওই বাসা থেকে মালামাল নিয়ে চলে যায়।
এ বিষয়ে তুরাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মওদুত হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দিয়াবাড়ি কলাবাগানে রবিন নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় খুনি বাদল ওরফে আবদুল্লাহকে তুরাগের পাকুরিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে চাইলে ওসি মওদুত হাওলাদার বলেন, হত্যাকাণ্ডের দিন মাদক সেবনকে কেন্দ্র করে রবিন ও বাদলের সঙ্গে দ্বন্দ্ব হয়। দ্বন্দ্বের একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। ওই সময় বাদলের স্ত্রী-সন্তান এগিয়ে এলে রবিন তাঁদের ধাক্কা দেয়। ধাক্কা দেওয়ায় উত্তেজিত হয়ে বাদল রবিনের বাম কানের নিচে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রাজধানীর তুরাগের কলাবাগানে মো. রবিন (১৬) নামের এক কিশোরের সঙ্গে বাদল চন্দ্র দাস (৪০) নামের এক ব্যক্তির মাদক সেবন নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। দ্বন্দ্বের একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হলে বাদলের স্ত্রী-সন্তান এগিয়ে আসে। তখন বাদলের স্ত্রী-সন্তানকে ধাক্কা দেয় রবিন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে রবিনকে কুপিয়ে খুন করে বাদল।
গত ৩ আগস্ট বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সেদিনই নিহত মো. রবিনের বাবা আব্দুর রব মিয়া তুরাগ থানায় মামলা করেন। রোববার (১৩ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে তুরাগের পাকুরিয়া এলাকা থেকে বাদলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন তিনি।
গ্রেপ্তার বাদল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা পশ্চিম পাড়ার বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস ও সন্ধ্যা রানী দাস দম্পতির ছেলে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানায়, বাদল হিন্দু ধর্মাবলম্বী হলেও সে নিজের নাম আবদুল্লাহ বলে পরিচয় দিত। মুসলিম হিসেবে দিয়াবাড়ি বালুর মাঠ এলাকায় বসবাস করত। রবিনকে কুপিয়ে হত্যাকাণ্ডের পর পরই পালিয়ে যান তিনি। পরে এলাকার উত্তেজিত বাসিন্দারা বাদলের টিনশেড ঘরে ভাঙচুর চালায়। তখন তাঁর শ্বশুর বাড়ির লোকজন ওই বাসা থেকে মালামাল নিয়ে চলে যায়।
এ বিষয়ে তুরাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মওদুত হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দিয়াবাড়ি কলাবাগানে রবিন নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় খুনি বাদল ওরফে আবদুল্লাহকে তুরাগের পাকুরিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
হত্যাকাণ্ডের কারণ জানতে চাইলে ওসি মওদুত হাওলাদার বলেন, হত্যাকাণ্ডের দিন মাদক সেবনকে কেন্দ্র করে রবিন ও বাদলের সঙ্গে দ্বন্দ্ব হয়। দ্বন্দ্বের একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। ওই সময় বাদলের স্ত্রী-সন্তান এগিয়ে এলে রবিন তাঁদের ধাক্কা দেয়। ধাক্কা দেওয়ায় উত্তেজিত হয়ে বাদল রবিনের বাম কানের নিচে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে