নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ক্যাম্পাসে দায়িত্ব পালনের সময় দৈনিক সমকালের সাংবাদিক মারজান আক্তারকে হেনস্তার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক নেতারা। ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানান তাঁরা। আজ সোমবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ৯ ফেব্রুয়ারি পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে একজন নারী সাংবাদিককে ছাত্রলীগ নামধারী কিছু দুর্বৃত্ত ঘিরে ধরে হেনস্তা করে। ব্যাগ নিয়ে টানাহেঁচড়া করেছে। কটূক্তি ও হুমকি দিয়েছে, যা নজিরবিহীন। এ ঘটনা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতার ইতিহাসে কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে। এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্বের চেষ্টার পাশাপাশি আগামী দিনে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের জন্য হুমকি।
এতে আরও বলা হয়, মারজান আক্তার শুধু একজন সংবাদকর্মীই নন; একই সঙ্গে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে একজন নারী শিক্ষার্থীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ঘটনার পাঁচ দিন পার হলেও এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থায় নেওয়া হয়নি। যা দুর্বৃত্তদের প্রতি প্রশাসনের নীরব প্রশ্রয়ের ইঙ্গিত দেয়। যেটি শুধু স্বাধীন সাংবাদিকতায় নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ হাজার শিক্ষার্থীর নিরাপত্তাহীনতাকে তুলে ধরে।
সাবেক নেতারা সংবাদকর্মী মারজান আক্তারকে হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাঁরা ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন।
বিবৃতিদাতারা হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি হামিদ উল্লাহ, মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, খলিলুর রহমান, রুবেল খান, মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, এহসান জুয়েল, আল-আমীন দেওয়ান, ইলিয়াছ সরকার, ওমর ফারুক, সুজন ঘোষ, হেদায়েত উল্লাহ খন্দকার পলাশ, হুমায়ুন মাসুদ, ফারুক আবদুল্লাহ, আবু বকর ছিদ্দিক রাহাত, আশহাবুর রহমান শোয়েব, সৈয়দ বাইজিদ ইমন, আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল, ইমরান হোসাইন ও সাইফুল ইসলাম।
সাধারণ সম্পাদকেরা হলেন মজুমদার নাজিম উদ্দিন, আবদুস সবুর, রিয়াজ রায়হান, মো. এমদাদুল হক, মাহবুব মিলন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আশরাফ রেজা, তাসনীম হাসান, মন্ডল মোহাম্মদ আরিফ, মো. মাহমুদুর হাসান, জোবায়ের চৌধুরী, মনোয়ার রিয়াজ মুন্না ও রায়হান উদ্দিন।
ক্যাম্পাসে দায়িত্ব পালনের সময় দৈনিক সমকালের সাংবাদিক মারজান আক্তারকে হেনস্তার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক নেতারা। ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানান তাঁরা। আজ সোমবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ৯ ফেব্রুয়ারি পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে একজন নারী সাংবাদিককে ছাত্রলীগ নামধারী কিছু দুর্বৃত্ত ঘিরে ধরে হেনস্তা করে। ব্যাগ নিয়ে টানাহেঁচড়া করেছে। কটূক্তি ও হুমকি দিয়েছে, যা নজিরবিহীন। এ ঘটনা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতার ইতিহাসে কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে। এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্বের চেষ্টার পাশাপাশি আগামী দিনে স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের জন্য হুমকি।
এতে আরও বলা হয়, মারজান আক্তার শুধু একজন সংবাদকর্মীই নন; একই সঙ্গে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে একজন নারী শিক্ষার্থীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ঘটনার পাঁচ দিন পার হলেও এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থায় নেওয়া হয়নি। যা দুর্বৃত্তদের প্রতি প্রশাসনের নীরব প্রশ্রয়ের ইঙ্গিত দেয়। যেটি শুধু স্বাধীন সাংবাদিকতায় নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ হাজার শিক্ষার্থীর নিরাপত্তাহীনতাকে তুলে ধরে।
সাবেক নেতারা সংবাদকর্মী মারজান আক্তারকে হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে অবিলম্বে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাঁরা ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন।
বিবৃতিদাতারা হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি হামিদ উল্লাহ, মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, খলিলুর রহমান, রুবেল খান, মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, এহসান জুয়েল, আল-আমীন দেওয়ান, ইলিয়াছ সরকার, ওমর ফারুক, সুজন ঘোষ, হেদায়েত উল্লাহ খন্দকার পলাশ, হুমায়ুন মাসুদ, ফারুক আবদুল্লাহ, আবু বকর ছিদ্দিক রাহাত, আশহাবুর রহমান শোয়েব, সৈয়দ বাইজিদ ইমন, আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল, ইমরান হোসাইন ও সাইফুল ইসলাম।
সাধারণ সম্পাদকেরা হলেন মজুমদার নাজিম উদ্দিন, আবদুস সবুর, রিয়াজ রায়হান, মো. এমদাদুল হক, মাহবুব মিলন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আশরাফ রেজা, তাসনীম হাসান, মন্ডল মোহাম্মদ আরিফ, মো. মাহমুদুর হাসান, জোবায়ের চৌধুরী, মনোয়ার রিয়াজ মুন্না ও রায়হান উদ্দিন।
হৃদয়বিদারক, মর্মান্তিক, মর্মস্পর্শী। এমনই এক দুর্ঘটনা ঘটেছে গতকাল সোমবার রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে। বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনা শোকবিহ্বল করেছে পুরো দেশকে। দুপুরে ওই যুদ্ধবিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে আছড়ে পড়ে বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হয়েছেন...
৪ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে শিশু ওমায়ের নূর আশিক। সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে স্কুলটিতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গুরুতর আহত হয় শিশুটি। আহত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে প্রথমে উত্তরার লুবনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড কার্ডিয়াক সেন্টারে, পরে ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়া হয়।
১২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের চকবাজারে শিবির-ছাত্রদল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার দিবাগত রাত ১২ টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয় বলে জানা গেছে। বর্তমানে ওই এলাকার পরিস্থিতি থমথমে। মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে শিবির ও ছাত্রদল। মাঝখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন। তারা দুই পক্ষকে নিবৃত্ত করারও চেষ্ঠা করছেন।
২৬ মিনিট আগেএকের পর এক অ্যাম্বুলেন্স আসছে। ভেতর থেকে বের করে আনা হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের। তাদের কারও হাত-পা, কারও মুখমণ্ডল, আবার কারও শরীরের অধিকাংশই দগ্ধ। তাদের আর্তনাদ ও স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট।
৩১ মিনিট আগে